চীনের নিজেদের তৈরি প্রথম যাত্রীবাহী উড়োজাহাজটি আজ রোববার বাণিজ্যিক ফ্লাইট শুরু করেছে। এতে ১৬৪টি আসন রয়েছে। প্রথম গন্তব্য ছিলে সাংহাই থেকে বেইজিং।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে দেখানো হয়, সি৯১৯ মডেলের উড়োজাহাজটি সাংহাইয়ের আকাশের ওপর দিয়ে রাজধানী বেইজিংয়ের দিকে যাচ্ছে।
এই উড়োজাহাজ তৈরি করেছে কমার্শিয়াল এভিয়েশন করপোরেশন অব চীন (কোমাক)। এয়ারবাস ও বোয়িংয়ের একক আধিপত্য কমানোর আশাতে চীন নিজেরা এই উড়োজাহাজ তৈরি করেছে। তবে নিজেরা তৈরি করলেও এর ইঞ্জিন ও বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশসহ বেশির ভাগ সরঞ্জামের জন্য পশ্চিমাদের ওপর নির্ভর করতে হয়েছে।
প্রথম যাত্রায় তাদের যাত্রী ছিল ১৩০ জনের বেশি। তিন ঘণ্টার কম সময়ের মধ্যে ফ্লাইটটি তার গন্তব্যে পৌঁছেছে। ফ্লাইটটির আবার উপকূলীয় শহরে ফিরে আসার কথা রয়েছে।
এরই মধ্যে রাষ্ট্রীয় চীন ইস্টার্ন এয়ারলাইন কোমাককে পাঁচটি উড়োজাহাজ তৈরির ফরমাশ দিয়েছে। তবে কোমাকের লক্ষ্য হলো পাঁচ বছরের মধ্যে বার্ষিক ১৫০টি উড়োজাহাজ তৈরি করবে। এরই মধ্যে তারা সি৯১৯ মডেলের ১ হাজার ২০০ উড়োজাহাজ তৈরির ফরমাশ পেয়েছে বলে জানিয়েছে।
কয়েকজন বিশেষজ্ঞ বলছেন, দেশীয় গ্রাহকদের আগ্রহ প্রকাশ করে দেওয়া চিঠিকে ফরমাশ মনে করা হচ্ছে।
কয়েক বছর আগে সি৯১৯-এর মহড়া চলার সময় ককপিটে বসেছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। তিনি এই উদ্ভাবনকে চীনের অন্যতম সৃজনশীল অর্জনগুলোর একটি বলে অভিহিত করেছিলেন।
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
চীনের নিজেদের তৈরি প্রথম যাত্রীবাহী উড়োজাহাজটি আজ রোববার বাণিজ্যিক ফ্লাইট শুরু করেছে। এতে ১৬৪টি আসন রয়েছে। প্রথম গন্তব্য ছিলে সাংহাই থেকে বেইজিং।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে দেখানো হয়, সি৯১৯ মডেলের উড়োজাহাজটি সাংহাইয়ের আকাশের ওপর দিয়ে রাজধানী বেইজিংয়ের দিকে যাচ্ছে।
এই উড়োজাহাজ তৈরি করেছে কমার্শিয়াল এভিয়েশন করপোরেশন অব চীন (কোমাক)। এয়ারবাস ও বোয়িংয়ের একক আধিপত্য কমানোর আশাতে চীন নিজেরা এই উড়োজাহাজ তৈরি করেছে। তবে নিজেরা তৈরি করলেও এর ইঞ্জিন ও বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশসহ বেশির ভাগ সরঞ্জামের জন্য পশ্চিমাদের ওপর নির্ভর করতে হয়েছে।
প্রথম যাত্রায় তাদের যাত্রী ছিল ১৩০ জনের বেশি। তিন ঘণ্টার কম সময়ের মধ্যে ফ্লাইটটি তার গন্তব্যে পৌঁছেছে। ফ্লাইটটির আবার উপকূলীয় শহরে ফিরে আসার কথা রয়েছে।
এরই মধ্যে রাষ্ট্রীয় চীন ইস্টার্ন এয়ারলাইন কোমাককে পাঁচটি উড়োজাহাজ তৈরির ফরমাশ দিয়েছে। তবে কোমাকের লক্ষ্য হলো পাঁচ বছরের মধ্যে বার্ষিক ১৫০টি উড়োজাহাজ তৈরি করবে। এরই মধ্যে তারা সি৯১৯ মডেলের ১ হাজার ২০০ উড়োজাহাজ তৈরির ফরমাশ পেয়েছে বলে জানিয়েছে।
কয়েকজন বিশেষজ্ঞ বলছেন, দেশীয় গ্রাহকদের আগ্রহ প্রকাশ করে দেওয়া চিঠিকে ফরমাশ মনে করা হচ্ছে।
কয়েক বছর আগে সি৯১৯-এর মহড়া চলার সময় ককপিটে বসেছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। তিনি এই উদ্ভাবনকে চীনের অন্যতম সৃজনশীল অর্জনগুলোর একটি বলে অভিহিত করেছিলেন।