ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিরোধী মতের লোকদের গুম ও নির্যাতনের দুই মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইজিপির কাছে পাঠিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আর অনুলিপি পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট বাহিনীর ১২টি দপ্তরে।
ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানান, গতকাল বুধবার বিকেলে এ দুই মামলায় ৩০ আসামির বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও সংশ্লিষ্ট ১২টি দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। দপ্তরগুলো হলো- চিফ অব আর্মি স্টাফ, চিফ অব জেনারেল স্টাফ, এডজুটেন্ট জেনারেল (আর্মি হেডকোয়ার্টার্স), ডিজিএফআই মহাপরিচালক, এনএসআই মহাপরিচালক, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (আর্মড ফোর্সেস ডিভিশন), প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সচিব, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স পরিচালক, পার্সোনেল সার্ভিস ডিরেক্টরেটের পরিচালক (বাংলাদেশ সেনাবাহিনী), আর্মি সিকিউরিটি ইউনিটের কমান্ডেন্ট, প্রভোস্ট মার্শাল এবং আর্মি এমপি ইউনিট ফর ইনফরমেশনের সিও।
ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি তাজুল ইসলাম বুধবার দুই মামলায় মোট ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে তা আমলে নেওয়ার এবং আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেন। এর মধ্যে র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন (টিএফআই) সেলে আটকে রেখে নির্যাতনের মামলায় ১৭ জন এবং জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) বন্দী রেখে নির্যাতনের মামলায় ১৩ জন আসামি। দুই মামলাতেই প্রধান আসামি করা হয়েছে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তার প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকী এবং ডিজিএফআইয়ের সাবেক পাঁচ মহাপরিচালকের নাম রয়েছে আসামির তালিকায়। গতকাল বুধবারই অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনাসহ আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনালের আদেশের পর প্রধান কৌঁসুলি মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছিলেন, আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের পর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী আসামিরা (যারা দায়িত্বে বহাল আছেন) কোনো পদে নেই বলে ধরে নেয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিরোধী মতের লোকদের গুম ও নির্যাতনের দুই মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আইজিপির কাছে পাঠিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আর অনুলিপি পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট বাহিনীর ১২টি দপ্তরে।
ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম জানান, গতকাল বুধবার বিকেলে এ দুই মামলায় ৩০ আসামির বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও সংশ্লিষ্ট ১২টি দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। দপ্তরগুলো হলো- চিফ অব আর্মি স্টাফ, চিফ অব জেনারেল স্টাফ, এডজুটেন্ট জেনারেল (আর্মি হেডকোয়ার্টার্স), ডিজিএফআই মহাপরিচালক, এনএসআই মহাপরিচালক, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (আর্মড ফোর্সেস ডিভিশন), প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সচিব, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স পরিচালক, পার্সোনেল সার্ভিস ডিরেক্টরেটের পরিচালক (বাংলাদেশ সেনাবাহিনী), আর্মি সিকিউরিটি ইউনিটের কমান্ডেন্ট, প্রভোস্ট মার্শাল এবং আর্মি এমপি ইউনিট ফর ইনফরমেশনের সিও।
ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি তাজুল ইসলাম বুধবার দুই মামলায় মোট ৩০ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে তা আমলে নেওয়ার এবং আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেন। এর মধ্যে র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন (টিএফআই) সেলে আটকে রেখে নির্যাতনের মামলায় ১৭ জন এবং জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) বন্দী রেখে নির্যাতনের মামলায় ১৩ জন আসামি। দুই মামলাতেই প্রধান আসামি করা হয়েছে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তার প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল তারিক আহমেদ সিদ্দিকী এবং ডিজিএফআইয়ের সাবেক পাঁচ মহাপরিচালকের নাম রয়েছে আসামির তালিকায়। গতকাল বুধবারই অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনাসহ আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনালের আদেশের পর প্রধান কৌঁসুলি মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছিলেন, আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলের পর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী আসামিরা (যারা দায়িত্বে বহাল আছেন) কোনো পদে নেই বলে ধরে নেয়া হবে।