ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় সেভেরোদোনেৎস্ক শহর ঘিরে ইউক্রেনীয় ও রুশ বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ লড়াই চলছে। শহরটিতে কমপক্ষে দেড় হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন মেয়র ওলেকসান্দ্র স্ত্রিউক। গতকাল বৃহস্পতিবার মাত্র ১২ জনকে শহর থেকে সরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে বলেও জানান তিনি। খবর আল-জাজিরার।
সেভেরোদোনেৎস্কের মেয়র বলেন, শহরে এখনো ১২ থেকে ১৩ হাজার বাসিন্দা রয়েছেন। সেখানকার ৬০ শতাংশ আবাসিক ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে।
দনবাসের লুহানস্ক অঞ্চলের শুধু সেভেরোদোনেৎস্ক অংশই ইউক্রেন সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ইউক্রেন নিয়ন্ত্রিত বাকি ভূখণ্ড থেকে শহরটি বিচ্ছিন্ন করে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে আসছে রুশ বাহিনী।
মেয়র স্ত্রিউক বলেন, রাশিয়ার একটি গুপ্ত ও নাশকতাকারী গ্রুপ শহরের একটি হোটেলে প্রবেশ করলেও সেভেরোদোনেৎস্কের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছে ইউক্রেন। পার্শ্ববর্তী শহর লিসিচানস্ক ও বাখমুতের মধ্যে প্রধান সড়কটি দক্ষিণ-পশ্চিমে খোলা রয়েছে, তবে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ।
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেন, দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় দনবাসে ‘গণহত্যার একটি সুস্পষ্ট নীতি’ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে রাশিয়া। তিনি বলেন, মস্কোর আগ্রাসনে পূর্বাঞ্চলীয় কিছু শহর পৃথিবীর বুক থেকে মুছে যাবে এবং অঞ্চলটিকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলবে।
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভাষণে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমাদের জনগণকে বের করে দেওয়া এবং বেসামরিক নাগরিকদের গণহারে হত্যা—এ সবকিছুই রাশিয়ার নেওয়া গণহত্যার একটি সুস্পষ্ট নীতি।’
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় দনবাসের লুহানস্ক ও দোনেৎস্কের নিয়ন্ত্রণ নিতে সর্বাত্মক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। সেখানকার অবস্থা ভয়াবহ জানিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি আরও ভারী অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহের আহ্বান জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টসহ দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
শুক্রবার, ২৭ মে ২০২২
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় সেভেরোদোনেৎস্ক শহর ঘিরে ইউক্রেনীয় ও রুশ বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ লড়াই চলছে। শহরটিতে কমপক্ষে দেড় হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন মেয়র ওলেকসান্দ্র স্ত্রিউক। গতকাল বৃহস্পতিবার মাত্র ১২ জনকে শহর থেকে সরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে বলেও জানান তিনি। খবর আল-জাজিরার।
সেভেরোদোনেৎস্কের মেয়র বলেন, শহরে এখনো ১২ থেকে ১৩ হাজার বাসিন্দা রয়েছেন। সেখানকার ৬০ শতাংশ আবাসিক ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে।
দনবাসের লুহানস্ক অঞ্চলের শুধু সেভেরোদোনেৎস্ক অংশই ইউক্রেন সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ইউক্রেন নিয়ন্ত্রিত বাকি ভূখণ্ড থেকে শহরটি বিচ্ছিন্ন করে ফেলার চেষ্টা চালিয়ে আসছে রুশ বাহিনী।
মেয়র স্ত্রিউক বলেন, রাশিয়ার একটি গুপ্ত ও নাশকতাকারী গ্রুপ শহরের একটি হোটেলে প্রবেশ করলেও সেভেরোদোনেৎস্কের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছে ইউক্রেন। পার্শ্ববর্তী শহর লিসিচানস্ক ও বাখমুতের মধ্যে প্রধান সড়কটি দক্ষিণ-পশ্চিমে খোলা রয়েছে, তবে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ।
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেন, দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় দনবাসে ‘গণহত্যার একটি সুস্পষ্ট নীতি’ বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে রাশিয়া। তিনি বলেন, মস্কোর আগ্রাসনে পূর্বাঞ্চলীয় কিছু শহর পৃথিবীর বুক থেকে মুছে যাবে এবং অঞ্চলটিকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলবে।
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভাষণে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমাদের জনগণকে বের করে দেওয়া এবং বেসামরিক নাগরিকদের গণহারে হত্যা—এ সবকিছুই রাশিয়ার নেওয়া গণহত্যার একটি সুস্পষ্ট নীতি।’
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় দনবাসের লুহানস্ক ও দোনেৎস্কের নিয়ন্ত্রণ নিতে সর্বাত্মক হামলা চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। সেখানকার অবস্থা ভয়াবহ জানিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি আরও ভারী অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহের আহ্বান জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টসহ দেশটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।