দেশের খ্যাতিমান মহাকাশ বিজ্ঞানী ও দুর্যোগ পূর্বাভাস বিশেষজ্ঞ ড. এ এম চৌধুরী মারা গেছেন।
ঢাকার ধানমণ্ডিতে নিজ বাসভবনে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এটুআই (এসপায়ার টু ইনোভেইট)। তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।
দুর্যোগ পূর্বাভাস এ বিশেষজ্ঞের মৃত্যুতে গভীর শোক জানানোর পাশাপাশি শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে আইসিটি বিভাগ ও এটুআই পরিবার।
রোজ প্যাটেল থিওরির প্রবক্তা এ এম চৌধুরী নোবেল বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী অধ্যাপক আব্দুস সালামের সঙ্গে কাজ করেছেন। গাণিতিক পদ্ধতিতে দুর্যোগের পূর্বাভাস নিয়ে তিনি কাজ করেছেন দীর্ঘদিন।
ঘূর্ণিঝড়ের ভবিষ্যদ্বাণীতে অবদানের জন্য বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালেকে তাকে ‘স্বাধীনতা পদক’ দিয়ে সন্মানীত করা হয়।
এটুআই (এসপায়ার টু ইনোভেইট)-এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার বাদ আসর ধানমণ্ডি ১২/এ রোডের তাকওয়া মসজিদে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বাদ মাগরিব মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দ্বিতীয় জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হবে।
১৯৪০ সালে হবিগঞ্জের কায়স্তর গ্রামে বিজ্ঞানী জন্মগ্রহণ করেন ড. এ এম চৌধুরী । তিনি ১৯৬৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত গণিত বিষয়ে এমএসসি এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৬ সালে স্পেস সাইন্স বিষয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা এবং ১৯৬৯ সালে স্পেস ফিজিক্স বিষয়ে পিএইচডি অর্জন করেন।
ড. এম চৌধুরী দুই ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার বড় ছেলে আনীর চৌধুরী এটুআই-এর পলিসি অ্যাডভাইজর হিসেবে কাজ করছেন; ছোট ছেলে মৃদুল চৌধুরী এম’পাওয়ার সোশ্যাল এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। মেয়ে ক্যারিনা চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন।
শনিবার, ২১ মে ২০২২
দেশের খ্যাতিমান মহাকাশ বিজ্ঞানী ও দুর্যোগ পূর্বাভাস বিশেষজ্ঞ ড. এ এম চৌধুরী মারা গেছেন।
ঢাকার ধানমণ্ডিতে নিজ বাসভবনে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এটুআই (এসপায়ার টু ইনোভেইট)। তার বয়স হয়েছিল ৮১ বছর।
দুর্যোগ পূর্বাভাস এ বিশেষজ্ঞের মৃত্যুতে গভীর শোক জানানোর পাশাপাশি শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে আইসিটি বিভাগ ও এটুআই পরিবার।
রোজ প্যাটেল থিওরির প্রবক্তা এ এম চৌধুরী নোবেল বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী অধ্যাপক আব্দুস সালামের সঙ্গে কাজ করেছেন। গাণিতিক পদ্ধতিতে দুর্যোগের পূর্বাভাস নিয়ে তিনি কাজ করেছেন দীর্ঘদিন।
ঘূর্ণিঝড়ের ভবিষ্যদ্বাণীতে অবদানের জন্য বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালেকে তাকে ‘স্বাধীনতা পদক’ দিয়ে সন্মানীত করা হয়।
এটুআই (এসপায়ার টু ইনোভেইট)-এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার বাদ আসর ধানমণ্ডি ১২/এ রোডের তাকওয়া মসজিদে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। বাদ মাগরিব মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দ্বিতীয় জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হবে।
১৯৪০ সালে হবিগঞ্জের কায়স্তর গ্রামে বিজ্ঞানী জন্মগ্রহণ করেন ড. এ এম চৌধুরী । তিনি ১৯৬৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত গণিত বিষয়ে এমএসসি এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৬ সালে স্পেস সাইন্স বিষয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা এবং ১৯৬৯ সালে স্পেস ফিজিক্স বিষয়ে পিএইচডি অর্জন করেন।
ড. এম চৌধুরী দুই ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার বড় ছেলে আনীর চৌধুরী এটুআই-এর পলিসি অ্যাডভাইজর হিসেবে কাজ করছেন; ছোট ছেলে মৃদুল চৌধুরী এম’পাওয়ার সোশ্যাল এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। মেয়ে ক্যারিনা চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন।