এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫-এ, বছরের সবচেয়ে টেকসই টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে অনারেবল মেনশন পুরস্কার পেয়েছে রবি আজিয়াটা পিএলসি। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে এ পুরস্কার দেয়া হয়।
বর্তমানে রবির ১২.৪ শতাংশ নেটওয়ার্ক টাওয়ার সৌরশক্তির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। যার সঙ্গে বছরে ১৩,৫৩৪ মেগাওয়াট ঘণ্টা (এমডব্লিউএচ) সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্পৃক্ত। এর ফলে প্রতি বছর প্রায় ১,৫১৩ টন কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ কমছে।
এছাড়াও রবি সার্কুলার ইকোনমির চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ১৫.৫ টন ই-বর্জ্য পুনর্ব্যবহার এবং সারাদেশে ১৪ হাজারের বেশি বৃক্ষরোপণ। এসব উদ্যোগ কার্বন নিঃসরণ কমাতে রবির বিজ্ঞানভিত্তিক লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
লক্ষ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনায় কার্বন নিঃসরণ ৪৫ শতাংশ কমানো এবং ২০৫০ সালের মধ্যে নিট শূন্য কার্বন নিঃসরণ অবস্থায় পৌঁছানো। এছাড়াও রবি দেশের গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশনগুলোতে ১০টি কমিউনিটিভিত্তিক ওয়াটার পিউরিফিকেশন প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে। এর মাধ্যমে প্রতি মাসে প্রায় ১৩ লাখ ভ্রমণকারীকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা যাচ্ছে।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫-এ, বছরের সবচেয়ে টেকসই টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে অনারেবল মেনশন পুরস্কার পেয়েছে রবি আজিয়াটা পিএলসি। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে এ পুরস্কার দেয়া হয়।
বর্তমানে রবির ১২.৪ শতাংশ নেটওয়ার্ক টাওয়ার সৌরশক্তির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। যার সঙ্গে বছরে ১৩,৫৩৪ মেগাওয়াট ঘণ্টা (এমডব্লিউএচ) সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্পৃক্ত। এর ফলে প্রতি বছর প্রায় ১,৫১৩ টন কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ কমছে।
এছাড়াও রবি সার্কুলার ইকোনমির চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ১৫.৫ টন ই-বর্জ্য পুনর্ব্যবহার এবং সারাদেশে ১৪ হাজারের বেশি বৃক্ষরোপণ। এসব উদ্যোগ কার্বন নিঃসরণ কমাতে রবির বিজ্ঞানভিত্তিক লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
লক্ষ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনায় কার্বন নিঃসরণ ৪৫ শতাংশ কমানো এবং ২০৫০ সালের মধ্যে নিট শূন্য কার্বন নিঃসরণ অবস্থায় পৌঁছানো। এছাড়াও রবি দেশের গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশনগুলোতে ১০টি কমিউনিটিভিত্তিক ওয়াটার পিউরিফিকেশন প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে। এর মাধ্যমে প্রতি মাসে প্রায় ১৩ লাখ ভ্রমণকারীকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা যাচ্ছে।