করোনায় দৈনিক নমুনা শনাক্তের বিপরীতে সংক্রমণের হার সর্বোচ্চ রেকর্ড অবস্থানে পৌঁছেছে। গত একদিনে সংক্রমণের হার বেড়ে হয়েছে ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ, যা করোনা শনাক্ত হারে এই হার এযাবৎকালের সর্বোচ্চ। দেশে এর আগে সর্বোচ্চ সংক্রমণের দিন ছিল ২০২০ সালের ১২ জুলাই। এদিন শনাক্ত হার ছিল ৩৩ দশমিক ০৪ শতাংশ।
এদিকে, দেশে এ নিয়ে টানা চার দিন ১৫ হাজারের বেশি মানুষের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হলো। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় করোনা শানক্তের হার দাঁড়িয়েছে ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৫ হাজার ৪৪০ জনের। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৭৭১ জনে।
এর পাশাপাশি আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে। গত একদিনে করোনা সংক্রমিত হয়ে মারা গেছেন ২০ জন। এক দিনে মৃত্যুর এই সংখ্যা সাড়ে তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এক দিনে এর চেয়ে বেশি মৃত্যুর খবর এসেছিল সর্বশেষ ৯ অক্টোবর, সেদিন ২১ জনের মৃত্যুর কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৩০৮ জনে।
শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার জানানো হয়, আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ১৫ জনের মৃত্যু হয়; শনাক্ত হন ১৫ হাজার ৮০৭ জন; শনাক্তের হার ছিল ৩১ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৩২৬ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৯ জন।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয় ৪৬ হাজার ২৯২টি। পরীক্ষা করা হয় ৪৬ হাজার ২৬৮টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ৮ জন পুরুষ, ১২ জন নারী। ঢাকা বিভাগে মারা গেছেন ৫ জন। চট্টগ্রামে ৯ জন মারা গেছেন। এছাড়া রাজশাহীতে ২, বরিশালে ১, সিলেটে ২ ও ময়মনসিংহে ১ জন মারা গেছেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। গেল বছরের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২২
করোনায় দৈনিক নমুনা শনাক্তের বিপরীতে সংক্রমণের হার সর্বোচ্চ রেকর্ড অবস্থানে পৌঁছেছে। গত একদিনে সংক্রমণের হার বেড়ে হয়েছে ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ, যা করোনা শনাক্ত হারে এই হার এযাবৎকালের সর্বোচ্চ। দেশে এর আগে সর্বোচ্চ সংক্রমণের দিন ছিল ২০২০ সালের ১২ জুলাই। এদিন শনাক্ত হার ছিল ৩৩ দশমিক ০৪ শতাংশ।
এদিকে, দেশে এ নিয়ে টানা চার দিন ১৫ হাজারের বেশি মানুষের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হলো। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় করোনা শানক্তের হার দাঁড়িয়েছে ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৫ হাজার ৪৪০ জনের। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৬২ হাজার ৭৭১ জনে।
এর পাশাপাশি আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যাও বেড়েছে। গত একদিনে করোনা সংক্রমিত হয়ে মারা গেছেন ২০ জন। এক দিনে মৃত্যুর এই সংখ্যা সাড়ে তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এক দিনে এর চেয়ে বেশি মৃত্যুর খবর এসেছিল সর্বশেষ ৯ অক্টোবর, সেদিন ২১ জনের মৃত্যুর কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৩০৮ জনে।
শুক্রবার (২৮ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার জানানো হয়, আগের ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ১৫ জনের মৃত্যু হয়; শনাক্ত হন ১৫ হাজার ৮০৭ জন; শনাক্তের হার ছিল ৩১ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৩২৬ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৯ জন।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয় ৪৬ হাজার ২৯২টি। পরীক্ষা করা হয় ৪৬ হাজার ২৬৮টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ।
২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়াদের মধ্যে ৮ জন পুরুষ, ১২ জন নারী। ঢাকা বিভাগে মারা গেছেন ৫ জন। চট্টগ্রামে ৯ জন মারা গেছেন। এছাড়া রাজশাহীতে ২, বরিশালে ১, সিলেটে ২ ও ময়মনসিংহে ১ জন মারা গেছেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। গেল বছরের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।