পুলিশের আইজিপি ময়নুল ইসলাম জানিয়েছেন, এই বছর সারাদেশে ৩২ হাজার ৬৬৬টি পূজামণ্ডপে থাকবে নিñিদ্র নিরাপত্তা। পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক থেকে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর ) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেছেন।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তিন পর্যায়ে নিরাপত্তা দেয়া হবে। এর মধ্যে প্রাক-দুর্গাপূজা, দুর্গাপূজা চলাকালীন ও প্রতিমা বিসর্জন এবং পূজা পরবর্তী এ তিন স্তরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে পূজা কেন্দ্রিক নিরাপত্তা কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
নিরাপত্তা বৈঠকে র্যাবের ডিজি একেএম শহিদুর রহমান, এসবি প্রধান শাহআলম, হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত আইজি শাহাবুদ্দিন খাঁন, নৌপুলিশের অতিরিক্ত আইজি আবদুল আলীম মাহমুদ ও ডিএমপি কমিশনার মাইনুল হাসানসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিয়ের কর্মকর্তারা নিরাপত্তা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে হিন্দু বৌদ্ধ খিস্ট্রান ঐক্যপরিষদের নির্মল রোজারিও ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ, পূজা উদযাপন পরিষদের বাসুদেব ধরসহ পূজা কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আইজিপি বলেছেন, দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যেন কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে না পারে সে জন্য সতর্ক রয়েছে। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব রোধে পুলিশের সাইবার মনিটরিং জোরদার করা হয়েছে।
জরুরি দরকার হলে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ অথবা নিকস্থ থানায় যোগাযোগ করার জন্য পূজা উদযাপন কমিটির নেতাদের অনুরোধ জানিয়েছেন। আর পূজা চলাকালে পোশাকে ও সাদা পোশাকে পুলিশের বিভিন্ন টিম নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। আর পূজা চলাকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ও অন্যান্য পুলিশ ইউনিট মনিটরিং সেল চালু থাকবে।
এদিকে খুলনার কয়েকটি পূজামণ্ডপে চিঠি দিয়ে ৫ লাখ টাকা করে চাঁদা দাবি করার বিষয় নিয়ে খুলানা বিভাগের ডিআইজি রেজাউল হকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগ করলে তিনি বলেন, বিষয়টি জেনে সরজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও স্থানীয় পূজা কমিটির সঙ্গে আলোচনা করেছেন বলে জানান।
২২ সেপ্টেম্বর রোববার খুলনা বিভাগের ১০ জেলার পূজা কমিটির নেতাদের পুলিশের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে ডাকযোগে ওই উড়ো চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান। এরপরও পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার জন্য সকল পদক্ষেপ নিয়েছেন।
সীমান্তবর্তী থানা এলাকা গুলোর এ চিঠি দেয়া হয়েছে। এরপরও বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখে নিরাপত্তা দেয়া হচ্ছে। আর গুজব ও চিঠি দেয়ার বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান। খুলনা বিভাগে ৪ হাজার ৮৭০টি পূজামণ্ডপ রয়েছে। হুমকি দেয়া এলাকায় পূজামণ্ডপ তৈরির কাজ চলছে। পুলিশ সতর্ক আছে।
মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
পুলিশের আইজিপি ময়নুল ইসলাম জানিয়েছেন, এই বছর সারাদেশে ৩২ হাজার ৬৬৬টি পূজামণ্ডপে থাকবে নিñিদ্র নিরাপত্তা। পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক থেকে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর ) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেছেন।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে তিন পর্যায়ে নিরাপত্তা দেয়া হবে। এর মধ্যে প্রাক-দুর্গাপূজা, দুর্গাপূজা চলাকালীন ও প্রতিমা বিসর্জন এবং পূজা পরবর্তী এ তিন স্তরের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে পূজা কেন্দ্রিক নিরাপত্তা কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
নিরাপত্তা বৈঠকে র্যাবের ডিজি একেএম শহিদুর রহমান, এসবি প্রধান শাহআলম, হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত আইজি শাহাবুদ্দিন খাঁন, নৌপুলিশের অতিরিক্ত আইজি আবদুল আলীম মাহমুদ ও ডিএমপি কমিশনার মাইনুল হাসানসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিয়ের কর্মকর্তারা নিরাপত্তা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে হিন্দু বৌদ্ধ খিস্ট্রান ঐক্যপরিষদের নির্মল রোজারিও ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনীন্দ্র কুমার নাথ, পূজা উদযাপন পরিষদের বাসুদেব ধরসহ পূজা কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আইজিপি বলেছেন, দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে যেন কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে না পারে সে জন্য সতর্ক রয়েছে। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব রোধে পুলিশের সাইবার মনিটরিং জোরদার করা হয়েছে।
জরুরি দরকার হলে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ অথবা নিকস্থ থানায় যোগাযোগ করার জন্য পূজা উদযাপন কমিটির নেতাদের অনুরোধ জানিয়েছেন। আর পূজা চলাকালে পোশাকে ও সাদা পোশাকে পুলিশের বিভিন্ন টিম নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। আর পূজা চলাকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ও অন্যান্য পুলিশ ইউনিট মনিটরিং সেল চালু থাকবে।
এদিকে খুলনার কয়েকটি পূজামণ্ডপে চিঠি দিয়ে ৫ লাখ টাকা করে চাঁদা দাবি করার বিষয় নিয়ে খুলানা বিভাগের ডিআইজি রেজাউল হকের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগ করলে তিনি বলেন, বিষয়টি জেনে সরজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও স্থানীয় পূজা কমিটির সঙ্গে আলোচনা করেছেন বলে জানান।
২২ সেপ্টেম্বর রোববার খুলনা বিভাগের ১০ জেলার পূজা কমিটির নেতাদের পুলিশের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে ডাকযোগে ওই উড়ো চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান। এরপরও পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার জন্য সকল পদক্ষেপ নিয়েছেন।
সীমান্তবর্তী থানা এলাকা গুলোর এ চিঠি দেয়া হয়েছে। এরপরও বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখে নিরাপত্তা দেয়া হচ্ছে। আর গুজব ও চিঠি দেয়ার বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে বলে তিনি জানান। খুলনা বিভাগে ৪ হাজার ৮৭০টি পূজামণ্ডপ রয়েছে। হুমকি দেয়া এলাকায় পূজামণ্ডপ তৈরির কাজ চলছে। পুলিশ সতর্ক আছে।