নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল পরিদর্শন করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম সেবার মান সমুন্নত রেখে আরও জনবান্ধব সেবা প্রদানের জন্য কনস্যুলেটের কর্মকর্তাদের আহ্বান জানিয়েছেন। শুক্রবার নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল পরিদর্শন করে সেবা দিতে কর্মকর্তাদের আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী ও বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রতিমন্ত্রী ওয়াশিংটনের সঙ্গে অর্থনৈতিক কূটনীতি, ডায়াসপোরা কূটনীতি এবং সাংস্কৃতিক কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এ ছাড়াও তিনি কনস্যুলেটের নিজস্ব ভবন ক্রয়ের প্রক্রিয়া বেগবান করার জন্য কনস্যুলেটের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
প্রতিমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
কনস্যুলেটের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে বৈঠককালে শাহরিয়ার আলম সরকারের জনবান্ধব সেবাকে আরও মানসম্মত ও দ্রুততার সাথে প্রদানের পরামর্শ দেন।
কনসাল জেনারেল প্রতিমন্ত্রীকে কনস্যুলেটের চলমান সার্বিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবহিত করেন এবং প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশ পালনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অঙ্গীকার করেন।
শনিবার, ২১ মে ২০২২
নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল পরিদর্শন করে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম সেবার মান সমুন্নত রেখে আরও জনবান্ধব সেবা প্রদানের জন্য কনস্যুলেটের কর্মকর্তাদের আহ্বান জানিয়েছেন। শুক্রবার নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল পরিদর্শন করে সেবা দিতে কর্মকর্তাদের আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী ও বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রতিমন্ত্রী ওয়াশিংটনের সঙ্গে অর্থনৈতিক কূটনীতি, ডায়াসপোরা কূটনীতি এবং সাংস্কৃতিক কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এ ছাড়াও তিনি কনস্যুলেটের নিজস্ব ভবন ক্রয়ের প্রক্রিয়া বেগবান করার জন্য কনস্যুলেটের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
প্রতিমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
কনস্যুলেটের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে বৈঠককালে শাহরিয়ার আলম সরকারের জনবান্ধব সেবাকে আরও মানসম্মত ও দ্রুততার সাথে প্রদানের পরামর্শ দেন।
কনসাল জেনারেল প্রতিমন্ত্রীকে কনস্যুলেটের চলমান সার্বিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবহিত করেন এবং প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশ পালনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অঙ্গীকার করেন।