সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে প্রশাসনিক ভবন অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন কর্মচারীরা। বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ১১টার দিকে সচিবালয়ের কর্মচারী ইউনিয়ন কার্যালয় থেকে মিছিল বের করে আন্দোলনকারীরা বাদামতলায় জড়ো হন এবং পরে সচিবালয়ের বিভিন্ন অলিগলি ঘুরে চার নম্বর প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন।
বিক্ষোভে প্রায় হাজার খানেক কর্মচারীর উপস্থিতি দেখা গেছে, যা গত দুই দিনের তুলনায় ছিল অনেক বেশি। আন্দোলনকারীরা আশপাশের কর্মচারীদের মিছিলে টেনে এনে অংশগ্রহণ বাড়ানোর চেষ্টা করেন।
এ সময় তারা “ফ্যাসিবাদী কালো আইন মানি না, মানব না”, “অবৈধ কালো আইন মানি না, মানব না” ইত্যাদি স্লোগান দেন।
কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বাদিউল কবীর বলেন, “আমরা আশা করছি, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আমাদের দাবি মেনে নেওয়া হবে। না হলে রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে অবরোধ কর্মসূচি দেওয়া হবে। আমরা আন্দোলনে থাকতে চাই না, দাবি মেনে নিয়ে আমাদের কাজে ফেরার সুযোগ দিন।”
ফোরামের কো-মহাসচিব মোজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, “আমরা সংশোধন চাই না, সম্পূর্ণ বাতিল চাই। কর্মচারীদের বাদ রেখে দুই দফায় কমিটি সভা করেছে। আমরা বলেছি, বাতিলের সিদ্ধান্ত হলে নিজেরাই মিষ্টিমুখ করাব সভায় গিয়ে।”
গত ২৫ মে ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ জারি করে সরকার। আইনটি নিয়ে শুরু থেকেই বিক্ষোভ করে আসছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। তারা বলছেন, এটি একটি ‘নিবর্তনমূলক কালো আইন’।
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে প্রশাসনিক ভবন অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন কর্মচারীরা। বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ১১টার দিকে সচিবালয়ের কর্মচারী ইউনিয়ন কার্যালয় থেকে মিছিল বের করে আন্দোলনকারীরা বাদামতলায় জড়ো হন এবং পরে সচিবালয়ের বিভিন্ন অলিগলি ঘুরে চার নম্বর প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন।
বিক্ষোভে প্রায় হাজার খানেক কর্মচারীর উপস্থিতি দেখা গেছে, যা গত দুই দিনের তুলনায় ছিল অনেক বেশি। আন্দোলনকারীরা আশপাশের কর্মচারীদের মিছিলে টেনে এনে অংশগ্রহণ বাড়ানোর চেষ্টা করেন।
এ সময় তারা “ফ্যাসিবাদী কালো আইন মানি না, মানব না”, “অবৈধ কালো আইন মানি না, মানব না” ইত্যাদি স্লোগান দেন।
কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বাদিউল কবীর বলেন, “আমরা আশা করছি, আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আমাদের দাবি মেনে নেওয়া হবে। না হলে রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে অবরোধ কর্মসূচি দেওয়া হবে। আমরা আন্দোলনে থাকতে চাই না, দাবি মেনে নিয়ে আমাদের কাজে ফেরার সুযোগ দিন।”
ফোরামের কো-মহাসচিব মোজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, “আমরা সংশোধন চাই না, সম্পূর্ণ বাতিল চাই। কর্মচারীদের বাদ রেখে দুই দফায় কমিটি সভা করেছে। আমরা বলেছি, বাতিলের সিদ্ধান্ত হলে নিজেরাই মিষ্টিমুখ করাব সভায় গিয়ে।”
গত ২৫ মে ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ জারি করে সরকার। আইনটি নিয়ে শুরু থেকেই বিক্ষোভ করে আসছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। তারা বলছেন, এটি একটি ‘নিবর্তনমূলক কালো আইন’।