নিজেকে বাংলাদেশি নাগরিক দাবি করে ‘সব অধিকার ভোগ করার’ কথা জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান। আর তার বিরুদ্ধে ওঠা বিদেশি নাগরিকত্বের অভিযোগের প্রমাণ চেয়েছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ খলিলুর রহমানকে বিদেশি নাগরিক বলে অভিযোগ করেছেন।
তার প্রতিক্রিয়ায় রোববার,(১৮ মে ২০২৫) খলিলুর বাসসকে বলেছেন, ‘এই অভিযোগ প্রমাণের দায়ভার অভিযোগকারীর ওপর বর্তায় এবং প্রয়োজনে তা আদালতে প্রমাণ করতে হবে।’
তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমার যে অধিকার রয়েছে তা পূর্ণাঙ্গরূপে ভোগ করতে প্রস্তুত রয়েছি।’
সালাহউদ্দিন গতকাল শনিবার খুলনায় এক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনার সরকারে একজন বিদেশি নাগরিককে আপনি জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা করেছেন। সেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে আপনি বিদায় করুন। হয় তিনি নিজে পদত্যাগ করবেন, না হলে আপনি তাকে বিদায় করবেন।
‘এ দেশের নিরাপত্তাসংক্রান্ত কোনো জাতীয় দায়িত্ব বিদেশি কোনো নাগরিকের হাতে থাকতে পারে না। এই নাগরিক ষড়যন্ত্র করছে বাংলাদেশে একটি অস্থির পরিস্থিতি সৃষ্টি করার জন্য। আমরা তা হতে দেব না,’ সেদিন বলেন সালাহউদ্দিন।
খলিলুর রহমানকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পাশাপাশি রোহিঙ্গা সমস্যাবিষয়ক হাই-রিপ্রেজেন্টেটিভের দায়িত্ব দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
তিনি ২০০১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি লতিফুর রহমানের একান্ত সচিবের দায়িত্বে ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতির ডিগ্রিধারী খলিলুর ১৯৮০-৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টাফটস ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন ও আইন ও কূটনীতিতে এমএ এবং অর্থনীতিতে পিএইচডি করেন।
খলিলুর ১৯৯১ সালে জেনিভায় জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সম্মেলনে (আঙ্কটাড) বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে জাতিসংঘ সচিবালয়ে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তী ২৫ বছরে জেনিভা ও নিউইয়র্কে জাতিসংঘের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন।
রোববার, ১৮ মে ২০২৫
নিজেকে বাংলাদেশি নাগরিক দাবি করে ‘সব অধিকার ভোগ করার’ কথা জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান। আর তার বিরুদ্ধে ওঠা বিদেশি নাগরিকত্বের অভিযোগের প্রমাণ চেয়েছেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ খলিলুর রহমানকে বিদেশি নাগরিক বলে অভিযোগ করেছেন।
তার প্রতিক্রিয়ায় রোববার,(১৮ মে ২০২৫) খলিলুর বাসসকে বলেছেন, ‘এই অভিযোগ প্রমাণের দায়ভার অভিযোগকারীর ওপর বর্তায় এবং প্রয়োজনে তা আদালতে প্রমাণ করতে হবে।’
তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমার যে অধিকার রয়েছে তা পূর্ণাঙ্গরূপে ভোগ করতে প্রস্তুত রয়েছি।’
সালাহউদ্দিন গতকাল শনিবার খুলনায় এক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনার সরকারে একজন বিদেশি নাগরিককে আপনি জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা করেছেন। সেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে আপনি বিদায় করুন। হয় তিনি নিজে পদত্যাগ করবেন, না হলে আপনি তাকে বিদায় করবেন।
‘এ দেশের নিরাপত্তাসংক্রান্ত কোনো জাতীয় দায়িত্ব বিদেশি কোনো নাগরিকের হাতে থাকতে পারে না। এই নাগরিক ষড়যন্ত্র করছে বাংলাদেশে একটি অস্থির পরিস্থিতি সৃষ্টি করার জন্য। আমরা তা হতে দেব না,’ সেদিন বলেন সালাহউদ্দিন।
খলিলুর রহমানকে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার পাশাপাশি রোহিঙ্গা সমস্যাবিষয়ক হাই-রিপ্রেজেন্টেটিভের দায়িত্ব দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
তিনি ২০০১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি লতিফুর রহমানের একান্ত সচিবের দায়িত্বে ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতির ডিগ্রিধারী খলিলুর ১৯৮০-৮৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টাফটস ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন ও আইন ও কূটনীতিতে এমএ এবং অর্থনীতিতে পিএইচডি করেন।
খলিলুর ১৯৯১ সালে জেনিভায় জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সম্মেলনে (আঙ্কটাড) বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে জাতিসংঘ সচিবালয়ে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তী ২৫ বছরে জেনিভা ও নিউইয়র্কে জাতিসংঘের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন।