পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলায় বাস ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে নারীসহ ৯ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধায় বীরভূমের জেলার মল্লারপুর থানার মেটেলডাঙা গ্রামের কাছে সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকেই বাসের চালক ও হেলপার পলাতক।
এদিন সন্ধ্যার আগে মাঠে চাষের কাজ শেষে একটি সিএনজি করে রামপুরহাট থানার পারকান্দি গ্রামের বাড়িতে ফিরছিলেন ওই ৯ শ্রমিক।
তাদের মধ্যে আট জন নারী শ্রমিক ছিলেন। অটো রামপুরহাটের দিকে আসছিল। এ সময় সিউড়িমুখী একটি দক্ষিণবঙ্গ পরিবহণ সংস্থার বাস ওভারটেক করতে গিয়ে অটোতে ধাক্কা মারে। এতে দুমড়ে-মুচড়ে যায় সিএনজি। ঘটনাস্থলে চালক সীতারাম হেমরমসহ (২১) আট মহিলা শ্রমিকের মৃত্যু হয়।
মৃত সিএনজি চালকের বাবা সিরু হেমরম বলেন, প্রতিদিন ভোরের দিকে ছেলে অটো নিয়ে মল্লারপুরের কাছে গৌরবাজার যায় নারীদের নিয়ে। সেখানে চাষের কাজ করে নারীরা। বিকালে কাজ শেষ হলে পুনরায় তারা সিএনজিতে চেপে বাড়ি ফেরে।
এদিন ভোর ৪টা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। বিকালে কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিল। ফেরার সময় এই দুর্ঘটনা হয়। খবর পেয়ে ছুটে এসে দেখেন ছেলের মৃতদেহ। ছেলেকে প্রথমে চিনতে পারেননি। পোশাক দেখে ছেলেকে চিনতে হয়েছে।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অভিষেক রায় বলেন, ‘বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সিএনজিকে ধাক্কা মারে। আমরা ঘটনার তদন্ত করছি।’
বুধবার, ১০ আগস্ট ২০২২
পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলায় বাস ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে নারীসহ ৯ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধায় বীরভূমের জেলার মল্লারপুর থানার মেটেলডাঙা গ্রামের কাছে সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকেই বাসের চালক ও হেলপার পলাতক।
এদিন সন্ধ্যার আগে মাঠে চাষের কাজ শেষে একটি সিএনজি করে রামপুরহাট থানার পারকান্দি গ্রামের বাড়িতে ফিরছিলেন ওই ৯ শ্রমিক।
তাদের মধ্যে আট জন নারী শ্রমিক ছিলেন। অটো রামপুরহাটের দিকে আসছিল। এ সময় সিউড়িমুখী একটি দক্ষিণবঙ্গ পরিবহণ সংস্থার বাস ওভারটেক করতে গিয়ে অটোতে ধাক্কা মারে। এতে দুমড়ে-মুচড়ে যায় সিএনজি। ঘটনাস্থলে চালক সীতারাম হেমরমসহ (২১) আট মহিলা শ্রমিকের মৃত্যু হয়।
মৃত সিএনজি চালকের বাবা সিরু হেমরম বলেন, প্রতিদিন ভোরের দিকে ছেলে অটো নিয়ে মল্লারপুরের কাছে গৌরবাজার যায় নারীদের নিয়ে। সেখানে চাষের কাজ করে নারীরা। বিকালে কাজ শেষ হলে পুনরায় তারা সিএনজিতে চেপে বাড়ি ফেরে।
এদিন ভোর ৪টা নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। বিকালে কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিল। ফেরার সময় এই দুর্ঘটনা হয়। খবর পেয়ে ছুটে এসে দেখেন ছেলের মৃতদেহ। ছেলেকে প্রথমে চিনতে পারেননি। পোশাক দেখে ছেলেকে চিনতে হয়েছে।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অভিষেক রায় বলেন, ‘বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সিএনজিকে ধাক্কা মারে। আমরা ঘটনার তদন্ত করছি।’