সিঙ্গাপুর এবং অন্যান্য দেশে রয়েছেন সুবিধাবঞ্চিত বাংলাদেশী শ্রমিক। এদের অনেকেই আবার কোভিড নাইন্টিন আক্রান্ত। এসব শ্রমিকদের সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসুরক্ষাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বর্ডারলেস হেলথকেয়ার গ্রুপ (বিএইচজি)।
বর্ডারলেস ক্লিনিক একটি ডিভাইসনির্ভর টেলিমেডিসিন ইঞ্জিন; এখানে বহুভাষিক ভিডিও কলসেন্টার ছাড়াও আছে বিশ হাজারের বেশি চিকিৎসা বিষয়ক তথ্য এবং বিখ্যাত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক। এর সঙ্গে শিগগিরই যুক্ত হতে যাচ্ছে বাংলাভাষী চিকিৎসকরা; যাতে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য দেশে থাকা কোভিড নাইন্টিন আক্রান্ত বাংলাদেশী শ্রমিকরা সুবিধা পেতে পারে।
এই জনহিতকর উদ্যোগে সীমান্তহীন কোভিড নাইন্টিন যোদ্ধাদের অংশ হওয়ার জন্য বাংলাদেশের চিকিৎসক এবং স্বেচ্ছাসেবকদের ধন্যবাদ জানিয়ে বর্ডারলেস হেলথকেয়ার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডা. ওয়েই সিয়াঙ উ বলেছেন, এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হচ্ছে দূরদেশে, অচেনা পরিবেশে থাকা কোভিড নাইন্টিন আক্রান্ত শ্রমিকদের মনোবল বৃদ্ধি করা। আমাদের বাংলাভাষী স্বেচ্ছাসেবীরা তাদের জন্য নানা ধরণের দূরবর্তী স্বাস্থ্যশিক্ষা দেবেন। পাশাপাশি সম্পূর্ণ সুস্থতা কর্মসূচির আওতায় তাঁরা কোভিড নাইন্টিন আক্রান্তদের পরিবারের সদস্যদেরও কো-কেয়ার টেলিমেডিসিনে অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করবেন। ডর্মিটোরিগুলো বর্ডারলেস ক্লিনিক প্ল্যাটফর্ম বসানোর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এটা বিনামূল্যে বসিয়ে দেয়া হবে। আর এই প্রোগ্রাম দেখা যাবে টেলিভিশনের মাধ্যমে। ফলে প্রতিটি ডর্মিটোরির হলঘরে এই সেবা পাওয়া যাবে।
এই উদ্যোগে সম্পৃক্তদের সঙ্গেও নানাভাবে যোগাযোগ করা যাবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যম ও পোর্টালের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকদের সঙ্গে যোগাযোগ ও তাদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা যাবে। এই বাংলা গণশিক্ষা কার্যক্রম এ মাসেই শুরু হবে। এর সাথেই শুরু করা হবে মতবিনিময়মূলক বর্ডারলেস কো-কেয়ার সেশন। বাংলাদেশ হাইকমিশনের তথ্যানুযায়ী অন্তত দেড় লাখ বাংলাদেশী শ্রমিক রয়েছে সিঙ্গাপুরে; যারা বিশাল অঙ্কের বিদেশী মুদ্রা প্রতি মাসে দেশে পাঠাচ্ছে। অন্তত এক কোটি প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকের প্রতি বছর পাঠানো ১৫০০ কোটি ডলারের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করছে। আর এটাই তৈরি পোশাক শিল্পের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
বর্ডারলেস হেলথকেয়ার গ্রুপের লক্ষ্য সীমান্তহীন কোভিড নাইন্টিন যোদ্ধাদের সঙ্গে কাজ করা। পাশাপাশি বাংলাদেশের স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য হার্টওয়ার গড়ে তোলা। কারণ এসব শ্রমিকদের ত্যাগেই তৈরি হচ্ছে সারবিশে^র অবকাঠামো। এই সম্পূর্ণ সুস্বাস্থ্য কর্মসূচিকে সেভাবেই পরিচালিত করা হবে যেভাবে তারা এবং তাদের পরিবার এই কল্যাণকর সুবিধার অংশ হতে পারে।
বর্ডারলেস হেলথকেয়ার গ্রুপ ইনকর্পোরেট (বিএইচজি) চিকিৎসা, সুস্বাস্থ্য, বয়স্কসেবা, খাদ্যসামগ্রী, রিয়েল এসেস্ট ও হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রির বৈশি^ক বিজনেস ট্রান্সফর্মেশন লিডার। এর ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের অধিক পরমাণে মেধাসম্পদ ও উদ্ভবনী বিষয়। আর এসব পরিচালিত হয়ে থাকে স্বাস্থ্য, সেবা, বয়স্কসেবা, আবাসন থেকে কৃষিসহ বিভিন্ন খাতের সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহের মাধ্যমে। বিস্তারিত জানতে: www.borderlesshealthcare.com।
শনিবার, ১৬ মে ২০২০
সিঙ্গাপুর এবং অন্যান্য দেশে রয়েছেন সুবিধাবঞ্চিত বাংলাদেশী শ্রমিক। এদের অনেকেই আবার কোভিড নাইন্টিন আক্রান্ত। এসব শ্রমিকদের সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যসুরক্ষাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে বিশেষ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বর্ডারলেস হেলথকেয়ার গ্রুপ (বিএইচজি)।
বর্ডারলেস ক্লিনিক একটি ডিভাইসনির্ভর টেলিমেডিসিন ইঞ্জিন; এখানে বহুভাষিক ভিডিও কলসেন্টার ছাড়াও আছে বিশ হাজারের বেশি চিকিৎসা বিষয়ক তথ্য এবং বিখ্যাত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক। এর সঙ্গে শিগগিরই যুক্ত হতে যাচ্ছে বাংলাভাষী চিকিৎসকরা; যাতে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য দেশে থাকা কোভিড নাইন্টিন আক্রান্ত বাংলাদেশী শ্রমিকরা সুবিধা পেতে পারে।
এই জনহিতকর উদ্যোগে সীমান্তহীন কোভিড নাইন্টিন যোদ্ধাদের অংশ হওয়ার জন্য বাংলাদেশের চিকিৎসক এবং স্বেচ্ছাসেবকদের ধন্যবাদ জানিয়ে বর্ডারলেস হেলথকেয়ার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডা. ওয়েই সিয়াঙ উ বলেছেন, এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য হচ্ছে দূরদেশে, অচেনা পরিবেশে থাকা কোভিড নাইন্টিন আক্রান্ত শ্রমিকদের মনোবল বৃদ্ধি করা। আমাদের বাংলাভাষী স্বেচ্ছাসেবীরা তাদের জন্য নানা ধরণের দূরবর্তী স্বাস্থ্যশিক্ষা দেবেন। পাশাপাশি সম্পূর্ণ সুস্থতা কর্মসূচির আওতায় তাঁরা কোভিড নাইন্টিন আক্রান্তদের পরিবারের সদস্যদেরও কো-কেয়ার টেলিমেডিসিনে অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করবেন। ডর্মিটোরিগুলো বর্ডারলেস ক্লিনিক প্ল্যাটফর্ম বসানোর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এটা বিনামূল্যে বসিয়ে দেয়া হবে। আর এই প্রোগ্রাম দেখা যাবে টেলিভিশনের মাধ্যমে। ফলে প্রতিটি ডর্মিটোরির হলঘরে এই সেবা পাওয়া যাবে।
এই উদ্যোগে সম্পৃক্তদের সঙ্গেও নানাভাবে যোগাযোগ করা যাবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যম ও পোর্টালের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকদের সঙ্গে যোগাযোগ ও তাদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা যাবে। এই বাংলা গণশিক্ষা কার্যক্রম এ মাসেই শুরু হবে। এর সাথেই শুরু করা হবে মতবিনিময়মূলক বর্ডারলেস কো-কেয়ার সেশন। বাংলাদেশ হাইকমিশনের তথ্যানুযায়ী অন্তত দেড় লাখ বাংলাদেশী শ্রমিক রয়েছে সিঙ্গাপুরে; যারা বিশাল অঙ্কের বিদেশী মুদ্রা প্রতি মাসে দেশে পাঠাচ্ছে। অন্তত এক কোটি প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকের প্রতি বছর পাঠানো ১৫০০ কোটি ডলারের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করছে। আর এটাই তৈরি পোশাক শিল্পের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
বর্ডারলেস হেলথকেয়ার গ্রুপের লক্ষ্য সীমান্তহীন কোভিড নাইন্টিন যোদ্ধাদের সঙ্গে কাজ করা। পাশাপাশি বাংলাদেশের স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকদের জন্য হার্টওয়ার গড়ে তোলা। কারণ এসব শ্রমিকদের ত্যাগেই তৈরি হচ্ছে সারবিশে^র অবকাঠামো। এই সম্পূর্ণ সুস্বাস্থ্য কর্মসূচিকে সেভাবেই পরিচালিত করা হবে যেভাবে তারা এবং তাদের পরিবার এই কল্যাণকর সুবিধার অংশ হতে পারে।
বর্ডারলেস হেলথকেয়ার গ্রুপ ইনকর্পোরেট (বিএইচজি) চিকিৎসা, সুস্বাস্থ্য, বয়স্কসেবা, খাদ্যসামগ্রী, রিয়েল এসেস্ট ও হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রির বৈশি^ক বিজনেস ট্রান্সফর্মেশন লিডার। এর ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের অধিক পরমাণে মেধাসম্পদ ও উদ্ভবনী বিষয়। আর এসব পরিচালিত হয়ে থাকে স্বাস্থ্য, সেবা, বয়স্কসেবা, আবাসন থেকে কৃষিসহ বিভিন্ন খাতের সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহের মাধ্যমে। বিস্তারিত জানতে: www.borderlesshealthcare.com।