অন্তর্বর্তী সরকার গৃহীত সংস্কারকাজের সময় দীর্ঘায়িত হবে বলে মনে করেছেন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বদিউল আলম মজুমদার এ কথা বলেন। কন্যাশিশুর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন উপস্থাপন উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জাতীয় শিশুকন্যা অ্যাডভোকেসি ফোরাম। আয়োজনের সহযোগিতায় ছিল এডুকো বাংলাদেশ।
দেড় বছরের মধ্যে সংস্কার করে অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন দেবে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন সেনাপ্রধান। এই সময়ের মধ্যে সংস্কার করে নির্বাচন সম্ভব কি না এমন প্রশ্নের জবাবে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘এটা আমার জানার কথা নয়। আমার ধারণা, সরকার ও রাজনৈতিক দলের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়েই এটা নির্ধারিত হবে। আমার এ ব্যাপারে কিছুই করার নেই।’
এই সময়ের মধ্যে সংস্কার সম্ভব কি না এমন আরেক প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি জানি না। আমি মনে করি যে এটা দীর্ঘায়িত হবে। রাজনৈতিক দল ও সরকারের মধ্যে সংলাপ হবে। একটা রোডম্যাপ তৈরি করে তার ভিত্তিতে বোধ হয় সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত হবে।’
নির্বাচন কমিশনের সংস্কারের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সব নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে, নির্বাচনী ব্যবস্থার সব দিক নিয়ে আমরা পর্যালোচনা করব এবং তার ভিত্তিতে সুপারিশ প্রণয়ন করব। এটা বাস্তবায়নের দায়িত্ব আমাদের নয়। ৯০ দিন আমাদের সময় দেওয়া হয়েছে।’
মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
অন্তর্বর্তী সরকার গৃহীত সংস্কারকাজের সময় দীর্ঘায়িত হবে বলে মনে করেছেন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বদিউল আলম মজুমদার এ কথা বলেন। কন্যাশিশুর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন উপস্থাপন উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জাতীয় শিশুকন্যা অ্যাডভোকেসি ফোরাম। আয়োজনের সহযোগিতায় ছিল এডুকো বাংলাদেশ।
দেড় বছরের মধ্যে সংস্কার করে অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন দেবে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন সেনাপ্রধান। এই সময়ের মধ্যে সংস্কার করে নির্বাচন সম্ভব কি না এমন প্রশ্নের জবাবে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘এটা আমার জানার কথা নয়। আমার ধারণা, সরকার ও রাজনৈতিক দলের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়েই এটা নির্ধারিত হবে। আমার এ ব্যাপারে কিছুই করার নেই।’
এই সময়ের মধ্যে সংস্কার সম্ভব কি না এমন আরেক প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি জানি না। আমি মনে করি যে এটা দীর্ঘায়িত হবে। রাজনৈতিক দল ও সরকারের মধ্যে সংলাপ হবে। একটা রোডম্যাপ তৈরি করে তার ভিত্তিতে বোধ হয় সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত হবে।’
নির্বাচন কমিশনের সংস্কারের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সব নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে, নির্বাচনী ব্যবস্থার সব দিক নিয়ে আমরা পর্যালোচনা করব এবং তার ভিত্তিতে সুপারিশ প্রণয়ন করব। এটা বাস্তবায়নের দায়িত্ব আমাদের নয়। ৯০ দিন আমাদের সময় দেওয়া হয়েছে।’