চলমান এসএসসি পরীক্ষা ঘিরে গুজব-প্রতারণা ঠেকাতে ভুয়া প্রশ্ন সরবরাহকারী ১৭টি ফেইসবুক পেজ, গ্রুপ, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট, টিকটক অ্যাকাউন্ট ও ইউটিউব চ্যানেল শনাক্ত করে তা বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। পাশাপাশি এসব চক্রের মোবাইল নম্বর, আইপি অ্যাড্রেসসহ বিভিন্ন ডিজিটাল প্রমাণ সংগ্রহ করে অপরাধীদের শনাক্ত করার প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে সংস্থার সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি)।
রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায় সিআইডি। এতে বলা হয়, চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা ঘিরে প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব, মিথ্যা তথ্য ও আর্থিক প্রতারণা প্রতিহতে সিপিসি কার্যকর পদক্ষেপ নেয়। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও কৃত্রিম
বুদ্ধিমত্তার (এআই) সহায়তায় এ ধরনের অপচেষ্টা সুনির্দিষ্টভাবে দমন করা হয়।
সিআইডির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরীক্ষা শুরুর আগে থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি চক্র ভুয়া প্রশ্নফাঁসের গুজব ছড়িয়ে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার পাশাপাশি আর্থিক প্রতারণার চেষ্টা করে। বিষয়টি আমলে নিয়ে সার্বক্ষণিক মনিটরিং চালানো হয়। সংশ্লিষ্ট কনটেন্টগুলো শনাক্ত করা হয়। কনটেন্ট সরাতে সংশ্লিষ্ট অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে উচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ‘টেকডাউন রিকোয়েস্ট’ পাঠানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এবার গুজব ও প্রতারণার পরিমাণ গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। এতে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আস্থা বেড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতোমধ্যে সিপিসি সচেতনতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ভুয়া প্রশ্ন বা গুজবে প্ররোচিত না হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে তারা। সন্দেহজনক কোনো তথ্য পেলে তা সিপিসির হেল্পলাইন (০১৩২০০১০১৪৬-৪৮), ফেইসবুক পেজ কিংবা ই-মেইল (cyber@police.gov.bd)-এ জানাতে বলা হয়েছে।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
চলমান এসএসসি পরীক্ষা ঘিরে গুজব-প্রতারণা ঠেকাতে ভুয়া প্রশ্ন সরবরাহকারী ১৭টি ফেইসবুক পেজ, গ্রুপ, ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট, টিকটক অ্যাকাউন্ট ও ইউটিউব চ্যানেল শনাক্ত করে তা বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। পাশাপাশি এসব চক্রের মোবাইল নম্বর, আইপি অ্যাড্রেসসহ বিভিন্ন ডিজিটাল প্রমাণ সংগ্রহ করে অপরাধীদের শনাক্ত করার প্রক্রিয়া চালিয়ে যাচ্ছে সংস্থার সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি)।
রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায় সিআইডি। এতে বলা হয়, চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা ঘিরে প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব, মিথ্যা তথ্য ও আর্থিক প্রতারণা প্রতিহতে সিপিসি কার্যকর পদক্ষেপ নেয়। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও কৃত্রিম
বুদ্ধিমত্তার (এআই) সহায়তায় এ ধরনের অপচেষ্টা সুনির্দিষ্টভাবে দমন করা হয়।
সিআইডির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরীক্ষা শুরুর আগে থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি চক্র ভুয়া প্রশ্নফাঁসের গুজব ছড়িয়ে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করার পাশাপাশি আর্থিক প্রতারণার চেষ্টা করে। বিষয়টি আমলে নিয়ে সার্বক্ষণিক মনিটরিং চালানো হয়। সংশ্লিষ্ট কনটেন্টগুলো শনাক্ত করা হয়। কনটেন্ট সরাতে সংশ্লিষ্ট অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে উচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ‘টেকডাউন রিকোয়েস্ট’ পাঠানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এবার গুজব ও প্রতারণার পরিমাণ গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। এতে পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে আস্থা বেড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইতোমধ্যে সিপিসি সচেতনতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ভুয়া প্রশ্ন বা গুজবে প্ররোচিত না হতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে তারা। সন্দেহজনক কোনো তথ্য পেলে তা সিপিসির হেল্পলাইন (০১৩২০০১০১৪৬-৪৮), ফেইসবুক পেজ কিংবা ই-মেইল (cyber@police.gov.bd)-এ জানাতে বলা হয়েছে।