ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার জন্য ভারত যে সমালোচনার সম্মুখীন হচ্ছে তার জবাবে তাদের পদক্ষেপের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
মঙ্গলবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে আলাপকালে জয়শঙ্কর বলেন, ‘প্রতিটি দেশ জ্বালানির উচ্চমূল্য দামের চাপ সামলাতে সর্বোত্তম চুক্তি নিশ্চিত করার চেষ্টা করবে। ভারত ঠিক একই কাজ করছে।’
তেল ও গ্যাসের দাম অযৌক্তিকভাবে বেশি মন্তব্য করে জয়শঙ্কর বলেন, ‘অনেক প্রচলিত সরবরাহকারী ইউরোপের দিকে ঝুঁকছে। কারণ মহাদেশটি রাশিয়ার কাছ থেকে কম জ্বালানি কিনছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ইউরোপ মধ্যপ্রাচ্য এবং অন্যান্য উৎস থেকে অনেক বেশি কিনছে যারা সাধারণত ভারতকে সরবরাহ করত।’
তিনি বলেন, ‘এখন পরিস্থিতি এমন যেখানে প্রতিটি দেশ স্বাভাবিকভাবেই নাগরিকদের জন্য সম্ভাব্য সর্বোত্তম চুক্তি পেতে চেষ্টা করবে এবং উচ্চমূল্যের প্রভাব কমানোর চেষ্টা করবে। আমরা ঠিক এটাই করছি।’
জয়শঙ্কর বলেন, ভারত এটি রক্ষণাত্মকভাবে করছে না। তিনি বলেন, ‘ভারত তার স্বার্থ সম্পর্কে উন্মুক্ত এবং সৎ। ভারতীয় জনগণ জ্বালানির উচ্চমূল্যের চাপ বহন করতে সক্ষম নয়। ’
তিনি বলেন, ‘আমার দেশের মাথাপিছু আয় দুই হাজার ডলার। এদেশের মানুষ জ্বালানির উচ্চ মূল্য বহন করতে পারে না। তাদের জন্য সম্ভাব্য সেরা চুক্তিটি পাওয়া আমার বাধ্যবাধকতা এবং নৈতিক দায়িত্ব।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রসহ সংশ্লিষ্ট দেশগুলো ভারতের অবস্থান জানে এবং সেটা বুঝেই এগোবে।’
বুধবার, ১৭ আগস্ট ২০২২
ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার জন্য ভারত যে সমালোচনার সম্মুখীন হচ্ছে তার জবাবে তাদের পদক্ষেপের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।
মঙ্গলবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে আলাপকালে জয়শঙ্কর বলেন, ‘প্রতিটি দেশ জ্বালানির উচ্চমূল্য দামের চাপ সামলাতে সর্বোত্তম চুক্তি নিশ্চিত করার চেষ্টা করবে। ভারত ঠিক একই কাজ করছে।’
তেল ও গ্যাসের দাম অযৌক্তিকভাবে বেশি মন্তব্য করে জয়শঙ্কর বলেন, ‘অনেক প্রচলিত সরবরাহকারী ইউরোপের দিকে ঝুঁকছে। কারণ মহাদেশটি রাশিয়ার কাছ থেকে কম জ্বালানি কিনছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ইউরোপ মধ্যপ্রাচ্য এবং অন্যান্য উৎস থেকে অনেক বেশি কিনছে যারা সাধারণত ভারতকে সরবরাহ করত।’
তিনি বলেন, ‘এখন পরিস্থিতি এমন যেখানে প্রতিটি দেশ স্বাভাবিকভাবেই নাগরিকদের জন্য সম্ভাব্য সর্বোত্তম চুক্তি পেতে চেষ্টা করবে এবং উচ্চমূল্যের প্রভাব কমানোর চেষ্টা করবে। আমরা ঠিক এটাই করছি।’
জয়শঙ্কর বলেন, ভারত এটি রক্ষণাত্মকভাবে করছে না। তিনি বলেন, ‘ভারত তার স্বার্থ সম্পর্কে উন্মুক্ত এবং সৎ। ভারতীয় জনগণ জ্বালানির উচ্চমূল্যের চাপ বহন করতে সক্ষম নয়। ’
তিনি বলেন, ‘আমার দেশের মাথাপিছু আয় দুই হাজার ডলার। এদেশের মানুষ জ্বালানির উচ্চ মূল্য বহন করতে পারে না। তাদের জন্য সম্ভাব্য সেরা চুক্তিটি পাওয়া আমার বাধ্যবাধকতা এবং নৈতিক দায়িত্ব।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রসহ সংশ্লিষ্ট দেশগুলো ভারতের অবস্থান জানে এবং সেটা বুঝেই এগোবে।’