ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় বাস্তবধর্মী ৬টি সমস্যার সমাধানের খুঁজে বের করার লক্ষ্য নিয়ে আয়োজিত ‘সিটিও ফোরাম ইনোভেশন হ্যাকাথন ২০২১’ এর সমাপনী পুরস্কার বিতরন ও গালা নাইট গত ২৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়।
১লা আগস্টে অনলাইন প্লাটফর্মে নিবন্ধন শুরু হয়ে আইডিয়া রাউন্ড, প্রোটটাইপ রাউন্ড, অনলাইন ডেমন্সট্রেশান ও সর্বশেষ ১৭ ডিসেম্বর ফিজিক্যাল প্রেজেন্টেশানের মাধ্যমে প্রতিযোগিতাটি শেষ হয়। সারাদেশ থেকে “ক্ষুধা মুক্ত বিশ্ব, সুস্বাস্থ্য, গুনগত শিক্ষা, ই-কমার্স, এমার্জিং টেকনোলোজি, ভার্চুয়াল এসিস্টেন্স, অনলাইন সার্টিফিকেট ভেরিফিকেশান” এমন ৬টি চ্যালেঞ্জ ও ৩টি সাব চ্যালেঞ্জ নিয়ে শুরু হওয়া জাতীয় পর্যায়ের ভার্চুয়াল ইনোভেশন হ্যাকাথন নিবন্ধন করে প্রায় ২০০টি টিম। এর মধ্য থেকে ৫০জন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরগন নিয়ে জুরি বোর্ড ও ২০জন ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট বোর্ডের সদস্যদের বিভিন্নভাবে বাছাই করা ১০০টি টিম নিয়ে শুরু হয় এই হ্যাকাথন।
সিটিও ফোরামের সাথে এই আয়োজনে যুক্ত ছিলো বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগের দুইটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটি এবং এস্প্যায়ার টু ইনোভেট (এটুআই)।
অনুষ্ঠানে সিটিও ফোরাম ইনোভেশান হ্যাকাথন এর আহ্বায়ক ইউল্যাব ইউনিভার্সিটির সিএসই ডিপার্ট্মেন্ট এর প্রধান সৈয়দ আখতার হোসেন একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এর মাধ্যমে হ্যাকাথনের বিস্তারিত বর্ননা করেন।
হ্যাকাথনের ১ম বিজয়ী হয় ঢাকার একটি দল টিম Dhaka Executors 00, ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট গ্রুপের চ্যালেঞ্জের জন্য প্রথম পুরস্কার হিসেবে তারা ১লক্ষ টাকার আর্থিক পুরষ্কার পায়। ২য় স্থান অধিকারী দল Nauts, জিরো হাংগার গ্রুপের চ্যালঞ্জের জন্য তারা পায় ৭৫ হাজার টাকার আর্থিক পুরস্কার এবং ৩য় স্থান অর্জনকারি দুইটি দল যুগ্ন ভাবে অল্টার্নেট শিফট অটোমেশান অফ মেনুয়াল প্রোসেস ও টিম ডিসেন্ট্রালাইজড গুড হেলথ ও ওয়েল বিং চ্যালেঞ্জের জন্য ৫০ হাজার টাকার আর্থিক পুরস্কার । একই সাথে টিম গুলোর মধ্যে অনেকে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিতে ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ পায়।
ফোরামের সভাপতি তপন কান্তি সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য। বিশেষ অতিথি ছিলেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব জিয়াউল আলম এবং হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ডঃ বিকর্ণ কুমার ঘোষ। সম্মানিত অতিথি ছিলেন আইসিটি ডিভিশনের এস্পায়ার টু ইনোভেট প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ও যুগ্ন সচিব দেওয়ান মোহাম্মাদ হুমায়ুন কবির ও টাইটেল স্পন্সর ফেয়ার গ্রুপ হুন্দাই এর চেয়ারম্যান রুহুল আল মাহবুব।
সমাপনি আয়োজনের সভাপতির বক্তব্যে সিটিও ফোরামের সভাপতি তপন কান্তি সরকার বলেন, বাংলাদেশ গোল্ডেন ডিভিডেন্ট যুগে রয়েছে, মনে করিয়ে দিয়ে বলেন এই তরুণদেরকে যদি সঠিক ভাবে কাজে লাগিয়ে তাদের এই সকল ইনোভেটিভ আইডিয়াকে সঠিকভাবে নার্সিং করা যায় তবেই হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ যে এখন আর কল্পনা নয় বরং বাস্তব, সেটা এই হ্যাকাথনে এসে প্রমান মেলে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এই ডিজিটালাইজেশানের আওতায় চলে এসেছে এবং এর সুফল পাচ্ছে প্রতিটি মানুষ। ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার মিলিত সিটিও ফোরামের এই আয়োজনের ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব জিয়াউল আলম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর আইসিটি উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয় এর দিক নির্দেশনায় প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এর নেতৃত্বে বাংলাদেশকে একটি সফল, আধুনিক এবং ইনোভেটিভ দেশে রূপান্তর করতে আইসিটি ডিভিশন নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। সেই কর্মযজ্ঞে সিটিও ফোরাম বাংলাদেশ এর এই আয়োজন অন্যতম সংযোজন। তিনি সকল তরুণকে আহ্বান করেন ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে এবং নিজের উদ্ভাবনী আইডিয়াগুলোর সঠিক প্রয়োগে উন্নত ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যত গড়তে এগিয়ে আসতে। তিনি হ্যাকাথন থেকে প্রাপ্ত সমাধানগুলোকে নার্সিং করার জন্য আইসিটি ডিভিশন থেকে সকল সহায়তার আশ্বাস দেন।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটির ব্যাবস্থাপনা পরিচালক ও আইসিটি ডিভিশনের অতিরিক্ত সচিব ডঃ বিকর্ণ কুমার ঘোষ বলেন, বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে ডিজিটাল হাবে পরিনত করতে এই ইনোভেশন হ্যাকাথন একটি মাইল ফলক হয়ে থাকবে। তিনি ইনোভেশন হ্যাকাথনের পার্টনার হিসেবে হাইটেক পার্ক থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদানের কথা বলেন। এস্পায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) এর প্রকল্প পরিচালক দেওয়ান মোঃ হুমায়ুন কবির তার বক্তব্যে সরকারের প্রায় ২হাজারেরও অধিক সেবাকে ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসতে ইনোভেশান প্রক্রিয়ার আবশ্যিকতা তুলে ধরেন এবং সেই কারনে এই ইনোভেশন হ্যাকাথনে সিটিও ফোরাম বাংলাদেশ এর সাথে বাংলাদেশ সরকারের এটুআই প্রকল্পের এর যোগবন্ধনের গুরুত্ব প্রকাশ করেন।
হ্যাকাথনের টাইটেল স্পন্সর ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান রুহুল আল মাহবুব দেশের আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে দক্ষ ও মেধাবী তরুণদের তৈরি করতে এই হ্যাকাথনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। ইনোভেশন হ্যাকাথনের সহযোগী এস্পায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) এর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা আরফে এলাহী মানিক সমাপনি বক্তব্যে সকলকে ধন্যবাদ প্রদান করেন।
বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় বাস্তবধর্মী ৬টি সমস্যার সমাধানের খুঁজে বের করার লক্ষ্য নিয়ে আয়োজিত ‘সিটিও ফোরাম ইনোভেশন হ্যাকাথন ২০২১’ এর সমাপনী পুরস্কার বিতরন ও গালা নাইট গত ২৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়।
১লা আগস্টে অনলাইন প্লাটফর্মে নিবন্ধন শুরু হয়ে আইডিয়া রাউন্ড, প্রোটটাইপ রাউন্ড, অনলাইন ডেমন্সট্রেশান ও সর্বশেষ ১৭ ডিসেম্বর ফিজিক্যাল প্রেজেন্টেশানের মাধ্যমে প্রতিযোগিতাটি শেষ হয়। সারাদেশ থেকে “ক্ষুধা মুক্ত বিশ্ব, সুস্বাস্থ্য, গুনগত শিক্ষা, ই-কমার্স, এমার্জিং টেকনোলোজি, ভার্চুয়াল এসিস্টেন্স, অনলাইন সার্টিফিকেট ভেরিফিকেশান” এমন ৬টি চ্যালেঞ্জ ও ৩টি সাব চ্যালেঞ্জ নিয়ে শুরু হওয়া জাতীয় পর্যায়ের ভার্চুয়াল ইনোভেশন হ্যাকাথন নিবন্ধন করে প্রায় ২০০টি টিম। এর মধ্য থেকে ৫০জন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরগন নিয়ে জুরি বোর্ড ও ২০জন ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট বোর্ডের সদস্যদের বিভিন্নভাবে বাছাই করা ১০০টি টিম নিয়ে শুরু হয় এই হ্যাকাথন।
সিটিও ফোরামের সাথে এই আয়োজনে যুক্ত ছিলো বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগের দুইটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটি এবং এস্প্যায়ার টু ইনোভেট (এটুআই)।
অনুষ্ঠানে সিটিও ফোরাম ইনোভেশান হ্যাকাথন এর আহ্বায়ক ইউল্যাব ইউনিভার্সিটির সিএসই ডিপার্ট্মেন্ট এর প্রধান সৈয়দ আখতার হোসেন একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এর মাধ্যমে হ্যাকাথনের বিস্তারিত বর্ননা করেন।
হ্যাকাথনের ১ম বিজয়ী হয় ঢাকার একটি দল টিম Dhaka Executors 00, ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট গ্রুপের চ্যালেঞ্জের জন্য প্রথম পুরস্কার হিসেবে তারা ১লক্ষ টাকার আর্থিক পুরষ্কার পায়। ২য় স্থান অধিকারী দল Nauts, জিরো হাংগার গ্রুপের চ্যালঞ্জের জন্য তারা পায় ৭৫ হাজার টাকার আর্থিক পুরস্কার এবং ৩য় স্থান অর্জনকারি দুইটি দল যুগ্ন ভাবে অল্টার্নেট শিফট অটোমেশান অফ মেনুয়াল প্রোসেস ও টিম ডিসেন্ট্রালাইজড গুড হেলথ ও ওয়েল বিং চ্যালেঞ্জের জন্য ৫০ হাজার টাকার আর্থিক পুরস্কার । একই সাথে টিম গুলোর মধ্যে অনেকে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিতে ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ পায়।
ফোরামের সভাপতি তপন কান্তি সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য। বিশেষ অতিথি ছিলেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব জিয়াউল আলম এবং হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ডঃ বিকর্ণ কুমার ঘোষ। সম্মানিত অতিথি ছিলেন আইসিটি ডিভিশনের এস্পায়ার টু ইনোভেট প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ও যুগ্ন সচিব দেওয়ান মোহাম্মাদ হুমায়ুন কবির ও টাইটেল স্পন্সর ফেয়ার গ্রুপ হুন্দাই এর চেয়ারম্যান রুহুল আল মাহবুব।
সমাপনি আয়োজনের সভাপতির বক্তব্যে সিটিও ফোরামের সভাপতি তপন কান্তি সরকার বলেন, বাংলাদেশ গোল্ডেন ডিভিডেন্ট যুগে রয়েছে, মনে করিয়ে দিয়ে বলেন এই তরুণদেরকে যদি সঠিক ভাবে কাজে লাগিয়ে তাদের এই সকল ইনোভেটিভ আইডিয়াকে সঠিকভাবে নার্সিং করা যায় তবেই হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ যে এখন আর কল্পনা নয় বরং বাস্তব, সেটা এই হ্যাকাথনে এসে প্রমান মেলে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এই ডিজিটালাইজেশানের আওতায় চলে এসেছে এবং এর সুফল পাচ্ছে প্রতিটি মানুষ। ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার মিলিত সিটিও ফোরামের এই আয়োজনের ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব জিয়াউল আলম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর আইসিটি উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয় এর দিক নির্দেশনায় প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এর নেতৃত্বে বাংলাদেশকে একটি সফল, আধুনিক এবং ইনোভেটিভ দেশে রূপান্তর করতে আইসিটি ডিভিশন নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। সেই কর্মযজ্ঞে সিটিও ফোরাম বাংলাদেশ এর এই আয়োজন অন্যতম সংযোজন। তিনি সকল তরুণকে আহ্বান করেন ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে এবং নিজের উদ্ভাবনী আইডিয়াগুলোর সঠিক প্রয়োগে উন্নত ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যত গড়তে এগিয়ে আসতে। তিনি হ্যাকাথন থেকে প্রাপ্ত সমাধানগুলোকে নার্সিং করার জন্য আইসিটি ডিভিশন থেকে সকল সহায়তার আশ্বাস দেন।
বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটির ব্যাবস্থাপনা পরিচালক ও আইসিটি ডিভিশনের অতিরিক্ত সচিব ডঃ বিকর্ণ কুমার ঘোষ বলেন, বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে ডিজিটাল হাবে পরিনত করতে এই ইনোভেশন হ্যাকাথন একটি মাইল ফলক হয়ে থাকবে। তিনি ইনোভেশন হ্যাকাথনের পার্টনার হিসেবে হাইটেক পার্ক থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদানের কথা বলেন। এস্পায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) এর প্রকল্প পরিচালক দেওয়ান মোঃ হুমায়ুন কবির তার বক্তব্যে সরকারের প্রায় ২হাজারেরও অধিক সেবাকে ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসতে ইনোভেশান প্রক্রিয়ার আবশ্যিকতা তুলে ধরেন এবং সেই কারনে এই ইনোভেশন হ্যাকাথনে সিটিও ফোরাম বাংলাদেশ এর সাথে বাংলাদেশ সরকারের এটুআই প্রকল্পের এর যোগবন্ধনের গুরুত্ব প্রকাশ করেন।
হ্যাকাথনের টাইটেল স্পন্সর ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান রুহুল আল মাহবুব দেশের আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে দক্ষ ও মেধাবী তরুণদের তৈরি করতে এই হ্যাকাথনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। ইনোভেশন হ্যাকাথনের সহযোগী এস্পায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) এর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা আরফে এলাহী মানিক সমাপনি বক্তব্যে সকলকে ধন্যবাদ প্রদান করেন।