ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্য আসামে ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যায় তলিয়ে গেছে রাজ্যের বহু এলাকা। এতে ক্ষতিমুখে পড়েছেন লাখো লাখো মানুষ।
গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আসামের চলমান বন্যায় প্রায় ১০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, ভারি বৃষ্টি-বন্যায় রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা তলিয়ে গেছে। এমনকি রাজ্যের মহাসড়কেরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বন্যায় যে চরম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তা স্বাভাবিক করতে তারা কাজ করে যাচ্ছেন।
আসাম দুর্যোগ ব্যবস্থাপণা কর্তৃপক্ষ (এএসডিএমএ) জানিয়েছে, ব্রহ্মপুত্রের উপনদী কপিলি নদীর পানি এখনও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
ভারি বৃষ্টি শুরু হলে গত ১৭ মে থেকে হোজাই এবং নাগাঁও জেলার বিশাল অংশ জুড়ে নদীর পানি সর্বোচ্চ স্তরে প্রবাহিত হচ্ছে।
এএসডিএমএ জানিয়েছে, বন্যার কারণে ১৫ জেলার প্রায় ৬ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এছাড়া আরও ৭২ হাজারের বেশি মানুষ রাজ্যের দক্ষিণ এবং মধ্যাঞ্চলের আশ্রয় শিবিরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এএসডিএমএ’র তথ্যানুযায়ী, গত এপ্রিল থেকে আসামের প্রায় ৩৩টি জেলা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে প্রায় ১০ লাখ বাসিন্দাকে বিভিন্ন আশ্রয় শিবিরে আশ্রয় নিতে হয়েছে।
এছাড়া জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের সদস্য, দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বাহিনী, ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং ভারতীয় বিমান বাহিনীসহ বেশ কয়েকটি সরকারি সংস্থাকে ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে মোতায়েন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্য আসামে ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যায় তলিয়ে গেছে রাজ্যের বহু এলাকা। এতে ক্ষতিমুখে পড়েছেন লাখো লাখো মানুষ।
গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আসামের চলমান বন্যায় প্রায় ১০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এছাড়া এখন পর্যন্ত অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
খবরে বলা হয়েছে, ভারি বৃষ্টি-বন্যায় রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা তলিয়ে গেছে। এমনকি রাজ্যের মহাসড়কেরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বন্যায় যে চরম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তা স্বাভাবিক করতে তারা কাজ করে যাচ্ছেন।
আসাম দুর্যোগ ব্যবস্থাপণা কর্তৃপক্ষ (এএসডিএমএ) জানিয়েছে, ব্রহ্মপুত্রের উপনদী কপিলি নদীর পানি এখনও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
ভারি বৃষ্টি শুরু হলে গত ১৭ মে থেকে হোজাই এবং নাগাঁও জেলার বিশাল অংশ জুড়ে নদীর পানি সর্বোচ্চ স্তরে প্রবাহিত হচ্ছে।
এএসডিএমএ জানিয়েছে, বন্যার কারণে ১৫ জেলার প্রায় ৬ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এছাড়া আরও ৭২ হাজারের বেশি মানুষ রাজ্যের দক্ষিণ এবং মধ্যাঞ্চলের আশ্রয় শিবিরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এএসডিএমএ’র তথ্যানুযায়ী, গত এপ্রিল থেকে আসামের প্রায় ৩৩টি জেলা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে প্রায় ১০ লাখ বাসিন্দাকে বিভিন্ন আশ্রয় শিবিরে আশ্রয় নিতে হয়েছে।
এছাড়া জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বিভাগের সদস্য, দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বাহিনী, ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং ভারতীয় বিমান বাহিনীসহ বেশ কয়েকটি সরকারি সংস্থাকে ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে মোতায়েন করা হয়েছে।