ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সম্পাদক নূরুল কবীর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন। এ ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
শনিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, “সম্পাদক নূরুল কবীর সম্প্রতি বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন। আমরা এ ঘটনার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।”
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের কোনো সাংবাদিককে হয়রানির ঘটনা সহ্য করবে না। “নূরুল কবীর একজন সম্মানিত সম্পাদক, যুক্তিসংগত চিন্তার কণ্ঠস্বর এবং সাংবাদিকতার নৈতিকতার একজন প্রধান প্রবক্তা। প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস এ ঘটনার দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।”
নূরুল কবীর তার ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেজে প্রকাশিত এক পোস্টে এই হয়রানির অভিযোগ তুলেন। তিনি জানান, গত দুই দশক ধরে তিনি যখনই বিদেশে যাত্রা করেন, ঢাকার বিমানবন্দরে অভিবাসন কর্তৃপক্ষের দ্বারা হয়রানির শিকার হন। অভিযোগের মধ্যে রয়েছে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া, ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কে প্রশ্ন করা, প্রায় এক ঘণ্টা অপেক্ষা করানো এবং পাসপোর্টের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করে ফটোকপি করা।
তিনি উল্লেখ করেন যে, ১৮ নভেম্বর বিদেশে যাওয়ার সময় এবং ২২ নভেম্বর দেশে ফেরার সময় এক ঘণ্টা করে হয়রানির মুখোমুখি হয়েছেন। তার অভিযোগ, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দেশপ্রেম নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছে। ফলে, তিনি সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর দেশপ্রেম নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন।
নূরুল কবীরের বক্তব্য অনুযায়ী, বিমানবন্দরে তার হয়রানির অভিজ্ঞতা এবার দ্বিগুণ হয়েছে এবং এর ফলে তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উপর গভীর প্রশ্ন তুলেছেন।
রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সম্পাদক নূরুল কবীর ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন। এ ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
শনিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, “সম্পাদক নূরুল কবীর সম্প্রতি বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন। আমরা এ ঘটনার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।”
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকার দেশের কোনো সাংবাদিককে হয়রানির ঘটনা সহ্য করবে না। “নূরুল কবীর একজন সম্মানিত সম্পাদক, যুক্তিসংগত চিন্তার কণ্ঠস্বর এবং সাংবাদিকতার নৈতিকতার একজন প্রধান প্রবক্তা। প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস এ ঘটনার দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।”
নূরুল কবীর তার ভেরিফায়েড ফেইসবুক পেজে প্রকাশিত এক পোস্টে এই হয়রানির অভিযোগ তুলেন। তিনি জানান, গত দুই দশক ধরে তিনি যখনই বিদেশে যাত্রা করেন, ঢাকার বিমানবন্দরে অভিবাসন কর্তৃপক্ষের দ্বারা হয়রানির শিকার হন। অভিযোগের মধ্যে রয়েছে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের পাসপোর্ট নিয়ে নেওয়া, ভ্রমণের উদ্দেশ্য সম্পর্কে প্রশ্ন করা, প্রায় এক ঘণ্টা অপেক্ষা করানো এবং পাসপোর্টের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করে ফটোকপি করা।
তিনি উল্লেখ করেন যে, ১৮ নভেম্বর বিদেশে যাওয়ার সময় এবং ২২ নভেম্বর দেশে ফেরার সময় এক ঘণ্টা করে হয়রানির মুখোমুখি হয়েছেন। তার অভিযোগ, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দেশপ্রেম নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছে। ফলে, তিনি সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর দেশপ্রেম নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন।
নূরুল কবীরের বক্তব্য অনুযায়ী, বিমানবন্দরে তার হয়রানির অভিজ্ঞতা এবার দ্বিগুণ হয়েছে এবং এর ফলে তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উপর গভীর প্রশ্ন তুলেছেন।