বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয় সেদিকে নজর থাকবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। তবে নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার কোনো লক্ষ্য নেই দেশটির।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির অফিস অব এক্সটারনাল অ্যাফেয়ার্স ও সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্সের (এসআইপিজি) আয়োজিত আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস এ কথা বলেন।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে কয়েক মাস পরেই নির্বাচন। সেই নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয় সেদিকে নজর রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার কোনো লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্রের নেই। যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে সহায়তা করা, যেন বাংলাদেশের জনগণ তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারেন।
অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে পিটার হাস যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া এবং ভারতের সঙ্গে সমানতালে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখার প্রসঙ্গ তোলেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া, ভারত ও অন্য দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারসাম্য বজায় রাখছে বাংলাদেশ। এটি খুবই কঠিন বিষয়। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সমস্যা নেই।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ রাশিয়ার সঙ্গে যে পারমাণবিক চুক্তি করেছে এবং ভারতের সঙ্গে যেসব চুক্তি করছে, সেগুলো নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সমস্যা নেই।
রোহিঙ্গা সংকটের ব্যাপারে পিটার হাস বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যা হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত রোহিঙ্গাদের ফেরানো সম্ভব হয়নি। মিয়ানমারকে অবশ্যই তাদের মর্যাদা ও নিরাপত্তার সঙ্গে ফিরিয়ে নিতে হবে।
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয় সেদিকে নজর থাকবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। তবে নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার কোনো লক্ষ্য নেই দেশটির।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির অফিস অব এক্সটারনাল অ্যাফেয়ার্স ও সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্সের (এসআইপিজি) আয়োজিত আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস এ কথা বলেন।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে কয়েক মাস পরেই নির্বাচন। সেই নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয় সেদিকে নজর রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার কোনো লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্রের নেই। যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণকে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে সহায়তা করা, যেন বাংলাদেশের জনগণ তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারেন।
অনুষ্ঠানে মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে পিটার হাস যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া এবং ভারতের সঙ্গে সমানতালে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখার প্রসঙ্গ তোলেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া, ভারত ও অন্য দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারসাম্য বজায় রাখছে বাংলাদেশ। এটি খুবই কঠিন বিষয়। এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সমস্যা নেই।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ রাশিয়ার সঙ্গে যে পারমাণবিক চুক্তি করেছে এবং ভারতের সঙ্গে যেসব চুক্তি করছে, সেগুলো নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সমস্যা নেই।
রোহিঙ্গা সংকটের ব্যাপারে পিটার হাস বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যা হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত রোহিঙ্গাদের ফেরানো সম্ভব হয়নি। মিয়ানমারকে অবশ্যই তাদের মর্যাদা ও নিরাপত্তার সঙ্গে ফিরিয়ে নিতে হবে।