পৃথিবীতে এমন কোনো দেশ নেই যেখানে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটে না। যখন সন্ত্রাসীরা অস্ত্র তুলে কথা বলে, তখন পুলিশ বাহিনী তো চুপ হয়ে বসে থাকতে পারে না। তখনই এ সমস্ত ফায়ারিং-এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটে। এমনটা বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
তিনি বলেন, সবকিছুই যদি এলিট ফোর্স র্যাবের ঘাড়ে দিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে আমি মনে করি এটা তাদের প্রতি অবিচার হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের তৃতীয় ও শেষ দিনের অষ্টম অধিবেশন শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর জাতিসংঘে চিঠি দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি সবসময় বলে আসছি, যদি পেছনের দিকে তাকান- র্যাব কখন তৈরি হয়েছিল। যারা র্যাব তৈরি করেছিল, এখন তারাই আবার র্যাবকে অপছন্দ করছে, নানা ধরনের অপপ্রচার করছে।
এ সময় র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে মন্ত্রী বলেন, ‘র্যাব যে ভালো কাজ করছে সেগুলো তাদের চোখে পড়ে না। র্যাব জঙ্গি দমন করছে, মাদক কারবারিদের ধরছে, সীমান্তের অপরাধ দমনেও কাজ করছে। সুন্দরবনকে আমরা দস্যুমুক্ত করেছি। ৯৯৯ সেবা দিচ্ছি। এতে নাগরিকরা উপকৃত হচ্ছেন।’
আপনি বলছেন র্যাব ভালো কাজ করছে, যারা র্যাব তৈরি করেছিল তারাই এর বিরোধিতা করছে। তাহলে কি বলা যায় র্যাব পলিটিক্যাল বিরোধিতার মুখে- এ প্রশ্নে আসাদুজ্জামান খান বলেন, আপনারাই বিচার করবেন, আপনাদের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু পুলিশ বাহিনীকে যেখানে দেখতে চেয়েছিলেন, আমরা এই বাহিনীকে সেই মর্যাদায় নিয়ে যেতে পেরেছি। তারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়েছে।
জেলা প্রশাসকদের তরফ থেকে জুয়া আইনে শাস্তি বাড়ানোর আবেদন জানানো হয়। এ প্রসঙ্গে আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, ‘আইনটি ব্রিটিশ আমলে করা। কবে, কোথায়, কে করেছিল জানি না। তবে এ আইনে শাস্তি বাড়াতে আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সমন্বয় করছে। এটা হালনাগাদ করতে বলেছি।’
উল্লেখ্য, র্যাবকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে ১২টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, যা বৃহস্পতিবার হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানায়।
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২২
পৃথিবীতে এমন কোনো দেশ নেই যেখানে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটে না। যখন সন্ত্রাসীরা অস্ত্র তুলে কথা বলে, তখন পুলিশ বাহিনী তো চুপ হয়ে বসে থাকতে পারে না। তখনই এ সমস্ত ফায়ারিং-এনকাউন্টারের ঘটনা ঘটে। এমনটা বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
তিনি বলেন, সবকিছুই যদি এলিট ফোর্স র্যাবের ঘাড়ে দিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে আমি মনে করি এটা তাদের প্রতি অবিচার হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের তৃতীয় ও শেষ দিনের অষ্টম অধিবেশন শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর জাতিসংঘে চিঠি দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি সবসময় বলে আসছি, যদি পেছনের দিকে তাকান- র্যাব কখন তৈরি হয়েছিল। যারা র্যাব তৈরি করেছিল, এখন তারাই আবার র্যাবকে অপছন্দ করছে, নানা ধরনের অপপ্রচার করছে।
এ সময় র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে মন্ত্রী বলেন, ‘র্যাব যে ভালো কাজ করছে সেগুলো তাদের চোখে পড়ে না। র্যাব জঙ্গি দমন করছে, মাদক কারবারিদের ধরছে, সীমান্তের অপরাধ দমনেও কাজ করছে। সুন্দরবনকে আমরা দস্যুমুক্ত করেছি। ৯৯৯ সেবা দিচ্ছি। এতে নাগরিকরা উপকৃত হচ্ছেন।’
আপনি বলছেন র্যাব ভালো কাজ করছে, যারা র্যাব তৈরি করেছিল তারাই এর বিরোধিতা করছে। তাহলে কি বলা যায় র্যাব পলিটিক্যাল বিরোধিতার মুখে- এ প্রশ্নে আসাদুজ্জামান খান বলেন, আপনারাই বিচার করবেন, আপনাদের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু পুলিশ বাহিনীকে যেখানে দেখতে চেয়েছিলেন, আমরা এই বাহিনীকে সেই মর্যাদায় নিয়ে যেতে পেরেছি। তারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়েছে।
জেলা প্রশাসকদের তরফ থেকে জুয়া আইনে শাস্তি বাড়ানোর আবেদন জানানো হয়। এ প্রসঙ্গে আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, ‘আইনটি ব্রিটিশ আমলে করা। কবে, কোথায়, কে করেছিল জানি না। তবে এ আইনে শাস্তি বাড়াতে আইন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সমন্বয় করছে। এটা হালনাগাদ করতে বলেছি।’
উল্লেখ্য, র্যাবকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছে ১২টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, যা বৃহস্পতিবার হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জানায়।