সব পোশাক কারখানার শ্রমিকদের আগামী অক্টোবরের মধ্যে সব কারখানায় সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি বাস্তবায়ন করা হবে। সেই সঙ্গে বিদ্যমান হাজিরা বোনাস ২২৫ টাকা বাড়ছে। এছাড়া ১০ অক্টোবরের মধ্যে কারখানা কর্তৃপক্ষকে শ্রমিকদের সব বকেয়া মজুরি পরিশোধ করতে হবে। এগুলোসহ শ্রমিকদের ১৮ দফা দাবি বাস্তবায়নে সম্মত হয়েছে মালিকপক্ষ।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরকার, বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দ ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের বৈঠকে এসব বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে। সরকারের চারজন উপদেষ্টা এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। এবিষয়ে আজ মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।
সভায় জানানো হয়, শ্রমিকদের ১৮টি দাবি মেনে নিয়েছে মালিকপক্ষ। এগুলো হলো: টিফিন বিল প্রদান, ১০ অক্টোবরের মধ্যে সব কারখানায় নূন্যতম মজুরি বাস্তবায়ন, শ্রমঘন এলাকায় টিসিবি ও ওএমএসের মাধ্যমে রেশন প্রদান, শ্রমিকদের আগের বকেয়া ১০ অক্টোবরের মধ্যে পরিশোধ, কারখানায় শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করা বন্ধ করতে মনিটরিং, ঝুট ব্যবসা মনিটরিং করে শ্রমিকদের মধ্যে থেকে ক্রেতা বের উপায় বের করা, গত বছর নূন্যতম মজুরি আন্দোলনসহ নানা সময় মামলা ও শ্রমিকদের নিপিড়ন মামলা প্রত্যাহারের জন্য রিভিউ করে আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সমাধান করা, নিয়োগে ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করা, জুলাই আন্দোলনে নিহতদের ক্ষতিপূরণ ব্যবস্থা করা, রানাপ্লাজা ও তাজরিন ফ্যাশনের বিষয়ে কমিটি গঠন, সব কারখানায় ডে-কেয়ার সেন্টার নিশ্চিত করা, অন্যায্যভাবে শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ করা, নারীকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ১২০ দিন করা, নূন্যতম মজুরি নির্ধারণে তিন সদস্যর কমিটি গঠন, শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে কাজ করা, প্রভিডেন্ট ফান্ড পযালোচলা করে শ্রমিক মালিকের আলোচনার মাধ্যমে চালু করা এবং প্রতি বছর দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি বিবেচনা করে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট বিষয়ে কমিটি গঠন।
বৈঠক শেষে শ্রম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আগামীকাল থেকে সব পোশাক কারখানায় স্বাভাবিকভাবে কাজ শুরু হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সব পোশাক কারখানার শ্রমিকদের আগামী অক্টোবরের মধ্যে সব কারখানায় সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি বাস্তবায়ন করা হবে। সেই সঙ্গে বিদ্যমান হাজিরা বোনাস ২২৫ টাকা বাড়ছে। এছাড়া ১০ অক্টোবরের মধ্যে কারখানা কর্তৃপক্ষকে শ্রমিকদের সব বকেয়া মজুরি পরিশোধ করতে হবে। এগুলোসহ শ্রমিকদের ১৮ দফা দাবি বাস্তবায়নে সম্মত হয়েছে মালিকপক্ষ।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সরকার, বিজিএমইএ নেতৃবৃন্দ ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের বৈঠকে এসব বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে। সরকারের চারজন উপদেষ্টা এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। এবিষয়ে আজ মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।
সভায় জানানো হয়, শ্রমিকদের ১৮টি দাবি মেনে নিয়েছে মালিকপক্ষ। এগুলো হলো: টিফিন বিল প্রদান, ১০ অক্টোবরের মধ্যে সব কারখানায় নূন্যতম মজুরি বাস্তবায়ন, শ্রমঘন এলাকায় টিসিবি ও ওএমএসের মাধ্যমে রেশন প্রদান, শ্রমিকদের আগের বকেয়া ১০ অক্টোবরের মধ্যে পরিশোধ, কারখানায় শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করা বন্ধ করতে মনিটরিং, ঝুট ব্যবসা মনিটরিং করে শ্রমিকদের মধ্যে থেকে ক্রেতা বের উপায় বের করা, গত বছর নূন্যতম মজুরি আন্দোলনসহ নানা সময় মামলা ও শ্রমিকদের নিপিড়ন মামলা প্রত্যাহারের জন্য রিভিউ করে আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সমাধান করা, নিয়োগে ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করা, জুলাই আন্দোলনে নিহতদের ক্ষতিপূরণ ব্যবস্থা করা, রানাপ্লাজা ও তাজরিন ফ্যাশনের বিষয়ে কমিটি গঠন, সব কারখানায় ডে-কেয়ার সেন্টার নিশ্চিত করা, অন্যায্যভাবে শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ করা, নারীকর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ১২০ দিন করা, নূন্যতম মজুরি নির্ধারণে তিন সদস্যর কমিটি গঠন, শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে কাজ করা, প্রভিডেন্ট ফান্ড পযালোচলা করে শ্রমিক মালিকের আলোচনার মাধ্যমে চালু করা এবং প্রতি বছর দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি বিবেচনা করে বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট বিষয়ে কমিটি গঠন।
বৈঠক শেষে শ্রম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আগামীকাল থেকে সব পোশাক কারখানায় স্বাভাবিকভাবে কাজ শুরু হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।