আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন নিয়ে আলোচনা করলেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনার মধ্য দিয়ে শেষ হলো নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ। আওয়ামী লীগের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার বিকালে তিনি বঙ্গভবনে পৌঁছলে তাকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি। পরে বঙ্গভবনের দরবার হলে ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা হয়।
প্রতিনিধি দলে শেখ হাসিনার সঙ্গে ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মো. আব্দুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আব্দুর রহমান।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদার নেতৃত্বাধী বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। নতুন কমিশন গঠনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত জানতেই রাষ্ট্রপতির এ সংলাপ।
সকল রাজনৈতিক দলের দাবি অনুযায়ী, ইসি গঠনে একটি আইন করার প্রস্তাবে সোমবারই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
গত ২০ ডিসেম্বর সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সঙ্গে মতবিনিময়ের মধ্য দিয়ে বঙ্গভবনে এবারের সংলাপের খাতা খোলেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
আলোচনা শেষ হওয়ার পর গঠন করা হবে ‘সার্চ কমিটি’। এই কমিটি নতুন ইসি গঠনের জন্য যোগ্য ব্যক্তিদের নাম প্রস্তাব করবে রাষ্ট্রপতির কাছে।
সেই প্রস্তাব থেকে বেছে নিয়ে পাঁচ বছরের জন্য নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে দেবেন রাষ্ট্রপতি। সেই কমিশনের অধীনেই ২০২৩ সালের শেষে হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
সর্বশেষ ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেন। এক মাসের এই সংলাপে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত ৩১টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়।
এবার নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপ্রধান মো. আবদুল হামিদের আহ্বানে প্রায় এক মাস ধরে চলা এই সংলাপে আমন্ত্রণ জানানো হয় ৩২টি রাজনৈতিক দলকে। ইতোমধ্যে ২৪টি দলের সঙ্গে আলোচনা শেষ হয়েছে।
আগের সংলাপগুলোতে অংশ নেওয়া বিএনপি এবার রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে সাড়া দেয়নি। এছাড়া সিপিবি, বাসদ, জেএসডিসহ সাতটি দল এ সংলাপে অংশ নেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।
সোমবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২২
আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন নিয়ে আলোচনা করলেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনার মধ্য দিয়ে শেষ হলো নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ। আওয়ামী লীগের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার বিকালে তিনি বঙ্গভবনে পৌঁছলে তাকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি। পরে বঙ্গভবনের দরবার হলে ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা হয়।
প্রতিনিধি দলে শেখ হাসিনার সঙ্গে ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মো. আব্দুর রাজ্জাক, মুহাম্মদ ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আব্দুর রহমান।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদার নেতৃত্বাধী বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। নতুন কমিশন গঠনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত জানতেই রাষ্ট্রপতির এ সংলাপ।
সকল রাজনৈতিক দলের দাবি অনুযায়ী, ইসি গঠনে একটি আইন করার প্রস্তাবে সোমবারই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
গত ২০ ডিসেম্বর সংসদের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সঙ্গে মতবিনিময়ের মধ্য দিয়ে বঙ্গভবনে এবারের সংলাপের খাতা খোলেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
আলোচনা শেষ হওয়ার পর গঠন করা হবে ‘সার্চ কমিটি’। এই কমিটি নতুন ইসি গঠনের জন্য যোগ্য ব্যক্তিদের নাম প্রস্তাব করবে রাষ্ট্রপতির কাছে।
সেই প্রস্তাব থেকে বেছে নিয়ে পাঁচ বছরের জন্য নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে দেবেন রাষ্ট্রপতি। সেই কমিশনের অধীনেই ২০২৩ সালের শেষে হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
সর্বশেষ ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করেন। এক মাসের এই সংলাপে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত ৩১টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়।
এবার নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপ্রধান মো. আবদুল হামিদের আহ্বানে প্রায় এক মাস ধরে চলা এই সংলাপে আমন্ত্রণ জানানো হয় ৩২টি রাজনৈতিক দলকে। ইতোমধ্যে ২৪টি দলের সঙ্গে আলোচনা শেষ হয়েছে।
আগের সংলাপগুলোতে অংশ নেওয়া বিএনপি এবার রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে সাড়া দেয়নি। এছাড়া সিপিবি, বাসদ, জেএসডিসহ সাতটি দল এ সংলাপে অংশ নেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে।