ফাইল ছবি
চাকরিবিধি চূড়ান্ত করতে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) স্থায়ী কর্মীরা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধ রাখার হুমকি দিয়েছেন তারা।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানান, স্বয়ংসম্পূর্ণ চাকরি বিধিমালা প্রণয়ন না হলে মেট্রোরেল পরিচালনা বন্ধ থাকবে এবং এর দায়ভার সম্পূর্ণ ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষকে নিতে হবে।
‘ডিএমটিসিএলে সরাসরি উন্মুক্ত নিয়োগের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ’ ব্যানারে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গত ১২ সেপ্টেম্বর চাকরি বিধিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা দেন। এরপর ৬০তম বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে, ৬০ দিনের মধ্যে এই বিধিমালা চূড়ান্ত করে সড়ক বিভাগে পাঠানো হবে।
তবে পাঁচ মাস পার হলেও রহস্যজনক কারণে এখনো বিধিমালা প্রণয়ন হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন কর্মীরা। তারা জানান, চাকরি বিধিমালা না থাকায় ইতোমধ্যে ২০০ জনেরও বেশি দেশি-বিদেশি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারী পদত্যাগ করেছেন। এতে মেট্রোরেল পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ সংকটের মুখে পড়তে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিধিমালা বাস্তবায়নের দাবিতে ১৩ ফেব্রুয়ারি কর্মীরা জোর দাবি জানানোর পর ডিএমটিসিএলের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ খসড়া চাকরি বিধিমালার ওপর বিস্তারিত আলোচনা করেছে। সংশোধিত খসড়া দ্রুত বোর্ড মিটিংয়ের মাধ্যমে চূড়ান্ত করার আশ্বাস দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ মঙ্গলবার সকালে বলেন, "চাকরি বিধিমালা নিয়ে কাজ চলছে, দ্রুতই সমাধান হবে। সার্ভিস রুল চালুর একটি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং এটি চূড়ান্ত হওয়ার পথে আছে।"
তিনি আরও বলেন, "এটি হওয়া প্রয়োজন ছিল, তবে এতদিনেও হয়নি—এটা আমাদের ব্যর্থতা। আগামী তিনদিনের মধ্যে সম্ভবত চূড়ান্ত হবে না, তবে আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করছি। প্রক্রিয়া শেষ হতে কিছুটা সময় লাগবে, তবে চাকরি বিধিমালা হবে।"
ফাইল ছবি
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
চাকরিবিধি চূড়ান্ত করতে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) স্থায়ী কর্মীরা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধ রাখার হুমকি দিয়েছেন তারা।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানান, স্বয়ংসম্পূর্ণ চাকরি বিধিমালা প্রণয়ন না হলে মেট্রোরেল পরিচালনা বন্ধ থাকবে এবং এর দায়ভার সম্পূর্ণ ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষকে নিতে হবে।
‘ডিএমটিসিএলে সরাসরি উন্মুক্ত নিয়োগের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত স্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ’ ব্যানারে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান গত ১২ সেপ্টেম্বর চাকরি বিধিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা দেন। এরপর ৬০তম বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে, ৬০ দিনের মধ্যে এই বিধিমালা চূড়ান্ত করে সড়ক বিভাগে পাঠানো হবে।
তবে পাঁচ মাস পার হলেও রহস্যজনক কারণে এখনো বিধিমালা প্রণয়ন হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন কর্মীরা। তারা জানান, চাকরি বিধিমালা না থাকায় ইতোমধ্যে ২০০ জনেরও বেশি দেশি-বিদেশি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারী পদত্যাগ করেছেন। এতে মেট্রোরেল পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ সংকটের মুখে পড়তে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিধিমালা বাস্তবায়নের দাবিতে ১৩ ফেব্রুয়ারি কর্মীরা জোর দাবি জানানোর পর ডিএমটিসিএলের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ খসড়া চাকরি বিধিমালার ওপর বিস্তারিত আলোচনা করেছে। সংশোধিত খসড়া দ্রুত বোর্ড মিটিংয়ের মাধ্যমে চূড়ান্ত করার আশ্বাস দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ মঙ্গলবার সকালে বলেন, "চাকরি বিধিমালা নিয়ে কাজ চলছে, দ্রুতই সমাধান হবে। সার্ভিস রুল চালুর একটি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং এটি চূড়ান্ত হওয়ার পথে আছে।"
তিনি আরও বলেন, "এটি হওয়া প্রয়োজন ছিল, তবে এতদিনেও হয়নি—এটা আমাদের ব্যর্থতা। আগামী তিনদিনের মধ্যে সম্ভবত চূড়ান্ত হবে না, তবে আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করছি। প্রক্রিয়া শেষ হতে কিছুটা সময় লাগবে, তবে চাকরি বিধিমালা হবে।"