হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে ৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশসহ আহত হয়েছেন আরও অন্তত শতাধিক।
সোমবার সকাল ১১টার সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষুব্ধরা মিছিল নিয়ে বড় বাজার থেকে থানার দিকে আসতে থাকেন। এসময় ঈদগাহের সামনে আন্দোলনকারীদের বাধা দেয় পুলিশ। একপর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। আন্দোলনকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকলে পুলিশ রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়তে থাকে। পুলিশ পিছু হঠলে আন্দোলনকারীরা থানায় হামলা করে। একপর্যায়ে বিক্ষোভরত ছাত্রজনতা থানায় ও ডাকবাংলোয় আগুন ধরিয়ে দেয়।
হবিগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন ডা. নূরুল হক বলেন, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে ৬ জনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আরও বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নিহতরা হলো—বানিয়াচংয়ের যাত্রাপাশা মহল্লার সানু মিয়ার ছেলে হাসান মিয়া (১২), মাঝের মহল্লা গ্রামের আব্দুন নূরের ছেলে আশরাফুল ইসলাম (১৭), পাড়াগাও মহল্লার শমশের মিয়ার ছেলে মোজাক্কির মিয়া (৪০), কামালহানি মহল্লার নয়ন মিয়া (১৮), যাতুকর্নপাড়া মহল্লার আব্দুর রউফের ছেলে তোফাজ্জ্বল (১৮), পূর্বঘর গ্রামের দলাই মিয়ার ছেলে সাদিকুর (৩০)।
বানিয়াচং আজমিরীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ রঞ্জন দে বলেন, ইতিমধ্যে আন্দোলনকারীরা বানিয়াচং থায়ও ডাক বাংলোতে আগুন দিয়েছে। আমাদের কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। এখনও পরিস্থিতি উত্তপ্ত। কথা বলার সুযোগ নেই। পরিবেশ শান্ত হলে বিস্তারিত বলা যাবে
সোমবার, ০৫ আগস্ট ২০২৪
হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে ৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় পুলিশসহ আহত হয়েছেন আরও অন্তত শতাধিক।
সোমবার সকাল ১১টার সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষুব্ধরা মিছিল নিয়ে বড় বাজার থেকে থানার দিকে আসতে থাকেন। এসময় ঈদগাহের সামনে আন্দোলনকারীদের বাধা দেয় পুলিশ। একপর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। আন্দোলনকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকলে পুলিশ রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়তে থাকে। পুলিশ পিছু হঠলে আন্দোলনকারীরা থানায় হামলা করে। একপর্যায়ে বিক্ষোভরত ছাত্রজনতা থানায় ও ডাকবাংলোয় আগুন ধরিয়ে দেয়।
হবিগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন ডা. নূরুল হক বলেন, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় বানিয়াচং উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে ৬ জনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আরও বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নিহতরা হলো—বানিয়াচংয়ের যাত্রাপাশা মহল্লার সানু মিয়ার ছেলে হাসান মিয়া (১২), মাঝের মহল্লা গ্রামের আব্দুন নূরের ছেলে আশরাফুল ইসলাম (১৭), পাড়াগাও মহল্লার শমশের মিয়ার ছেলে মোজাক্কির মিয়া (৪০), কামালহানি মহল্লার নয়ন মিয়া (১৮), যাতুকর্নপাড়া মহল্লার আব্দুর রউফের ছেলে তোফাজ্জ্বল (১৮), পূর্বঘর গ্রামের দলাই মিয়ার ছেলে সাদিকুর (৩০)।
বানিয়াচং আজমিরীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পলাশ রঞ্জন দে বলেন, ইতিমধ্যে আন্দোলনকারীরা বানিয়াচং থায়ও ডাক বাংলোতে আগুন দিয়েছে। আমাদের কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে। এখনও পরিস্থিতি উত্তপ্ত। কথা বলার সুযোগ নেই। পরিবেশ শান্ত হলে বিস্তারিত বলা যাবে