করোনার সংক্রমণ দৈনিক নমুনা শনাক্তের বিপরীতে ৫ মাস পর ১৭ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। এদিকে এক দিনেই বাড়ল ৫১ শতাংশের বেশি রোগী, ফের পাঁচ হাজার ছাড়িয়ে গেল আক্রান্ত।
একদিনে এর চেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছিল সর্বশেষ গত বছরের ২৪ অগাস্ট, সেদিন ৫ হাজার ২৪৯ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। গত এক দিনে শনাক্ত রোগীদের মধ্যে ৩ হাজার ৬০৭ জনই ঢাকা বিভাগের বাসিন্দা, যা মোট আক্রান্তের প্রায় ৮২ শতাংশ। দেশের ১৩ জেলায় একদিনে কারও করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়নি।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৫ হাজার ২২২ জন। শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ৮২ শতাংশে।
এই হিসাবে দেশে এখন সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩৬ হাজার ৬৭৪ জন, যা আগের দিনও ২৮ হাজার ৫৮৬ জন ছিল।
করোনায় এ পর্যন্ত দেশে ২৮ হাজার ১৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে; শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ১৭ হাজার ৭১১ জনে।
সংক্রমণের মাত্রা বিবেচনায় সারাদেশকে লাল, হলুদ ও সবুজ- এই তিন ভাগে ভাগ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর মধ্যে ঢাকা ও রাঙামাটিকে ‘উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা’ বা লাল জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ঢাকা জেলায় নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৬ শতাংশ আর রাঙামাটিতে ৭ শতাংশ।
রোববার (১৬ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। গতকাল করোনায় ৭ জনের মৃত্যু হয়; শনাক্ত হন ৩ হাজার ৪৪৭ জন; শনাক্তের হার ছিল ১৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৯৩ জন, এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৫২ হাজার ৮৯৩ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৯ হাজার ৬৪২ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ২৯ হাজার ৩০৫টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৭ দশমিক ৮২ শতাংশ। মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ৫ জন পুরুষ, ৩ জন নারী। ঢাকা বিভাগে মারা গেছেন ৪ জন। চট্টগ্রামে ৩ ও সিলেটে ১ জন মারা গেছেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। গেল বছরের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
রোববার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
করোনার সংক্রমণ দৈনিক নমুনা শনাক্তের বিপরীতে ৫ মাস পর ১৭ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। এদিকে এক দিনেই বাড়ল ৫১ শতাংশের বেশি রোগী, ফের পাঁচ হাজার ছাড়িয়ে গেল আক্রান্ত।
একদিনে এর চেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছিল সর্বশেষ গত বছরের ২৪ অগাস্ট, সেদিন ৫ হাজার ২৪৯ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। গত এক দিনে শনাক্ত রোগীদের মধ্যে ৩ হাজার ৬০৭ জনই ঢাকা বিভাগের বাসিন্দা, যা মোট আক্রান্তের প্রায় ৮২ শতাংশ। দেশের ১৩ জেলায় একদিনে কারও করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়নি।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৫ হাজার ২২২ জন। শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ৮২ শতাংশে।
এই হিসাবে দেশে এখন সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩৬ হাজার ৬৭৪ জন, যা আগের দিনও ২৮ হাজার ৫৮৬ জন ছিল।
করোনায় এ পর্যন্ত দেশে ২৮ হাজার ১৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে; শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ১৭ হাজার ৭১১ জনে।
সংক্রমণের মাত্রা বিবেচনায় সারাদেশকে লাল, হলুদ ও সবুজ- এই তিন ভাগে ভাগ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর মধ্যে ঢাকা ও রাঙামাটিকে ‘উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা’ বা লাল জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ঢাকা জেলায় নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৬ শতাংশ আর রাঙামাটিতে ৭ শতাংশ।
রোববার (১৬ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। গতকাল করোনায় ৭ জনের মৃত্যু হয়; শনাক্ত হন ৩ হাজার ৪৪৭ জন; শনাক্তের হার ছিল ১৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৯৩ জন, এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৫২ হাজার ৮৯৩ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৯ হাজার ৬৪২ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ২৯ হাজার ৩০৫টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৭ দশমিক ৮২ শতাংশ। মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ৫ জন পুরুষ, ৩ জন নারী। ঢাকা বিভাগে মারা গেছেন ৪ জন। চট্টগ্রামে ৩ ও সিলেটে ১ জন মারা গেছেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। গেল বছরের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।