দেশের প্রথম টেলিযোগাযোগ অপারেটর হিসেবে ‘গ্লোবাল টপ এমপ্লয়ার ২০২৫’ সার্টিফিকেশন অর্জন করেছে শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক। আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘টপ এমপ্লয়ার্স ইনস্টিটিউট’ এ স্বীকৃতি দিয়েছে। এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বিশ্বমানের মানব-সম্পদ (এইচআর) ব্যবস্থাপনা, প্রতিভা বিকাশ এবং কর্মীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার সংস্কৃতির মাধ্যমে একটি উৎপাদনশীল কর্মপরিবেশ তৈরিতে বাংলালিংকের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে। পাশাপাশি, এ অর্জন ভবিষ্যতমুখী একটি ডিজিটাল এমপ্লয়ার হিসেবে বাংলালিংকের অবস্থানকে সুদৃঢ় করে, যা কোম্পানির এমপ্লয়ার ভ্যালু প্রপোজিশন (ইভিপি) ‘লিড দ্য ফিউচার’ এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
এ অর্জন সম্পর্কে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইওহান বুসে বলেন, বাংলাদেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে টপ এমপ্লয়ার সার্টিফিকেশন পাওয়া আমাদের জন্য এক গৌরবময় অর্জন। এটি প্রমাণ করে যে, আমরা একটি কর্মীবান্ধব ও ডিজিটালি অগ্রসর কর্মপরিবেশ গড়ে তুলছি, যেখানে প্রত্যেক কর্মী ভবিষ্যতে নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের সাফল্যের মূল চালিকা শক্তি হলো কর্মীদের উন্নয়ন ও কল্যাণ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দেশের প্রথম টেলিযোগাযোগ অপারেটর হিসেবে ‘গ্লোবাল টপ এমপ্লয়ার ২০২৫’ সার্টিফিকেশন অর্জন করেছে শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক। আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘টপ এমপ্লয়ার্স ইনস্টিটিউট’ এ স্বীকৃতি দিয়েছে। এই আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বিশ্বমানের মানব-সম্পদ (এইচআর) ব্যবস্থাপনা, প্রতিভা বিকাশ এবং কর্মীদের অগ্রাধিকার দেওয়ার সংস্কৃতির মাধ্যমে একটি উৎপাদনশীল কর্মপরিবেশ তৈরিতে বাংলালিংকের অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে। পাশাপাশি, এ অর্জন ভবিষ্যতমুখী একটি ডিজিটাল এমপ্লয়ার হিসেবে বাংলালিংকের অবস্থানকে সুদৃঢ় করে, যা কোম্পানির এমপ্লয়ার ভ্যালু প্রপোজিশন (ইভিপি) ‘লিড দ্য ফিউচার’ এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
এ অর্জন সম্পর্কে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইওহান বুসে বলেন, বাংলাদেশের প্রথম টেলিকম অপারেটর হিসেবে টপ এমপ্লয়ার সার্টিফিকেশন পাওয়া আমাদের জন্য এক গৌরবময় অর্জন। এটি প্রমাণ করে যে, আমরা একটি কর্মীবান্ধব ও ডিজিটালি অগ্রসর কর্মপরিবেশ গড়ে তুলছি, যেখানে প্রত্যেক কর্মী ভবিষ্যতে নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের সাফল্যের মূল চালিকা শক্তি হলো কর্মীদের উন্নয়ন ও কল্যাণ।