সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল মো. তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীকে অপহরণ, গুম ও হত্যার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইনের আদালতে ১০ জনকে অভিযুক্ত করে ভুক্তভোগী নিজেই বাদী হয়ে এ মামলা করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগটি নিউ মার্কেট থানা পুলিশকে এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে।
বাদীর আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, মো. তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীকে ২০১৮ সালের ২৭ ডিসেম্বর এলিফ্যান্ট রোডের বাসা থেকে সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে যায়। দুই দিন গুম করে রাখার পর ২৯ ডিসেম্বর তাকে দুটি ভুয়া মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে জামিন পেয়ে তিনি এসব বিষয়ে অভিযোগ জানাতে থানায় গেলেও সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) নথিভুক্ত করা হয়নি।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সাইফুল আবেদীন, র্যাবের সাবেক প্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান (বরখাস্ত), ডিবির সাবেক ডিসি মো. আব্দুল বাতেন, মো. মোখলেসুর রহমান, ডিবির সাবেক এডিসি গোলাম মোস্তফা রাসেল, গোলাম সাকলাইন, ডিবির সাবেক এসি মাহমুদ নাসের জনি, ডিবির সাবেক পরিদর্শক মো. আবু আজিফ ও সিরাজুল ইসলাম খান।
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল মো. তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীকে অপহরণ, গুম ও হত্যার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইনের আদালতে ১০ জনকে অভিযুক্ত করে ভুক্তভোগী নিজেই বাদী হয়ে এ মামলা করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগটি নিউ মার্কেট থানা পুলিশকে এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে।
বাদীর আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, মো. তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীকে ২০১৮ সালের ২৭ ডিসেম্বর এলিফ্যান্ট রোডের বাসা থেকে সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে যায়। দুই দিন গুম করে রাখার পর ২৯ ডিসেম্বর তাকে দুটি ভুয়া মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে জামিন পেয়ে তিনি এসব বিষয়ে অভিযোগ জানাতে থানায় গেলেও সাধারণ ডায়েরিও (জিডি) নথিভুক্ত করা হয়নি।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সাইফুল আবেদীন, র্যাবের সাবেক প্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান (বরখাস্ত), ডিবির সাবেক ডিসি মো. আব্দুল বাতেন, মো. মোখলেসুর রহমান, ডিবির সাবেক এডিসি গোলাম মোস্তফা রাসেল, গোলাম সাকলাইন, ডিবির সাবেক এসি মাহমুদ নাসের জনি, ডিবির সাবেক পরিদর্শক মো. আবু আজিফ ও সিরাজুল ইসলাম খান।