যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া থেকে অপহৃত হওয়ার দুইদিন পর ভারতীয় বংশোদ্ভূত একই পরিবারের শিশুসহ ৪ সদস্যের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, সোমবার ক্যালিফোর্নিয়ার মার্সড শহরে নিজেদের মালিকানাধীন একটি ট্রাক কোম্পানি থেকে এই ৪ জন অপহৃত হন; বুধবার তাদের লাশ মেলে।
নিহতরা হলেন- মা জেসলিন কৌর (২৭), বাবা জশদীপ সিং (৩৬), ৮ মাস বয়সী শিশু আরোহী ধেরি ও ওই শিশুর ৩৯ বছর বয়সী চাচা আমনদীপ সিং।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে মার্সড কাউন্টির শেরিফ ভার্নন ওয়ার্ন বলেন, ‘আজ রাতে আমাদের সবচেয়ে বড় আশঙ্কাটাই সত্যি হল। আমরা ৪ অপহৃতকে পেয়েছি, তবে তারা মৃত।’
কী কারণে তাদের অপহরণ করা হয়েছিল সে বিষয়ে জানা যায়নি। মার্সড কাউন্টির পুলিশ ভার্ন ওয়ার্নকে থেকে জানা যায়, ইন্ডিয়ানা রোড ও হাচিনসন রোডের কাছে একটি বাগানে বুধবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় তাদের লাশগুলো উদ্ধার করা হয়। বাগানের এক মালি প্রথমে লাশগুলো দেখতে পান।
এ ঘটনায় জেসুস ম্যানুয়েল সালগাদো নামে ৪৮ বছর বয়সী এক সন্দেহভাজনকে নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
মার্সড কাউন্টি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়ার আগে আত্মহত্যার চেষ্টা করা জেসুসকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৪ জনকে অপহরণে এবং পরে তাদের লাশ পাওয়ার ঘটনায় আর কেউ জড়িত ছিল কিনা, তা জানতে তার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২২
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া থেকে অপহৃত হওয়ার দুইদিন পর ভারতীয় বংশোদ্ভূত একই পরিবারের শিশুসহ ৪ সদস্যের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, সোমবার ক্যালিফোর্নিয়ার মার্সড শহরে নিজেদের মালিকানাধীন একটি ট্রাক কোম্পানি থেকে এই ৪ জন অপহৃত হন; বুধবার তাদের লাশ মেলে।
নিহতরা হলেন- মা জেসলিন কৌর (২৭), বাবা জশদীপ সিং (৩৬), ৮ মাস বয়সী শিশু আরোহী ধেরি ও ওই শিশুর ৩৯ বছর বয়সী চাচা আমনদীপ সিং।
সংবাদ ব্রিফিংয়ে মার্সড কাউন্টির শেরিফ ভার্নন ওয়ার্ন বলেন, ‘আজ রাতে আমাদের সবচেয়ে বড় আশঙ্কাটাই সত্যি হল। আমরা ৪ অপহৃতকে পেয়েছি, তবে তারা মৃত।’
কী কারণে তাদের অপহরণ করা হয়েছিল সে বিষয়ে জানা যায়নি। মার্সড কাউন্টির পুলিশ ভার্ন ওয়ার্নকে থেকে জানা যায়, ইন্ডিয়ানা রোড ও হাচিনসন রোডের কাছে একটি বাগানে বুধবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় তাদের লাশগুলো উদ্ধার করা হয়। বাগানের এক মালি প্রথমে লাশগুলো দেখতে পান।
এ ঘটনায় জেসুস ম্যানুয়েল সালগাদো নামে ৪৮ বছর বয়সী এক সন্দেহভাজনকে নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
মার্সড কাউন্টি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়ার আগে আত্মহত্যার চেষ্টা করা জেসুসকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৪ জনকে অপহরণে এবং পরে তাদের লাশ পাওয়ার ঘটনায় আর কেউ জড়িত ছিল কিনা, তা জানতে তার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করা হচ্ছে।