মালির সাহেল অঞ্চলে সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হামলায় সামরিক বাহিনীর ৪২ সেনা নিহত এবং ২২ জন আহত হয়েছেন।। তারা ড্রোন ও কামান ব্যবহার করে এ হামলা চালায়। বুধবার (১০ আগস্ট) এ ঘটনা ঘটে।বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় বুধবার এক বিবৃতিতে মালি সরকার বলেছে, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর জটিল ও সমন্বিত হামলার জোরালো প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে টেসিসের সেনা ইউনিট। সম্ভবত ইসলামিক স্টেট ইন দ্য গ্রেটার সাহারা (আইএসজিএস) এই হামলা চালিয়েছে। হামলায় তারা ড্রোন, বিস্ফোরক, গাড়িবোমা ও আর্টিলারি ব্যবহার করেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কয়েক ঘণ্টার ভয়াবহ এই যুদ্ধে মালির সেনারা অন্তত ৩৭ যোদ্ধাকে হত্যা করেছে বলে সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
এর আগে সেনাবাহিনী বলেছিল, সন্ত্রাসী হামলায় ১৭ সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন এবং ৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
সহিংসতার লাগাম টানতে ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে ২০০০ সালে মালির গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখলে নেয় সামরিক সরকার। কিন্তু তার পরও সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে মালিতে। গত জুলাইয়ের শেষ দিকে দেশটির প্রধান সামরিক ঘাঁটিতে হামলা হয়েছিল। এ হামলার দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদার একটি সহযোগী সংগঠন।
এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করছে মালির সেনাবাহিনী। পশ্চিম আফ্রিকার সাহেল শহরজুড়ে সন্ত্রাসীদের তৎপরতা বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মালির সেনাবাহিনীর ওপর সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর হামলা বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
মালির সাহেল অঞ্চলে সন্দেহভাজন জঙ্গিদের হামলায় সামরিক বাহিনীর ৪২ সেনা নিহত এবং ২২ জন আহত হয়েছেন।। তারা ড্রোন ও কামান ব্যবহার করে এ হামলা চালায়। বুধবার (১০ আগস্ট) এ ঘটনা ঘটে।বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় বুধবার এক বিবৃতিতে মালি সরকার বলেছে, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর জটিল ও সমন্বিত হামলার জোরালো প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে টেসিসের সেনা ইউনিট। সম্ভবত ইসলামিক স্টেট ইন দ্য গ্রেটার সাহারা (আইএসজিএস) এই হামলা চালিয়েছে। হামলায় তারা ড্রোন, বিস্ফোরক, গাড়িবোমা ও আর্টিলারি ব্যবহার করেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কয়েক ঘণ্টার ভয়াবহ এই যুদ্ধে মালির সেনারা অন্তত ৩৭ যোদ্ধাকে হত্যা করেছে বলে সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
এর আগে সেনাবাহিনী বলেছিল, সন্ত্রাসী হামলায় ১৭ সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন এবং ৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
সহিংসতার লাগাম টানতে ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে ২০০০ সালে মালির গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখলে নেয় সামরিক সরকার। কিন্তু তার পরও সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে মালিতে। গত জুলাইয়ের শেষ দিকে দেশটির প্রধান সামরিক ঘাঁটিতে হামলা হয়েছিল। এ হামলার দায় স্বীকার করেছে আল-কায়েদার একটি সহযোগী সংগঠন।
এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করছে মালির সেনাবাহিনী। পশ্চিম আফ্রিকার সাহেল শহরজুড়ে সন্ত্রাসীদের তৎপরতা বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মালির সেনাবাহিনীর ওপর সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর হামলা বেড়েছে।