বান্দরবানে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ অতিথিরা -সংবাদ
পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৭বছর হয়েছে, কাজেই চট করে বাস্তবায়ন করে ফেলতে পারবো আপনারাও প্রত্যাশা করবেন না আমরাও করি না। বর্তমান সরকার সিরিয়াস এ অঞ্চলে পরিপূর্ণভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হোক, যাতে করে অর্থনীতিকভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে। রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত পরিষদ অডিটরিয়ামে বান্দরবান জেলার বিভিন্ন উপজেলার কৃষক ও নারীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন পরাষ্ট্র উপদেষ্টা। উপদেষ্টা আরো বলেন, বান্দরবানের পরিবেশ অনেক সহনীয়। যেখানে সার্বিকভাবে সম্পদ কম, সেখানে মানুষ হতে হবে সম্পদ। জিপিএ ৫ এর দিকে ছুটতে ছুটতে গত ২০ বছরে এ অঞ্চলে শিক্ষা ব্যবস্থার প্রবল অবনতি হয়েছে। শিক্ষার কোন বিকল্প নেই, এ অঞ্চলের শিক্ষা ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিতে আমাদের প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে বলে জানান উপদেষ্টা।
এদিকে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, বর্তমান সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের জন্য সব দরজা খুলে দিয়েছে। পাহাড়ি জনগণ কৃষি বিভাগের উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে রয়েছে, যা পরিবর্তন করতে হবে। আমরা আর পিছিয়ে থাকতে চাই না। পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা এবং স্থানীয় জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে পার্বত্য উপদেষ্টা আরও বলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে, তাহলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব্য। পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করে যে, যদি সবার পক্ষ সম্মিলিতভাবে শান্তিপ্রতিষ্ঠার জন্য একযোগে কাজ করে তাহলে পার্বত্যাঞ্চলে স্থায়ী শান্তি ও উন্নয়ন সম্ভব।
বান্দরবানে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ অতিথিরা -সংবাদ
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
পার্বত্য শান্তি চুক্তির ২৭বছর হয়েছে, কাজেই চট করে বাস্তবায়ন করে ফেলতে পারবো আপনারাও প্রত্যাশা করবেন না আমরাও করি না। বর্তমান সরকার সিরিয়াস এ অঞ্চলে পরিপূর্ণভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হোক, যাতে করে অর্থনীতিকভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে। রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত পরিষদ অডিটরিয়ামে বান্দরবান জেলার বিভিন্ন উপজেলার কৃষক ও নারীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন পরাষ্ট্র উপদেষ্টা। উপদেষ্টা আরো বলেন, বান্দরবানের পরিবেশ অনেক সহনীয়। যেখানে সার্বিকভাবে সম্পদ কম, সেখানে মানুষ হতে হবে সম্পদ। জিপিএ ৫ এর দিকে ছুটতে ছুটতে গত ২০ বছরে এ অঞ্চলে শিক্ষা ব্যবস্থার প্রবল অবনতি হয়েছে। শিক্ষার কোন বিকল্প নেই, এ অঞ্চলের শিক্ষা ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিতে আমাদের প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে বলে জানান উপদেষ্টা।
এদিকে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, বর্তমান সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের জন্য সব দরজা খুলে দিয়েছে। পাহাড়ি জনগণ কৃষি বিভাগের উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে রয়েছে, যা পরিবর্তন করতে হবে। আমরা আর পিছিয়ে থাকতে চাই না। পার্বত্য চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা এবং স্থানীয় জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে পার্বত্য উপদেষ্টা আরও বলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে, তাহলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব্য। পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণের শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার আন্তরিকভাবে বিশ্বাস করে যে, যদি সবার পক্ষ সম্মিলিতভাবে শান্তিপ্রতিষ্ঠার জন্য একযোগে কাজ করে তাহলে পার্বত্যাঞ্চলে স্থায়ী শান্তি ও উন্নয়ন সম্ভব।