alt

বিশ্বকে ১৫০ বার ধ্বংস করার মতো পারমাণবিক অস্ত্র আমাদের আছে: ট্রাম্প

সংবাদ ডেস্ক : সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫

বেইজিংয়ের জন্য ওয়াশিংটন একটি ‘হুমকি’ বলে স্বীকার করে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। অথচ মাত্র কয়েক দিন আগে তিনি চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছিলেন।

সিবিএস নিউজের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সব সময় আমাদের ওপর নজরদারি করছে।’

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আগে থেকেই চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎ গ্রিড ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থার কিছু অংশে অনুপ্রবেশের অভিযোগ করে আসছে। বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে মার্কিন মেধাস্বত্ব ও নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরির অভিযোগও তারা করেছে। এবার ট্রাম্পও চীনের নজরদারির বিষয়টি স্বীকার করে নিলেন।

এ প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আমরাও তাদের জন্য হুমকি। আপনি যেসব বিষয় নিয়ে বললেন, তার অনেক কিছু আমরাও তাদের ক্ষেত্রে করি।’

ট্রাম্প আরও বলেন, ‘দেখুন, এটা খুবই প্রতিযোগিতাপূর্ণ বিশ্ব, বিশেষ করে যখন চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বিষয় আসে। আমরা সব সময় তাদের ওপর নজর রাখছি এবং তারা সব সময় আমাদের ওপর নজর রাখছে। এখন পর্যন্ত, আমি মনে করি, আমরা খুব ভালোভাবে মিলেমিশে আছি। আর আমি মনে করি, তাদের হটিয়ে দেয়ার বদলে তাদের সঙ্গে কাজ করে আমরা আরও বড়, আরও ভালো এবং আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারবো।’

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আগে থেকেই চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎ গ্রিড ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থার কিছু অংশে অনুপ্রবেশের অভিযোগ করে আসছে। বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে মার্কিন মেধাস্বত্ব এবং নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরির অভিযোগও তারা করেছে।

ট্রাম্প চীনের পারমাণবিক অস্ত্রের ভাণ্ডার নিয়েও কথা বলেছেন। তিনি বলেন, বেইজিং দ্রুত তাদের অস্ত্রভাণ্ডার বাড়াচ্ছে। ট্রাম্প বলেন, ‘দেখুন, অন্য যে কোনো দেশের চেয়ে আমাদের হাতে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। রাশিয়া আছে দ্বিতীয় স্থানে। চীন তৃতীয় স্থানে, যদিও তারা এখনও অনেক দূরে আছে, কিন্তু পাঁচ বছরের মধ্যে তারা সমান অবস্থানে পৌঁছে যাবে। আপনি জানেন, তারা দ্রুত এগুলো তৈরি করছে এবং আমি মনে করি আমাদের নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে কিছু করা উচিত।’

ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি জিন পিংয়ের সঙ্গে ‘নিরস্ত্রীকরণ’ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।

ট্রাম্প বলেন, ‘নিরস্ত্রীকরণ খুব বড় বিষয়। আমাদের কাছে এমন পরিমাণ পারমাণবিক অস্ত্র আছে, যা দিয়ে আমরা বিশ্বকে ১৫০ বার ধ্বংস করতে পারি। রাশিয়ার কাছে প্রচুর পারমাণবিক অস্ত্র আছে, আর চীনেরও অনেক হবে। তাদের কিছু আছে। তাদের যথেষ্ট আছে। চীন তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করেছে। তাদের ক্ষমতা হলো বিরল খনিজ কারণ, তারা এটি দীর্ঘ ২৫-৩০ বছর ধরে সঞ্চয় করছে এবং সত্যিই এর যতœ নিচ্ছে।’

কয়েকদিন আগে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার আদেশ দিয়েছিলেন ট্রাম্প। তার ওই আদেশের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন ও রাশিয়াও তাদের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে। শুধু আপনি তা জানতে পারছেন না।’

ট্রাম্প দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের বিরুদ্ধে খুব ভালো করছে। তবে তিনি এও স্বীকার করেছেন, বিরল খনিজ বিষয়ে ওয়াশিংটনের চেয়ে বেইজিং অধিক ক্ষমতাধর অবস্থানে আছে।

ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা চীনের বিরুদ্ধে খুব ভালো করছি। আর হঠাৎই তারা বলেছে, আমাদের (চীনের) পাল্টা প্রতিরোধ করতে হবে। তাই তারা তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করেছে। তাদের ক্ষমতা হলো বিরল খনিজ। কারণ, তারা এটি দীর্ঘ ২৫-৩০ বছর ধরে সঞ্চয় করছে এবং সত্যিই এর যত্ন নিচ্ছে। চীন ও রাশিয়াও তাদের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে। শুধু আপনি তা জানতে পারছেন না।’

কম্পিউটার থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক অস্ত্র তৈরি- সব ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের এই বিরল খনিজের প্রয়োজন পড়ছে।

ট্রাম্প বলেন, ‘তারা সেটি (বিরল খনিজ) আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে আর আমরা অন্য কিছু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছি। উদাহরণস্বরূপ, উড়োজাহাজের যন্ত্রাংশ। এটা একটি বড় বিষয়। তাদের কাছে শত শত বোয়িং উড়োজাহাজ আছে। আমরা তাদের যন্ত্রাংশ দিইনি। আমরা উভয়ই হয়তো কিছুটা অযৌক্তিকভাবে কাজ করেছি। তবে মূল বিষয়টি হলো, শেষ পর্যন্ত আমাদের হাতিয়ার ছিল শুল্ক।’

ছবি

শার্লটে অবৈধ অভিবাসীবিরোধী ফেডারেল অভিযান শুরু

ছবি

এবার মেক্সিকোতে জেন-জি ধাঁচে বিক্ষোভ

ছবি

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি বিদেশি গ্রেপ্তার

ছবি

ফিলিপাইনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি

ছবি

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই, এরপর কী

ছবি

নীতিতে সংস্কার, আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

ছবি

কপে মতবিরোধ তীব্র, চুক্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা

ছবি

মামদানির প্রশাসনে কাজ করতে ৫০ হাজার আবেদন

ছবি

গ্রেপ্তার ও বিচার থেকে আজীবন দায়মুক্তি পেলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

ছবি

এপস্টেইন–ক্লিনটন সম্পর্কসহ প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে তদন্তে নির্দেশ ট্রাম্পের, নজরদারিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ

ছবি

জম্মু-কাশ্মীরে থানায় বিস্ফোরণে নিহত ৯

ছবি

ক্ষমা চেয়েও রক্ষা হচ্ছে না বিবিসির, মামলা করছেন ট্রাম্প

ছবি

মূল্যস্ফীতির শঙ্কায় খাদ্যদ্রব্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

ছবি

চীন সীমান্তে নতুন বিমানঘাঁটি চালু করল ভারত

ছবি

নীরবে যুদ্ধোত্তর গাজার নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে হামাস

ছবি

দিল্লি বিস্ফোরণে কাশ্মীর-সংযোগ খতিয়ে দেখছে ভারতীয় পুলিশ

ছবি

ল্যাটিন আমেরিকায় নতুন সামরিক অভিযানের ঘোষণা

ছবি

পশ্চিম তীরে মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বিশ্বসম্প্রদায়ের তীব্র নিন্দা

ছবি

গাজায় বাহিনী গঠনের মার্কিন প্রস্তাবে আপত্তি চীন-রাশিয়ার

ছবি

আমাজনের উল্টো আচরণ

ছবি

ট্রাম্প কেন পুতিনকে যুদ্ধ থামাতে রাজি করাতে পারছেন না?

ছবি

২৩০ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ হচ্ছে এক সেন্টের মুদ্রা উৎপাদন

ছবি

জলবায়ু সংকট আসলে স্বাস্থ্য সংকট: ডব্লিউএইচও

ছবি

মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র মজুত করছে রাশিয়া: ম্যাখোঁ

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো ইতিহাসের দীর্ঘতম শাটডাউন

ছবি

আফগানিস্তানের প্রতি ১০ পরিবারের ৯টিই অনাহার বা ঋণে জর্জরিত

ছবি

নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদে বিস্ফোরণ, কাকতালীয় নাকি ষড়যন্ত্র

ছবি

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জারা: মামদানির নির্বাচনী প্রচারে নেপথ্য কুশলী

ছবি

ভেনেজুয়েলা যেকোনও মার্কিন সামরিক আগ্রাসন মোকাবেলায় সশস্ত্র বাহিনী প্রস্তুত: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

ছবি

চীনের কার্বন নিঃসরণ কখনও কম, কখনও স্থিতিশীল

ছবি

মার্কিন হামলার শঙ্কায় সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত করছে ভেনেজুয়েলা

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিভাবান মানুষ নেই, তাই বিদেশি টানতে আগ্রহী ট্রাম্প

ছবি

সম্মেলনস্থলে ঢুকে পড়লেন বিক্ষোভকারীরা, নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে সংঘর্ষ

ছবি

যুক্তরাজ্যের রাজনীতিতে অস্থিরতা, অপসারণের আশঙ্কায় স্টারমার

ছবি

শান্তিচুক্তির দ্বিতীয় ধাপ অনিশ্চিত, বিভক্ত হওয়ার ঝুঁকিতে গাজা

ছবি

দিল্লির বিস্ফোরণে দোষীদের কাউকে ছাড়া হবে না: মোদী

tab

বিশ্বকে ১৫০ বার ধ্বংস করার মতো পারমাণবিক অস্ত্র আমাদের আছে: ট্রাম্প

সংবাদ ডেস্ক

সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫

বেইজিংয়ের জন্য ওয়াশিংটন একটি ‘হুমকি’ বলে স্বীকার করে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। অথচ মাত্র কয়েক দিন আগে তিনি চীনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছিলেন।

সিবিএস নিউজের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সব সময় আমাদের ওপর নজরদারি করছে।’

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আগে থেকেই চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎ গ্রিড ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থার কিছু অংশে অনুপ্রবেশের অভিযোগ করে আসছে। বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে মার্কিন মেধাস্বত্ব ও নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরির অভিযোগও তারা করেছে। এবার ট্রাম্পও চীনের নজরদারির বিষয়টি স্বীকার করে নিলেন।

এ প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আমরাও তাদের জন্য হুমকি। আপনি যেসব বিষয় নিয়ে বললেন, তার অনেক কিছু আমরাও তাদের ক্ষেত্রে করি।’

ট্রাম্প আরও বলেন, ‘দেখুন, এটা খুবই প্রতিযোগিতাপূর্ণ বিশ্ব, বিশেষ করে যখন চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের বিষয় আসে। আমরা সব সময় তাদের ওপর নজর রাখছি এবং তারা সব সময় আমাদের ওপর নজর রাখছে। এখন পর্যন্ত, আমি মনে করি, আমরা খুব ভালোভাবে মিলেমিশে আছি। আর আমি মনে করি, তাদের হটিয়ে দেয়ার বদলে তাদের সঙ্গে কাজ করে আমরা আরও বড়, আরও ভালো এবং আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারবো।’

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আগে থেকেই চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎ গ্রিড ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থার কিছু অংশে অনুপ্রবেশের অভিযোগ করে আসছে। বেইজিংয়ের বিরুদ্ধে মার্কিন মেধাস্বত্ব এবং নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরির অভিযোগও তারা করেছে।

ট্রাম্প চীনের পারমাণবিক অস্ত্রের ভাণ্ডার নিয়েও কথা বলেছেন। তিনি বলেন, বেইজিং দ্রুত তাদের অস্ত্রভাণ্ডার বাড়াচ্ছে। ট্রাম্প বলেন, ‘দেখুন, অন্য যে কোনো দেশের চেয়ে আমাদের হাতে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। রাশিয়া আছে দ্বিতীয় স্থানে। চীন তৃতীয় স্থানে, যদিও তারা এখনও অনেক দূরে আছে, কিন্তু পাঁচ বছরের মধ্যে তারা সমান অবস্থানে পৌঁছে যাবে। আপনি জানেন, তারা দ্রুত এগুলো তৈরি করছে এবং আমি মনে করি আমাদের নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে কিছু করা উচিত।’

ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি জিন পিংয়ের সঙ্গে ‘নিরস্ত্রীকরণ’ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।

ট্রাম্প বলেন, ‘নিরস্ত্রীকরণ খুব বড় বিষয়। আমাদের কাছে এমন পরিমাণ পারমাণবিক অস্ত্র আছে, যা দিয়ে আমরা বিশ্বকে ১৫০ বার ধ্বংস করতে পারি। রাশিয়ার কাছে প্রচুর পারমাণবিক অস্ত্র আছে, আর চীনেরও অনেক হবে। তাদের কিছু আছে। তাদের যথেষ্ট আছে। চীন তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করেছে। তাদের ক্ষমতা হলো বিরল খনিজ কারণ, তারা এটি দীর্ঘ ২৫-৩০ বছর ধরে সঞ্চয় করছে এবং সত্যিই এর যতœ নিচ্ছে।’

কয়েকদিন আগে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার আদেশ দিয়েছিলেন ট্রাম্প। তার ওই আদেশের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন ও রাশিয়াও তাদের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে। শুধু আপনি তা জানতে পারছেন না।’

ট্রাম্প দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের বিরুদ্ধে খুব ভালো করছে। তবে তিনি এও স্বীকার করেছেন, বিরল খনিজ বিষয়ে ওয়াশিংটনের চেয়ে বেইজিং অধিক ক্ষমতাধর অবস্থানে আছে।

ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা চীনের বিরুদ্ধে খুব ভালো করছি। আর হঠাৎই তারা বলেছে, আমাদের (চীনের) পাল্টা প্রতিরোধ করতে হবে। তাই তারা তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করেছে। তাদের ক্ষমতা হলো বিরল খনিজ। কারণ, তারা এটি দীর্ঘ ২৫-৩০ বছর ধরে সঞ্চয় করছে এবং সত্যিই এর যত্ন নিচ্ছে। চীন ও রাশিয়াও তাদের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে। শুধু আপনি তা জানতে পারছেন না।’

কম্পিউটার থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক অস্ত্র তৈরি- সব ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের এই বিরল খনিজের প্রয়োজন পড়ছে।

ট্রাম্প বলেন, ‘তারা সেটি (বিরল খনিজ) আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে আর আমরা অন্য কিছু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছি। উদাহরণস্বরূপ, উড়োজাহাজের যন্ত্রাংশ। এটা একটি বড় বিষয়। তাদের কাছে শত শত বোয়িং উড়োজাহাজ আছে। আমরা তাদের যন্ত্রাংশ দিইনি। আমরা উভয়ই হয়তো কিছুটা অযৌক্তিকভাবে কাজ করেছি। তবে মূল বিষয়টি হলো, শেষ পর্যন্ত আমাদের হাতিয়ার ছিল শুল্ক।’

back to top