আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া নির্বাহী আদেশের কার্যকারিতা স্থগিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক ফেডারেল বিচারক।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেন, যাতে আইসিসির তদন্তে যুক্ত যেকোনো ব্যক্তি—বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে তদন্ত পরিচালনাকারীদের ওপর অর্থনৈতিক ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এই আদেশের বিরুদ্ধে এপ্রিল মাসে দুই মানবাধিকারকর্মী মামলা করলে শুক্রবার (স্থানীয় সময়) যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট বিচারক ন্যান্সি টোরেসেন আদেশটি স্থগিত করেন। তিনি একে ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর অসাংবিধানিক হস্তক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যা দেন।
রায় ঘোষণার সময় বিচারক টোরেসেন বলেন, “এই আদেশের উদ্দেশ্য যতটা না অর্জিত হবে, তার চেয়ে বেশি পরিমাণে এটি মতপ্রকাশকে সীমিত করে ফেলবে। নির্বাহী আদেশটি এমনকি বাক-নির্ভর বিভিন্ন সেবাও নিষিদ্ধ করে দেবে, যার সঙ্গে কোনো তদন্তের সরাসরি সম্পর্ক নেই।”
ট্রাম্পের আদেশ অনুযায়ী, আইসিসির কৌঁসুলি করিম খান, যিনি একজন ব্রিটিশ নাগরিক, তাকেও নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয়ের ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল বিভাগ তাকে কালো তালিকাভুক্ত করে। আদেশে বলা হয়েছিল, তার উপকারে আসা কোনো কর্মকাণ্ডে যুক্ত হলে সংশ্লিষ্ট মার্কিন নাগরিকদের বিরুদ্ধে দেওয়ানি ও ফৌজদারি ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
আইসিসি ও বিশ্বের অন্তত ডজনখানেক দেশ এই নির্বাহী আদেশের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল।
শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপে প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া নির্বাহী আদেশের কার্যকারিতা স্থগিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক ফেডারেল বিচারক।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেন, যাতে আইসিসির তদন্তে যুক্ত যেকোনো ব্যক্তি—বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের বিরুদ্ধে তদন্ত পরিচালনাকারীদের ওপর অর্থনৈতিক ও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এই আদেশের বিরুদ্ধে এপ্রিল মাসে দুই মানবাধিকারকর্মী মামলা করলে শুক্রবার (স্থানীয় সময়) যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট বিচারক ন্যান্সি টোরেসেন আদেশটি স্থগিত করেন। তিনি একে ‘মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর অসাংবিধানিক হস্তক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যা দেন।
রায় ঘোষণার সময় বিচারক টোরেসেন বলেন, “এই আদেশের উদ্দেশ্য যতটা না অর্জিত হবে, তার চেয়ে বেশি পরিমাণে এটি মতপ্রকাশকে সীমিত করে ফেলবে। নির্বাহী আদেশটি এমনকি বাক-নির্ভর বিভিন্ন সেবাও নিষিদ্ধ করে দেবে, যার সঙ্গে কোনো তদন্তের সরাসরি সম্পর্ক নেই।”
ট্রাম্পের আদেশ অনুযায়ী, আইসিসির কৌঁসুলি করিম খান, যিনি একজন ব্রিটিশ নাগরিক, তাকেও নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয়ের ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোল বিভাগ তাকে কালো তালিকাভুক্ত করে। আদেশে বলা হয়েছিল, তার উপকারে আসা কোনো কর্মকাণ্ডে যুক্ত হলে সংশ্লিষ্ট মার্কিন নাগরিকদের বিরুদ্ধে দেওয়ানি ও ফৌজদারি ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
আইসিসি ও বিশ্বের অন্তত ডজনখানেক দেশ এই নির্বাহী আদেশের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল।