নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচন নিয়ে তুলনামূলক কম বিতর্ক হয়েছে। আজ সোমবার একাদশ জাতীয় সংসদের ষোড়শ অধিবেশনে দ্বিতীয় কার্যদিবসে অনির্ধারিত আলোচনায় (পয়েন্ট অব অর্ডার) অংশ নিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশিদ।
সরকারের তিন বছর পূর্তিতে জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের উদ্ধৃতি দিয়ে হারুনুর রশিদ বলেন, ‘ভাষণে প্রধানমন্ত্রী সুস্পষ্ট বলেছিলেন, দুর্নীতিবাজ যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না। দুর্নীতির সংজ্ঞা হচ্ছে অসদুপায় অবলম্বন করা। আপনি অসদুপায় অবলম্বন করে নির্বাচন করেন, অসদুপায় অবলম্বন করে নিয়োগ পান, ভর্তি হন কিংবা যে কোনো জায়গায় কর্ম বাস্তবায়ন করেন, এটা আমাদের ইসলামে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’
বিরোধী দলের সদস্যের এমন বক্তব্যে সংসদে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ সময় হারুন সরকারি দলের সংসদ সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘এত অধৈর্য হবেন না প্লিজ। এত অধৈর্য হচ্ছেন কেন? যা সত্য, তা বলার অন্তত সুযোগ স্পিকার আমাকে দিয়েছেন।’
হারুনুর রশিদ বলেন, ‘গতকাল (রোববার) নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন হয়েছে। এই নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক তুলনামূলক কম হয়েছে। কিন্তু এখানে মাত্র ৫০ শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে। গত ৩০ নভেম্বর চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ৫ নভেম্বর আমাদের ইউপি নির্বাচনগুলোও হয়েছে। আমি গত অধিবেশনে আবেদন করেছিলাম। অন্ততপক্ষে আমার জনগণ যাতে ভোট দিতে পারে। এটার নিশ্চয়তা চেয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলাম। ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলাম। আর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা বলেছিলাম।’
হারুনুর বলেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকায় ভোটের দিন ৫০ জন সাংবাদিকের সামনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছি। সেই দিন কোনো নির্বাচন হয়নি। ইভিএমে ভোট হয়েছে। সেখানে ব্যাজ লাগানো, কেউ বলে ইভিএম মনিটর, কেউ টেকনিশিয়ান। আমি তার (সিইসি) সঙ্গে কথা বলেছিলাম, উনিও বলছিলেন গোপন কক্ষেও লোক?’
নতুন ইসি গঠন নিযে সোমবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আওয়ামী লীগের সংলাপের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সংলাপের যাবেন। তবে নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে জনগণের আগ্রহ ও উৎসব একেবারেই নেই।
সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচন নিয়ে তুলনামূলক কম বিতর্ক হয়েছে। আজ সোমবার একাদশ জাতীয় সংসদের ষোড়শ অধিবেশনে দ্বিতীয় কার্যদিবসে অনির্ধারিত আলোচনায় (পয়েন্ট অব অর্ডার) অংশ নিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশিদ।
সরকারের তিন বছর পূর্তিতে জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের উদ্ধৃতি দিয়ে হারুনুর রশিদ বলেন, ‘ভাষণে প্রধানমন্ত্রী সুস্পষ্ট বলেছিলেন, দুর্নীতিবাজ যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না। দুর্নীতির সংজ্ঞা হচ্ছে অসদুপায় অবলম্বন করা। আপনি অসদুপায় অবলম্বন করে নির্বাচন করেন, অসদুপায় অবলম্বন করে নিয়োগ পান, ভর্তি হন কিংবা যে কোনো জায়গায় কর্ম বাস্তবায়ন করেন, এটা আমাদের ইসলামে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’
বিরোধী দলের সদস্যের এমন বক্তব্যে সংসদে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ সময় হারুন সরকারি দলের সংসদ সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, ‘এত অধৈর্য হবেন না প্লিজ। এত অধৈর্য হচ্ছেন কেন? যা সত্য, তা বলার অন্তত সুযোগ স্পিকার আমাকে দিয়েছেন।’
হারুনুর রশিদ বলেন, ‘গতকাল (রোববার) নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন হয়েছে। এই নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক তুলনামূলক কম হয়েছে। কিন্তু এখানে মাত্র ৫০ শতাংশ ভোট কাস্ট হয়েছে। গত ৩০ নভেম্বর চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ৫ নভেম্বর আমাদের ইউপি নির্বাচনগুলোও হয়েছে। আমি গত অধিবেশনে আবেদন করেছিলাম। অন্ততপক্ষে আমার জনগণ যাতে ভোট দিতে পারে। এটার নিশ্চয়তা চেয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলাম। ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলাম। আর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা বলেছিলাম।’
হারুনুর বলেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকায় ভোটের দিন ৫০ জন সাংবাদিকের সামনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছি। সেই দিন কোনো নির্বাচন হয়নি। ইভিএমে ভোট হয়েছে। সেখানে ব্যাজ লাগানো, কেউ বলে ইভিএম মনিটর, কেউ টেকনিশিয়ান। আমি তার (সিইসি) সঙ্গে কথা বলেছিলাম, উনিও বলছিলেন গোপন কক্ষেও লোক?’
নতুন ইসি গঠন নিযে সোমবার বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আওয়ামী লীগের সংলাপের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সংলাপের যাবেন। তবে নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে জনগণের আগ্রহ ও উৎসব একেবারেই নেই।