পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ দিয়েছেন।
রোববার রাজধানীর পানি ভবনে ঢাকাসহ সারাদেশের বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত কার্যক্রম নেওয়ার জন্য জরুরি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে অভিযানে অংশ নেবে পরিবেশ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন, বিআরটিএ এবং রাজউকসহ সব সংশ্লিষ্ট সংস্থা।
তিনি বলেন, “ঢাকার বায়ু দূষণ রোধে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষিত সাভার এলাকার কোনো অবৈধ ইটভাটা চালু থাকতে দেওয়া হবে না। ভবন নির্মাণ বা মেরামত কাজ ঢেকে রেখে করতে হবে, না হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিভিন্ন উদ্যানে ঝরাপাতা ও বর্জ্য পোড়ানোও বন্ধ করতে হবে।”
হাই কোর্টের পাঁচ বছর আগের নয় দফা নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য তিন সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছিল। এর পরপরই উপদেষ্টার নির্দেশে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হলো।
সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো হলো:
নগরের রাস্তার মাঝখানের বিভাজকে বৃক্ষ ও লতাগুল্ম রোপণ।
সিটি করপোরেশন নিয়মিত পানি ছিটিয়ে রাস্তার ধুলা নিয়ন্ত্রণ।
বায়ু দূষণ রোধে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. খালেকুজ্জামান চৌধুরী।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ০২ নভেম্বর ২০২৫
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ দিয়েছেন।
রোববার রাজধানীর পানি ভবনে ঢাকাসহ সারাদেশের বায়ু দূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত কার্যক্রম নেওয়ার জন্য জরুরি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে অভিযানে অংশ নেবে পরিবেশ অধিদপ্তর, সিটি করপোরেশন, বিআরটিএ এবং রাজউকসহ সব সংশ্লিষ্ট সংস্থা।
তিনি বলেন, “ঢাকার বায়ু দূষণ রোধে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষিত সাভার এলাকার কোনো অবৈধ ইটভাটা চালু থাকতে দেওয়া হবে না। ভবন নির্মাণ বা মেরামত কাজ ঢেকে রেখে করতে হবে, না হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিভিন্ন উদ্যানে ঝরাপাতা ও বর্জ্য পোড়ানোও বন্ধ করতে হবে।”
হাই কোর্টের পাঁচ বছর আগের নয় দফা নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য তিন সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছিল। এর পরপরই উপদেষ্টার নির্দেশে সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হলো।
সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো হলো:
নগরের রাস্তার মাঝখানের বিভাজকে বৃক্ষ ও লতাগুল্ম রোপণ।
সিটি করপোরেশন নিয়মিত পানি ছিটিয়ে রাস্তার ধুলা নিয়ন্ত্রণ।
বায়ু দূষণ রোধে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. খালেকুজ্জামান চৌধুরী।