করোনা মহামারির মধ্যে সরকারি বাসভবনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন নিয়ম না মেনে যে একাদিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছিল তার বিশাদ তথ্য প্রকাশ করেছে সু গ্রে রিপোর্ট।
ওই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর ভুল স্বীকার করে সর্বসমক্ষে ক্ষমা চেয়েছেন বরিস জনসন। তবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনতে রাজি নন বিরোধীরা। তারা আবারো তার পদত্যাগের দাবি করেছেন।
গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, প্রায় ৬ মাস তদন্ত শেষে প্রতিবেদন প্রকাশ করে সু গ্রে রিপোর্ট। প্রতিবেদনে ২০২০ সালে করোনা মহামারির মধ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে হওয়া বিভিন্ন পার্টির ছবি ও বিশদ তথ্য উঠে আসে। যার বেশির ভাগই আইন ভেঙে আয়োজন করা হয়েছিল।
প্রতিবেদনে পরিষ্কার বলা হয়েছে: অতিমারি কালে যখন সাধারণ মানুষের জীবনে একের পর এক দুরূহ নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছিল, সে সময়ে সরকারের এই ধরনের আচরণ কোনও যুক্তিতেই সঠিক প্রমাণ করা অসম্ভব।
প্রতিবেদন প্রকাশের পরই হাউস অব কমন্সে দাঁড়িয়ে বরিস বলেন, গোটা বিষয়ের যাবতীয় দায়ভার তিনি নিচ্ছেন। এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়েছেন। তবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করে বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা কের স্টারমার বলেন, গ্রে-র রিপোর্টে যা লেখা হয়েছে, তাতে কোনও মতেই প্রধানমন্ত্রীর বয়ানকে আড়াল করতে পারে না সরকার।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে করোনার কারণে ব্রিটেনে কড়া বিধি জারি থাকাকালীন নিয়ম ভেঙে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সরকারি বাসভবনে একাধিক পার্টি ও জমায়েত হয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে। সেই পার্টিগুলি সম্পর্কে তিনি আদৌ অবগত ছিলেন না এবং তার একটিতেও তিনি উপস্থিত ছিলেন না বলে পার্লামেন্টকে জানিয়েছিলেন বরিস।
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
করোনা মহামারির মধ্যে সরকারি বাসভবনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন নিয়ম না মেনে যে একাদিক অনুষ্ঠান আয়োজন করেছিল তার বিশাদ তথ্য প্রকাশ করেছে সু গ্রে রিপোর্ট।
ওই তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর ভুল স্বীকার করে সর্বসমক্ষে ক্ষমা চেয়েছেন বরিস জনসন। তবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কথা শুনতে রাজি নন বিরোধীরা। তারা আবারো তার পদত্যাগের দাবি করেছেন।
গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, প্রায় ৬ মাস তদন্ত শেষে প্রতিবেদন প্রকাশ করে সু গ্রে রিপোর্ট। প্রতিবেদনে ২০২০ সালে করোনা মহামারির মধ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে হওয়া বিভিন্ন পার্টির ছবি ও বিশদ তথ্য উঠে আসে। যার বেশির ভাগই আইন ভেঙে আয়োজন করা হয়েছিল।
প্রতিবেদনে পরিষ্কার বলা হয়েছে: অতিমারি কালে যখন সাধারণ মানুষের জীবনে একের পর এক দুরূহ নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছিল, সে সময়ে সরকারের এই ধরনের আচরণ কোনও যুক্তিতেই সঠিক প্রমাণ করা অসম্ভব।
প্রতিবেদন প্রকাশের পরই হাউস অব কমন্সে দাঁড়িয়ে বরিস বলেন, গোটা বিষয়ের যাবতীয় দায়ভার তিনি নিচ্ছেন। এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়েছেন। তবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করে বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা কের স্টারমার বলেন, গ্রে-র রিপোর্টে যা লেখা হয়েছে, তাতে কোনও মতেই প্রধানমন্ত্রীর বয়ানকে আড়াল করতে পারে না সরকার।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে করোনার কারণে ব্রিটেনে কড়া বিধি জারি থাকাকালীন নিয়ম ভেঙে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সরকারি বাসভবনে একাধিক পার্টি ও জমায়েত হয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে। সেই পার্টিগুলি সম্পর্কে তিনি আদৌ অবগত ছিলেন না এবং তার একটিতেও তিনি উপস্থিত ছিলেন না বলে পার্লামেন্টকে জানিয়েছিলেন বরিস।