ভারতে ২০২৪-এ সাধারণ নির্বাচনে
তৃণমূল কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টি পরস্পরের ‘ভাল বন্ধু’। তাই ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে তারা হাত মেলাবে না। গত শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী মমতার কালীঘাটের বাসায় দল দুটির নেতারা এমন সিদ্ধান্ত জানান দিলেন।
উত্তর প্রদেশের আঞ্চলিক দল সমাজবাদী পার্টি (সপা)-র অখিলেশ যাদব, তার দলের দুদিনব্যাপী জাতীয় কার্যনির্বাহী সভায় যোগ দিতে কলকাতায় এসেছিলেন। কার্যনির্বাহী সভার পরে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাথে তার কালীঘাটের বাসভবনে দেখা করেছেন অখিলেশ। পরে তিনি বলেন আগামি বছর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে কংগ্রেসের সাথে শরীক হওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না, বরং টিএমসির সাথে এসপির বন্ধুত্ব অক্ষুন্ন থাকবে। অখিলেশ বলেন “মমতা দিদি বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাবেন যেমন তিনি অতীতে করেছিলেন ।”
অখিলেশ বলেন, এসপি “কংগ্রেস এবং বিজেপি উভয়ের থেকে দূরত্ব বজায় রাখবে।” কিন্তু বাংলায় তাঁর দল তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গেই থাকবে।
তৃতীয় ফ্রন্ট গড়া বা কোন ফ্রন্টে আসবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচনের আগে “কোন ধরনের জোট মেকানিজম” আসার কথা পুরোপুরি উড়িয়ে দেননি তিনি।
দুই নেতার মধ্যে কোন সমন্বয় বা কোন ধরণের সমঝোতা হয়েছে কিনা সে সম্পর্কে, পশ্চিমবঙ্গের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেছেন, “দুজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ মিলিত হলে তাদের পক্ষে রাজনীতি নিয়ে কথা বলা স্বাভাবিক… তারা বিজেপির বিরুদ্ধে তাদের যৌথ লড়াইসহ অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।”
এর আগে, কলকাতায় আসার পরে, অখিলেশ যাদব সাংবাদিকদের বলেছিলেন, বিজেপি দেশব্যাপী বিরোধী দলগুলোর নেতাদের হেনেস্থা করার জন্য এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) এবং সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই)-কে অপব্যবহার করছে।
অখিলেশের মতো, টিএমসিও যে কংগ্রেসের সাথে হাত মেলাবে না, এর সংসদীয় দলের নেতা সুদীপ বন্দোপাধ্যায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে দলীয় বৈঠক থেকে বেরিয়ে এসে সে কথাই বলেছিলেন।তিনি বলেন কংগ্রেস সিপিএম, আই এস এফ এবং কোন কোন ক্ষেত্রে বিজেপির সাথেও হাত মেলায়। তা ছাড়া কংগ্রেসের এখন কোন দিশা নেই যে, তৃণমূল কংগ্রেস তাদের সাথে জোটে যাবে।
আর এক তৃণমূল নেতা বলেছেন, “কংগ্রেস আমাদের স্বাভাবিকভাবে নিতে পারে না। একদিকে দায়িত্ববান কংগ্রেস নেতারা বলছেন যে টিএমসির বিজেপি -আরএসএ্স এবং আদানির সাথে সম্পর্ক রয়েছে, আবার তারা চায় টিএমসি তাদের সাথে হাত মেলাক, তা কি করে হয়?
ভারতে ২০২৪-এ সাধারণ নির্বাচনে
সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩
তৃণমূল কংগ্রেস এবং সমাজবাদী পার্টি পরস্পরের ‘ভাল বন্ধু’। তাই ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে তারা হাত মেলাবে না। গত শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী মমতার কালীঘাটের বাসায় দল দুটির নেতারা এমন সিদ্ধান্ত জানান দিলেন।
উত্তর প্রদেশের আঞ্চলিক দল সমাজবাদী পার্টি (সপা)-র অখিলেশ যাদব, তার দলের দুদিনব্যাপী জাতীয় কার্যনির্বাহী সভায় যোগ দিতে কলকাতায় এসেছিলেন। কার্যনির্বাহী সভার পরে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাথে তার কালীঘাটের বাসভবনে দেখা করেছেন অখিলেশ। পরে তিনি বলেন আগামি বছর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে কংগ্রেসের সাথে শরীক হওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না, বরং টিএমসির সাথে এসপির বন্ধুত্ব অক্ষুন্ন থাকবে। অখিলেশ বলেন “মমতা দিদি বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাবেন যেমন তিনি অতীতে করেছিলেন ।”
অখিলেশ বলেন, এসপি “কংগ্রেস এবং বিজেপি উভয়ের থেকে দূরত্ব বজায় রাখবে।” কিন্তু বাংলায় তাঁর দল তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গেই থাকবে।
তৃতীয় ফ্রন্ট গড়া বা কোন ফ্রন্টে আসবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে নির্বাচনের আগে “কোন ধরনের জোট মেকানিজম” আসার কথা পুরোপুরি উড়িয়ে দেননি তিনি।
দুই নেতার মধ্যে কোন সমন্বয় বা কোন ধরণের সমঝোতা হয়েছে কিনা সে সম্পর্কে, পশ্চিমবঙ্গের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেছেন, “দুজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ মিলিত হলে তাদের পক্ষে রাজনীতি নিয়ে কথা বলা স্বাভাবিক… তারা বিজেপির বিরুদ্ধে তাদের যৌথ লড়াইসহ অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।”
এর আগে, কলকাতায় আসার পরে, অখিলেশ যাদব সাংবাদিকদের বলেছিলেন, বিজেপি দেশব্যাপী বিরোধী দলগুলোর নেতাদের হেনেস্থা করার জন্য এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) এবং সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই)-কে অপব্যবহার করছে।
অখিলেশের মতো, টিএমসিও যে কংগ্রেসের সাথে হাত মেলাবে না, এর সংসদীয় দলের নেতা সুদীপ বন্দোপাধ্যায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে দলীয় বৈঠক থেকে বেরিয়ে এসে সে কথাই বলেছিলেন।তিনি বলেন কংগ্রেস সিপিএম, আই এস এফ এবং কোন কোন ক্ষেত্রে বিজেপির সাথেও হাত মেলায়। তা ছাড়া কংগ্রেসের এখন কোন দিশা নেই যে, তৃণমূল কংগ্রেস তাদের সাথে জোটে যাবে।
আর এক তৃণমূল নেতা বলেছেন, “কংগ্রেস আমাদের স্বাভাবিকভাবে নিতে পারে না। একদিকে দায়িত্ববান কংগ্রেস নেতারা বলছেন যে টিএমসির বিজেপি -আরএসএ্স এবং আদানির সাথে সম্পর্ক রয়েছে, আবার তারা চায় টিএমসি তাদের সাথে হাত মেলাক, তা কি করে হয়?