শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে ও নতুন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের পদত্যাগের দাবিতে ফের দেশটিতে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ। গত সোমবার (২০ জুন) থেকে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী বিক্ষোভ শুরু করেন।
বিক্ষোভ থামাতে মঙ্গলবার (২১ জুন) সংবিধান সংশোধনের অনুমতি দিয়েছে দেশটির মন্ত্রিসভা। এই সংশোধনের মাধ্যমেই প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কমানো হচ্ছে। কিন্তু তারপরেও আজ বুধবার (২২ জুন) রাজপথে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে শ্রীলঙ্কায় নতুন করে বিক্ষোভ সংগঠিত হওয়ার বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছে।
মূলত, দেশটির প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় ব্যর্থ হওয়ায় শিক্ষার্থীরা শান্ত থাকতে না পেরে রাজপথে নেমে এসেছেন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেছেন, শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকটের জন্য দায়ী প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়া রনিলের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তিনি দেশের চলমান সংকট নিরসনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এলেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেননি।
এদিকে সংবিধানের ২১তম সংশোধনী প্রস্তাবে বলা হয়েছে, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টের একচ্ছত্র আধিপত্য কমে কিছু ক্ষমতা পার্লামেন্টের হাতে ফিরবে এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সরকারের কমিশনগুলো স্বাধীনতা ভোগ করবে।
শ্রীলঙ্কার পর্যটনমন্ত্রী হারিন ফার্নান্দো এক টুইট বার্তায় বলেছেন, ২১তম সংশোধনী মন্ত্রিসভায় উত্থাপিত এবং পাস করা হয়েছে। প্রস্তাবটি এখন দেশের পার্লামেন্টে পাঠানো হবে। এখন এই প্রস্তাব আইন আকারে পাসের জন্য দুই-তৃতীয়াংশ পার্লামেন্ট সদস্যের ভোট প্রয়োজন।
বুধবার, ২২ জুন ২০২২
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসে ও নতুন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের পদত্যাগের দাবিতে ফের দেশটিতে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ। গত সোমবার (২০ জুন) থেকে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী বিক্ষোভ শুরু করেন।
বিক্ষোভ থামাতে মঙ্গলবার (২১ জুন) সংবিধান সংশোধনের অনুমতি দিয়েছে দেশটির মন্ত্রিসভা। এই সংশোধনের মাধ্যমেই প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কমানো হচ্ছে। কিন্তু তারপরেও আজ বুধবার (২২ জুন) রাজপথে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে শ্রীলঙ্কায় নতুন করে বিক্ষোভ সংগঠিত হওয়ার বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছে।
মূলত, দেশটির প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় ব্যর্থ হওয়ায় শিক্ষার্থীরা শান্ত থাকতে না পেরে রাজপথে নেমে এসেছেন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেছেন, শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকটের জন্য দায়ী প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়া রনিলের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তিনি দেশের চলমান সংকট নিরসনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এলেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেননি।
এদিকে সংবিধানের ২১তম সংশোধনী প্রস্তাবে বলা হয়েছে, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টের একচ্ছত্র আধিপত্য কমে কিছু ক্ষমতা পার্লামেন্টের হাতে ফিরবে এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সরকারের কমিশনগুলো স্বাধীনতা ভোগ করবে।
শ্রীলঙ্কার পর্যটনমন্ত্রী হারিন ফার্নান্দো এক টুইট বার্তায় বলেছেন, ২১তম সংশোধনী মন্ত্রিসভায় উত্থাপিত এবং পাস করা হয়েছে। প্রস্তাবটি এখন দেশের পার্লামেন্টে পাঠানো হবে। এখন এই প্রস্তাব আইন আকারে পাসের জন্য দুই-তৃতীয়াংশ পার্লামেন্ট সদস্যের ভোট প্রয়োজন।