ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
এশিয়া পেরিয়ে জেন-জি বিক্ষোভে এবার উত্তাল উত্তর আফ্রিকার দেশ মরক্কো। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে চলমান বিক্ষোভে দেশটিতে যেন সরকারবিরোধী গণজোয়ারের আগাম গর্জন শোনা যাচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গণগ্রেপ্তার চালাচ্ছে।
একইসঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দাবি পূরণের আশ্বাস বা সমঝোতার ঘোষণা দিয়েও জেন-জিদের শান্ত করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে সরকার। মঙ্গলবার ডয়চে ভেলের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। স্থানীয় অধিকার গোষ্ঠী এবং সংবাদ সংস্থাগুলোর তথ্য বলছে, টানা তৃতীয় দিনের বিক্ষোভের পর সোমবার গণগ্রেপ্তার শুরু করে মরক্কো পুলিশ। তারা সড়ক-বাড়ি-অফিস থেকে কয়েক ডজন লোককে আটক করেছে। আটককৃতরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন বলে দাবি পুলিশের।
মানবাধিকার গোষ্ঠী বলছে, নতুন বিক্ষোভ দমন করার সব চেষ্টার একটি অংশ এই গণগ্রেপ্তার। এদিকে রাজধানী রাবাত এবং মরক্কোর বৃহত্তম শহর কাসাব্লাঙ্কার মতো শহরগুলোর পাশাপাশি আগাদির, টাঙ্গিয়ার ও ওজদায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখা গেছে। সপ্তাহান্তে বিক্ষোভের জন্য অনলাইনে আহ্বান প্রচারিত হওয়ার পর থেকে কর্তৃপক্ষ তরুণদের একত্রিত হতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫
এশিয়া পেরিয়ে জেন-জি বিক্ষোভে এবার উত্তাল উত্তর আফ্রিকার দেশ মরক্কো। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে চলমান বিক্ষোভে দেশটিতে যেন সরকারবিরোধী গণজোয়ারের আগাম গর্জন শোনা যাচ্ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গণগ্রেপ্তার চালাচ্ছে।
একইসঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে দাবি পূরণের আশ্বাস বা সমঝোতার ঘোষণা দিয়েও জেন-জিদের শান্ত করার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে সরকার। মঙ্গলবার ডয়চে ভেলের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। স্থানীয় অধিকার গোষ্ঠী এবং সংবাদ সংস্থাগুলোর তথ্য বলছে, টানা তৃতীয় দিনের বিক্ষোভের পর সোমবার গণগ্রেপ্তার শুরু করে মরক্কো পুলিশ। তারা সড়ক-বাড়ি-অফিস থেকে কয়েক ডজন লোককে আটক করেছে। আটককৃতরা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন বলে দাবি পুলিশের।
মানবাধিকার গোষ্ঠী বলছে, নতুন বিক্ষোভ দমন করার সব চেষ্টার একটি অংশ এই গণগ্রেপ্তার। এদিকে রাজধানী রাবাত এবং মরক্কোর বৃহত্তম শহর কাসাব্লাঙ্কার মতো শহরগুলোর পাশাপাশি আগাদির, টাঙ্গিয়ার ও ওজদায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখা গেছে। সপ্তাহান্তে বিক্ষোভের জন্য অনলাইনে আহ্বান প্রচারিত হওয়ার পর থেকে কর্তৃপক্ষ তরুণদের একত্রিত হতে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে।