রাজধানীর রামপুরা মহানগর প্রজেক্ট এলাকার পাশে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের উলন বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের দায়িত্বরত কর্মকর্তা রোজিনা আকতার জানান, সোমবার সকাল ৭টা ২০ মিনিটে ওই ১৩৩/৩২ কেভি উপকেন্দ্রে আগুন লাগার খবর পান তারা।
“আমাদের পাঁচটি ইউনিট সেখানে গিয়ে এক ঘণ্টার মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আগুন পুরোপুরি নির্বাপণ হয়।”
এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। আগুন লাগার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।
অগ্নিকাণ্ডের পর থেকে মহানগর প্রজেক্ট ও আশপাশের কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
ডিপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকাশ দেওয়ান বলেন, “সেখানে একটা দুর্ঘটনা ঘটেছে। স্টেশনের বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কী কারণে কী হয়েছে তা আমরা এখনও জানতে পরিনি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
তবে এ ঘটনায় বিদ্যুৎ সরবরাহে বড় সমস্যা হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, “কিছুক্ষণের মধ্যে গোড়ান সাব স্টেশন থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল করা হবে।”
এর আগে ২০২০ সালের এপ্রিলেও এ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছিল। সে সময় ৩৫/৫০ কেভিএম পাওয়ার পয়েন্ট পুড়ে গিয়ে বেশ কিছু সময় সরবরাহ বন্ধ থাকে।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
রাজধানীর রামপুরা মহানগর প্রজেক্ট এলাকার পাশে ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের উলন বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে।
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের দায়িত্বরত কর্মকর্তা রোজিনা আকতার জানান, সোমবার সকাল ৭টা ২০ মিনিটে ওই ১৩৩/৩২ কেভি উপকেন্দ্রে আগুন লাগার খবর পান তারা।
“আমাদের পাঁচটি ইউনিট সেখানে গিয়ে এক ঘণ্টার মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আগুন পুরোপুরি নির্বাপণ হয়।”
এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। আগুন লাগার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।
অগ্নিকাণ্ডের পর থেকে মহানগর প্রজেক্ট ও আশপাশের কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
ডিপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকাশ দেওয়ান বলেন, “সেখানে একটা দুর্ঘটনা ঘটেছে। স্টেশনের বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কী কারণে কী হয়েছে তা আমরা এখনও জানতে পরিনি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
তবে এ ঘটনায় বিদ্যুৎ সরবরাহে বড় সমস্যা হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, “কিছুক্ষণের মধ্যে গোড়ান সাব স্টেশন থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল করা হবে।”
এর আগে ২০২০ সালের এপ্রিলেও এ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছিল। সে সময় ৩৫/৫০ কেভিএম পাওয়ার পয়েন্ট পুড়ে গিয়ে বেশ কিছু সময় সরবরাহ বন্ধ থাকে।