কঠোর বিধিনিষেধের ঢিলেঢালা তদারকির ফাঁক গলে ঘরমুখো মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলিতদিয়া ঘটে। ঈদকে সামনে রেখে আগেভাগেই বাড়ি যাচ্ছে মানুষ। তাদের এ যাত্রায় উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। পড়ছেন না মাস্ক, গাদাগাদি করে এক গাড়িতে চড়ছেন ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশি মনুষ। ফলে বাড়ছে সংক্রমণের শঙ্কাও।
এদিকে দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ থাকায় আন্তঃজেলা পরিবহনে বাড়তি ভাড়ার কারণে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে মানুষ। আজ শুক্রবার সকাল থেকেই যাত্রীদের চাপ দেখা যায় এই ঘাটে। ৩, ৪ ও ৫ নম্বর ঘাট দিয়ে ছোট-বড় ফেরিগুলোতে ব্যক্তিগত গাড়ির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পার হচ্ছে হাজারো যাত্রী।
ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরা কয়েকজন জানান, তারা ভেবেছিলেন আগেভাগে গেলে ভিড় কম হবে। কিন্তু সড়কে এসে দেখেন ভিন্ন চিত্র, গাড়ির চেয়ে যাত্রীর সংখ্যাই বেশি। সবাই গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছেন, মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি।
অনেকেই জানান, যাত্রাপথে তাদের কয়েকবার গাড়ি বদলাতে হয়েছে। ভাড়া গুণতে হয়েছে স্বাভাবিকের চেয়ে অন্তত তিন-চারগুন বেশি। আর শেষমেষ, ফেরি পারাপারেও গাদাগাদি করে যেতে হচ্ছে তাদের।
এদিকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন সংস্থা (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয়ের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) ফিরোজ বলেন, আর অল্প কিছুদিন বাকি আছে ঈদের। তাই অনেকে আগেই পরিবার নিয়ে চলে যাচ্ছেন তাদের নিজ বাড়িতে।
তিনি বলেন, লকডাউন কিছুটা শিথিল হওয়ার কারণে ঈদ ঘিরে যাত্রী পারাপার বেড়ে গেছে আগের তুলনায়। আজ সকাল থেকেই কিছুটা যাত্রীর চাপ রয়েছে। অন্যদিকে ফেরিতে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপও আছে কিছুটা। এই চাপ সামলাতে এই রুটে ১৪টি ফেরি চালু রয়েছে।
শুক্রবার, ০৭ মে ২০২১
কঠোর বিধিনিষেধের ঢিলেঢালা তদারকির ফাঁক গলে ঘরমুখো মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলিতদিয়া ঘটে। ঈদকে সামনে রেখে আগেভাগেই বাড়ি যাচ্ছে মানুষ। তাদের এ যাত্রায় উপেক্ষিত হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি। পড়ছেন না মাস্ক, গাদাগাদি করে এক গাড়িতে চড়ছেন ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশি মনুষ। ফলে বাড়ছে সংক্রমণের শঙ্কাও।
এদিকে দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ থাকায় আন্তঃজেলা পরিবহনে বাড়তি ভাড়ার কারণে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে মানুষ। আজ শুক্রবার সকাল থেকেই যাত্রীদের চাপ দেখা যায় এই ঘাটে। ৩, ৪ ও ৫ নম্বর ঘাট দিয়ে ছোট-বড় ফেরিগুলোতে ব্যক্তিগত গাড়ির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পার হচ্ছে হাজারো যাত্রী।
ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরা কয়েকজন জানান, তারা ভেবেছিলেন আগেভাগে গেলে ভিড় কম হবে। কিন্তু সড়কে এসে দেখেন ভিন্ন চিত্র, গাড়ির চেয়ে যাত্রীর সংখ্যাই বেশি। সবাই গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছেন, মানছেন না স্বাস্থ্যবিধি।
অনেকেই জানান, যাত্রাপথে তাদের কয়েকবার গাড়ি বদলাতে হয়েছে। ভাড়া গুণতে হয়েছে স্বাভাবিকের চেয়ে অন্তত তিন-চারগুন বেশি। আর শেষমেষ, ফেরি পারাপারেও গাদাগাদি করে যেতে হচ্ছে তাদের।
এদিকে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন সংস্থা (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয়ের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) ফিরোজ বলেন, আর অল্প কিছুদিন বাকি আছে ঈদের। তাই অনেকে আগেই পরিবার নিয়ে চলে যাচ্ছেন তাদের নিজ বাড়িতে।
তিনি বলেন, লকডাউন কিছুটা শিথিল হওয়ার কারণে ঈদ ঘিরে যাত্রী পারাপার বেড়ে গেছে আগের তুলনায়। আজ সকাল থেকেই কিছুটা যাত্রীর চাপ রয়েছে। অন্যদিকে ফেরিতে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপও আছে কিছুটা। এই চাপ সামলাতে এই রুটে ১৪টি ফেরি চালু রয়েছে।