ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গাজায় যৌথ টাস্কফোর্সের অংশ হিসেবে ২০০ সেনাকে ইসরায়েলে পাঠাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে আলাদা করে কোনো মার্কিন সেনা গাজার ভেতরে মোতায়েন করা হবে না। গাজায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে এসব সেনা মোতায়েন করা হবে।
বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ দুই কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মার্কিন দুই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাংবাদিকদের জানান, এই ২০০ সেনা টাস্কফোর্সের মূল অংশ হবে। সেখানে মিসরের সশস্ত্র বাহিনী, কাতার, তুরস্ক ও সম্ভবত সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিনিধিরাও থাকবেন।
গাজায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে এই সেনা মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে চলমান আলোচনার তৃতীয় দিনে গত বুধবার যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় হামাস ও ইসরায়েল। এতে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার, মিসর ও তুরস্ক। চুক্তি অনুযায়ী গাজায় সংঘাত বন্ধের পাশাপাশি বন্দিবিনিময় করবে দুই পক্ষ।
দুই পক্ষের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার এ খবরে আনন্দ-উল্লাস করছেন গাজার বাসিন্দারা। যুদ্ধবিরতির সঙ্গে সঙ্গে হামাসের হাতে জিম্মি থাকা ব্যক্তিদের মুক্তি পাওয়ার সুযোগ আসবে বলে উদ্?যাপন করা হয়েছে ইসরায়েলেও।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
গাজায় যৌথ টাস্কফোর্সের অংশ হিসেবে ২০০ সেনাকে ইসরায়েলে পাঠাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে আলাদা করে কোনো মার্কিন সেনা গাজার ভেতরে মোতায়েন করা হবে না। গাজায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে এসব সেনা মোতায়েন করা হবে।
বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ দুই কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মার্কিন দুই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাংবাদিকদের জানান, এই ২০০ সেনা টাস্কফোর্সের মূল অংশ হবে। সেখানে মিসরের সশস্ত্র বাহিনী, কাতার, তুরস্ক ও সম্ভবত সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতিনিধিরাও থাকবেন।
গাজায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে এই সেনা মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মিসরের পর্যটন শহর শারম আল শেখে চলমান আলোচনার তৃতীয় দিনে গত বুধবার যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় হামাস ও ইসরায়েল। এতে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার, মিসর ও তুরস্ক। চুক্তি অনুযায়ী গাজায় সংঘাত বন্ধের পাশাপাশি বন্দিবিনিময় করবে দুই পক্ষ।
দুই পক্ষের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার এ খবরে আনন্দ-উল্লাস করছেন গাজার বাসিন্দারা। যুদ্ধবিরতির সঙ্গে সঙ্গে হামাসের হাতে জিম্মি থাকা ব্যক্তিদের মুক্তি পাওয়ার সুযোগ আসবে বলে উদ্?যাপন করা হয়েছে ইসরায়েলেও।