রাজধানীতে স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থা বাস্তবায়নের পথে আরেকটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) থেকে হাতিরঝিলে চক্রাকার বাস সার্ভিসে ‘র্যাপিড পাস’ স্মার্ট কার্ড আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু করা হলো। এতে নগরবাসীর যাতায়াতে আরও স্বচ্ছতা, গতিশীলতা ও নগদবিহীন সুবিধা যুক্ত হবে। যা আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থায় একটি নতুন মাইলফলক।
হাতিরঝিল ওয়াটার ট্যাক্রি পরিসেবায় পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অচিরেই যাত্রীরা র্যাপিড পাস ব্যবহার করে ভাড়া পরিশোধ করতে পারবেন। বিআরটিসি বাস সার্ভিসেও র্যাপিড পাসের পাইলট কার্যক্রম চলমান। পর্যবেক্ষণের পরও এটি নিয়মিত ভাবে চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
ক্লিনিয়ারিং হাউস (পেইস-২) কার্যক্রমের আওতায় বাস ভ্যালিডেটর, সফটওয়্যার ও ম্যাল্টিমোড সক্ষমতা, বাস, রেল, নৌ, মেট্রো প্রস্তুত রয়েছে।
সরকারি ও বেসরকারি বাস, নৌপথ, রেল এবং মেট্রোরেলসহ সব গণপরিবহন অপারেটরদের নির্ধারিত স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী হার্ডওয়্যার সংগ্রহ করে ক্লিয়ারিং হাউসের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হচ্ছে।
র্যাপিড মোবাইল অ্যাপ ও অর টিকেটিং সুবিধা আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু করা হচ্ছে অনিয়মিত যাত্রীদের জন্য, যা মেট্রোরেলসহ অন্যান্য পরিবহনে সেবায়ও ব্যবহারযোগ্য। মেট্রোরেল-লাইন-৬ র্যাপিড পাস ব্যবহারের হার দ্রুত বাড়ছে। সম্প্রতিক সময়ে ব্যবহার শতকরা ৬৮ ভাগ ছাড়িয়েছে। কিছুদিনে তা শতকরা ৭০ ভাগের বেশী হয়েছে।
র্যাপিড পাস ব্যবহারকারিদের জন্য অনলাইন রিচার্জ সুবিধা শিগিরই চালু করা হবে। নতুন র্যাপিডপাস ওয়েবসাইট (অনলাইন ব্যালেন্স চেক, কার্ড রেজিস্ট্রেশন, হারানো/ ক্ষতিগ্রস্থ কার্ডের আবেদন, অভিযোগ দাখিল) সফলভাবে ট্রায়াল সম্পন্ন করছে। এটি রোববার, থেকে লাইভ হবে। ক্লিয়ারিয় হাউস ব্যবস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধির কার্যক্রম জোরদার করা হচ্ছে। যাতে একীভূত ই-টিকেটটিং ভাড়া আদায় ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব হয়।
র্যাপিডপাসে যাত্রীদের সুবিধা হলো, দীর্ঘলাইনে দাঁড়ানোর দরকার নেই। নগদ বা ভাংতির ঝামেলা ছাড়াই পরিশোধ, এক কার্ড দিয়ে মেট্রোরেল, বাস, নৌপথসহ একাধিক পরিবহন ব্যবস্থায় যাতায়াত। পূর্বনির্ধারিত ভাড়ার মাধ্যমে নির্বিঘ্ন চলাচল, পরিবহন পরিচালনার ব্যয় হ্রাস এবং আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা । সরকারের রাজস্ব আদায়ে শতভাগ নিশ্চিয়তা।
র্যাপিড পাস পাওয়া ও রিচার্জের স্থান হলো হাতিরঝিল চক্রাকার সার্ভিস কাউণ্টারসমূহ, মেট্রোরেল স্টেশন সমূহ, ডার্চ-বাংলা ব্যাংকের ১৪২টি শাখা ও উপশাখায়। শীঘ্রই ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জ সুবিধা । বর্তমানে মেট্রোরেল লাইন-৬, হাতিরঝিল চক্রাকার বাস সার্ভিস, হাতিরঝিল ও ওয়াটারওয়ে ও বিআরটিসি বাসে ধাপে ধাপে সম্প্রসারণ।
হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে র্যাপিড পাস চালুর আনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, ঢাকা পরিবহন কর্তৃপক্ষের সমন্বয় কর্তৃপক্ষ ( (ডিটিএস) নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার। অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল করিম খান। অন্যান্য অতিথিবৃন্ধ উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ২০ জুলাই ২০২৫
রাজধানীতে স্মার্ট গণপরিবহন ব্যবস্থা বাস্তবায়নের পথে আরেকটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। রোববার,(২০ জুলাই ২০২৫) থেকে হাতিরঝিলে চক্রাকার বাস সার্ভিসে ‘র্যাপিড পাস’ স্মার্ট কার্ড আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু করা হলো। এতে নগরবাসীর যাতায়াতে আরও স্বচ্ছতা, গতিশীলতা ও নগদবিহীন সুবিধা যুক্ত হবে। যা আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থায় একটি নতুন মাইলফলক।
হাতিরঝিল ওয়াটার ট্যাক্রি পরিসেবায় পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অচিরেই যাত্রীরা র্যাপিড পাস ব্যবহার করে ভাড়া পরিশোধ করতে পারবেন। বিআরটিসি বাস সার্ভিসেও র্যাপিড পাসের পাইলট কার্যক্রম চলমান। পর্যবেক্ষণের পরও এটি নিয়মিত ভাবে চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
ক্লিনিয়ারিং হাউস (পেইস-২) কার্যক্রমের আওতায় বাস ভ্যালিডেটর, সফটওয়্যার ও ম্যাল্টিমোড সক্ষমতা, বাস, রেল, নৌ, মেট্রো প্রস্তুত রয়েছে।
সরকারি ও বেসরকারি বাস, নৌপথ, রেল এবং মেট্রোরেলসহ সব গণপরিবহন অপারেটরদের নির্ধারিত স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী হার্ডওয়্যার সংগ্রহ করে ক্লিয়ারিং হাউসের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার আহ্বান জানানো হচ্ছে।
র্যাপিড মোবাইল অ্যাপ ও অর টিকেটিং সুবিধা আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু করা হচ্ছে অনিয়মিত যাত্রীদের জন্য, যা মেট্রোরেলসহ অন্যান্য পরিবহনে সেবায়ও ব্যবহারযোগ্য। মেট্রোরেল-লাইন-৬ র্যাপিড পাস ব্যবহারের হার দ্রুত বাড়ছে। সম্প্রতিক সময়ে ব্যবহার শতকরা ৬৮ ভাগ ছাড়িয়েছে। কিছুদিনে তা শতকরা ৭০ ভাগের বেশী হয়েছে।
র্যাপিড পাস ব্যবহারকারিদের জন্য অনলাইন রিচার্জ সুবিধা শিগিরই চালু করা হবে। নতুন র্যাপিডপাস ওয়েবসাইট (অনলাইন ব্যালেন্স চেক, কার্ড রেজিস্ট্রেশন, হারানো/ ক্ষতিগ্রস্থ কার্ডের আবেদন, অভিযোগ দাখিল) সফলভাবে ট্রায়াল সম্পন্ন করছে। এটি রোববার, থেকে লাইভ হবে। ক্লিয়ারিয় হাউস ব্যবস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধির কার্যক্রম জোরদার করা হচ্ছে। যাতে একীভূত ই-টিকেটটিং ভাড়া আদায় ব্যবস্থা ব্যাপকভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব হয়।
র্যাপিডপাসে যাত্রীদের সুবিধা হলো, দীর্ঘলাইনে দাঁড়ানোর দরকার নেই। নগদ বা ভাংতির ঝামেলা ছাড়াই পরিশোধ, এক কার্ড দিয়ে মেট্রোরেল, বাস, নৌপথসহ একাধিক পরিবহন ব্যবস্থায় যাতায়াত। পূর্বনির্ধারিত ভাড়ার মাধ্যমে নির্বিঘ্ন চলাচল, পরিবহন পরিচালনার ব্যয় হ্রাস এবং আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা । সরকারের রাজস্ব আদায়ে শতভাগ নিশ্চিয়তা।
র্যাপিড পাস পাওয়া ও রিচার্জের স্থান হলো হাতিরঝিল চক্রাকার সার্ভিস কাউণ্টারসমূহ, মেট্রোরেল স্টেশন সমূহ, ডার্চ-বাংলা ব্যাংকের ১৪২টি শাখা ও উপশাখায়। শীঘ্রই ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইন রিচার্জ সুবিধা । বর্তমানে মেট্রোরেল লাইন-৬, হাতিরঝিল চক্রাকার বাস সার্ভিস, হাতিরঝিল ও ওয়াটারওয়ে ও বিআরটিসি বাসে ধাপে ধাপে সম্প্রসারণ।
হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে র্যাপিড পাস চালুর আনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, ঢাকা পরিবহন কর্তৃপক্ষের সমন্বয় কর্তৃপক্ষ ( (ডিটিএস) নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার। অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল করিম খান। অন্যান্য অতিথিবৃন্ধ উপস্থিত ছিলেন।