জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনের ফাঁকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘ সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে ট্রুডো অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ায় ইউনূসের প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান নির্মাণে সহায়তার জন্য কানাডার আগ্রহ ও প্রস্তুতির কথা জানান।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সংক্ষিপ্ত এই বৈঠকে বাংলাদেশ-কানাডা সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করা, দেশের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখা, প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা এবং বাংলাদেশের তরুণদের উন্নয়নে সহায়তার উপায় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকে মুহাম্মদ ইউনূস ‘দ্য আর্ট অফ ট্রায়াম্ফ’ শীর্ষক একটি আর্টবুক ট্রুডোর হাতে তুলে দেন, যেখানে বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লবের আগে-পরে ছাত্র ও তরুণদের আঁকা দেয়ালচিত্রগুলো স্থান পেয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা উল্লেখ করেন, বিগত শাসনামলে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসের মুখে পড়েছিল। তিনি বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য কানাডায় আরও ভিসা প্রদানের অনুরোধ করেন এবং বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন জানানোয় কানাডাকে ধন্যবাদ জানান।
এর আগে, প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গেও বৈঠক করেন, যেখানে বাইডেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ‘পূর্ণ সমর্থন’ জানান।
সন্ধ্যার পর ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা ডি সিলভা, মরিশাসের প্রেসিডেন্ট পৃথ্বীরাজ সিং রূপণ, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক, এবং বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গার সঙ্গেও বৈঠক করেন মুহাম্মদ ইউনূস।
বর্তমানে নিউ ইয়র্কে অবস্থান করছেন প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস, যেখানে তিনি ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। সাইডলাইনে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে তার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বৃহস্পতিবার দুপুরে। এছাড়া, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা এবং নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ডিক স্কফের সঙ্গেও তিনি সাক্ষাৎ করবেন।
বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনের ফাঁকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘ সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে ট্রুডো অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেওয়ায় ইউনূসের প্রশংসা করেন এবং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠান নির্মাণে সহায়তার জন্য কানাডার আগ্রহ ও প্রস্তুতির কথা জানান।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সংক্ষিপ্ত এই বৈঠকে বাংলাদেশ-কানাডা সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করা, দেশের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখা, প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা এবং বাংলাদেশের তরুণদের উন্নয়নে সহায়তার উপায় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকে মুহাম্মদ ইউনূস ‘দ্য আর্ট অফ ট্রায়াম্ফ’ শীর্ষক একটি আর্টবুক ট্রুডোর হাতে তুলে দেন, যেখানে বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লবের আগে-পরে ছাত্র ও তরুণদের আঁকা দেয়ালচিত্রগুলো স্থান পেয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা উল্লেখ করেন, বিগত শাসনামলে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসের মুখে পড়েছিল। তিনি বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য কানাডায় আরও ভিসা প্রদানের অনুরোধ করেন এবং বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্ব ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন জানানোয় কানাডাকে ধন্যবাদ জানান।
এর আগে, প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গেও বৈঠক করেন, যেখানে বাইডেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ‘পূর্ণ সমর্থন’ জানান।
সন্ধ্যার পর ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা ডি সিলভা, মরিশাসের প্রেসিডেন্ট পৃথ্বীরাজ সিং রূপণ, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক, এবং বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গার সঙ্গেও বৈঠক করেন মুহাম্মদ ইউনূস।
বর্তমানে নিউ ইয়র্কে অবস্থান করছেন প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস, যেখানে তিনি ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। সাইডলাইনে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে তার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বৃহস্পতিবার দুপুরে। এছাড়া, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা এবং নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী ডিক স্কফের সঙ্গেও তিনি সাক্ষাৎ করবেন।