সচিবালয়ে ঢুকে পড়া শিক্ষার্থীদের উপর লাঠিচার্জ কাদানে গ্যাস,সাউন্ড গ্রনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। আজ বিকেল ৪টার দিকে সচিবালয় থেকে শিক্ষার্থীদের বের করতে পুলিশ এমন একশন নিয়েছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।
এর আগে সচিবালয়ের গেট দিয়ে ঢুকে পড়ে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনা, শিক্ষাখাতে নানা অব্যবস্থাপনা এবং আইন ও শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ করছিলেন শিক্ষার্থীরা। এক পর্যায়ে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের গেট দিয়ে ভিতরে ঢুকে পড়েন। দুপুর থেকেই তারা আন্দোলন করছিলেরন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে। এর আগে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের মূল ফটক ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন এবং পার্কিংয়ে থাকা বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করেন।
পরে পুলিশ ও সেনা সদস্যরা তাদের সচিবালয় থেকে বের করে দিলে বাইরে ফের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়।
এর আগে দুপুর আড়াইটার দিকে সচিবালয়ের ১ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ও শিক্ষাসচিবের পদত্যাগ দাবিতে স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা—‘ভুয়া ভুয়া’ এবং ‘আমার ভাই মরল কেন, প্রশাসন জবাব দে’।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী জোনায়েদ আহমেদ বলেন, “মাইলস্টোন কলেজে এত বড় দুর্ঘটনার পরও আজকের পরীক্ষা শুরুতে স্থগিত করা হয়নি। রাতে হঠাৎ স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিলে অনেক শিক্ষার্থী সকালে পরীক্ষা দিতে বের হয়েই বিপাকে পড়ে।”
শুধু এইচএসসি নয়, এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবিতেও সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নেয় আরেকটি শিক্ষার্থী দল।
শিক্ষার্থীরা জানান, তাঁরা দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে প্রশাসনের অগোচরে পরীক্ষা নেওয়ার প্রচেষ্টা এবং ফলাফলের ভুল ত্রুটি সংশোধনের দাবিতে রাজপথে নেমেছেন।
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
সচিবালয়ে ঢুকে পড়া শিক্ষার্থীদের উপর লাঠিচার্জ কাদানে গ্যাস,সাউন্ড গ্রনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। আজ বিকেল ৪টার দিকে সচিবালয় থেকে শিক্ষার্থীদের বের করতে পুলিশ এমন একশন নিয়েছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।
এর আগে সচিবালয়ের গেট দিয়ে ঢুকে পড়ে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে হতাহতের ঘটনা, শিক্ষাখাতে নানা অব্যবস্থাপনা এবং আইন ও শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগসহ বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ করছিলেন শিক্ষার্থীরা। এক পর্যায়ে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের গেট দিয়ে ভিতরে ঢুকে পড়েন। দুপুর থেকেই তারা আন্দোলন করছিলেরন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে। এর আগে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের মূল ফটক ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন এবং পার্কিংয়ে থাকা বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করেন।
পরে পুলিশ ও সেনা সদস্যরা তাদের সচিবালয় থেকে বের করে দিলে বাইরে ফের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়।
এর আগে দুপুর আড়াইটার দিকে সচিবালয়ের ১ নম্বর গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ও শিক্ষাসচিবের পদত্যাগ দাবিতে স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা—‘ভুয়া ভুয়া’ এবং ‘আমার ভাই মরল কেন, প্রশাসন জবাব দে’।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ক্যান্টনমেন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী জোনায়েদ আহমেদ বলেন, “মাইলস্টোন কলেজে এত বড় দুর্ঘটনার পরও আজকের পরীক্ষা শুরুতে স্থগিত করা হয়নি। রাতে হঠাৎ স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিলে অনেক শিক্ষার্থী সকালে পরীক্ষা দিতে বের হয়েই বিপাকে পড়ে।”
শুধু এইচএসসি নয়, এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের খাতা পুনর্মূল্যায়নের দাবিতেও সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নেয় আরেকটি শিক্ষার্থী দল।
শিক্ষার্থীরা জানান, তাঁরা দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে প্রশাসনের অগোচরে পরীক্ষা নেওয়ার প্রচেষ্টা এবং ফলাফলের ভুল ত্রুটি সংশোধনের দাবিতে রাজপথে নেমেছেন।