ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হলে কারচুপি করার সুযোগ রয়েছে, বিএনপিসহ রাজনৈতিক বিরোধী দলগুলোর অভিযোগের মুখে দেশের বিশিষ্ট তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের অভিমত হচ্ছে, ‘এটা অত্যন্ত চমৎকার মেশিন। এখানে ম্যানিপুলেশন (কারচুপি) করার জায়গা নেই। তবে একটি মেশিনকে কখনোই শতভাগ বিশ্বাস করা উচিত হবে না।’
বুধবার (২৫ মে) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইভিএম-এর পুরো বিষয় খতিয়ে দেখার পর দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের পক্ষে অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এম কায়কোবাদ অভিমত প্রকাশ করেন। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের পুরো বিষয় দেখে আশ্বস্ত হন তারা।
অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল বলেন, ইভিএম বিষয়টি পুরোটা দেখেছি। তার ভেতরে যে টেকনিক্যাল বিষয় আছে সেটাও তাদের (ইসির কর্মকর্তা) কাছ থেকে জেনে নিয়েছি। সর্বশেষ তারা আমাদের জন্য একটি মেশিন খুলে রেখেছিলেন, যাতে ভেতরে ঢুকে আইসি লেভেলে দেখতে পারি, কেউ যদি এটি ম্যানিপুলেট করতে চায় কতটুকু কঠিন হবে বা কতটুকু সোজা হবে সে ধারণা পাওয়ার জন্য। তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে কনভিন্সড হয়েছি। এটা অত্যন্ত চমৎকার একটি মেশিন। যেহেতু আমাদের বায়োমেট্রিক ডেটা আছে, সেজন্য ভোট দেয়া অত্যন্ত নিখুঁতভাবে করা সম্ভব, একজন মানুষ অন্যজনের ভোট দেয়া মোটামুটিভাবে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি আমাদের দেশের জন্য পারফেক্ট একটি মেশিন। অত্যন্ত সহজভাবে এটা চালানো সম্ভব।
এক প্রশ্নের জবাবে জাফর ইকবাল বলেন, ‘আমরা বলতে পারি যে, এটি কতটুকু পারফেকশনে পৌঁছেছে। এখানে একটি সমস্যা হলে ঠিক করার ব্যবস্থা আছে কি না। এখানে বিভিন্ন স্তরে ডেটা রক্ষা করার ব্যবস্থা আছে। ম্যানিপুলেশন করার জায়গা আপাতত নেই। ম্যানিপুলেশন করতে হলে যে লেভেলে যেতে হবে, সেই লেভেলে যাওয়া কারও পক্ষে সম্ভব নয়।’
অধ্যাপক এম কায়কোবাদ বলেন, ইভিএমে কোন ম্যানিপুলেশনের মোটেই সুযোগ নেই। এর প্রতিটি অংশ এমনভাবে কাস্টমাইজ করা হয়েছে, একজন ইচ্ছা করলেই সেখানে পরিবর্তন করতে পারবে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা যথেষ্ট দক্ষ, তাদের আমরা বিশ্বাস করতে পারি। এই প্রকল্পের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন, তাদের যে আত্মবিশ্বাস ও ওনারশিপ, সেটা আমি নিশ্চিত হয়েছি। এটি একটি ভালো মেশিন তৈরি করা হয়েছে। আমি আশা করি, এটা ডিসপ্লে করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে কায়কোবাদ বলেন, ‘যেকোন মেশিনের জন্যই আধুনিকায়ন করা জরুরি। তবে এর প্রতিটি ছোট ছোট অংশ যেভাবে কাস্টমাইজ করা হয়েছে, এটাকে কেউ এসে ম্যানিপুলেট করবে সেই সম্ভাবনা নেই আসলে।’
বুধবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ইভিএমবিষয়ক বিশিষ্ট তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা শেষে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল জানান, রাজনৈতিক দলগুলো কারিগরি টিম পাঠিয়ে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) যাচাই-বাছাই করতে পারবে। সিইসি বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে ইভিএমে ভোট করবো, নাকি ১০০ আসনে করবো, নাকি মোটেই করবো না- এগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। সব বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে যে নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হবে কি হবে না।
সকাল সোয়া ১০টা থেকে প্রায় চার ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠক ইসি এবং বিশেষজ্ঞদের মধ্যে সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল, চার নির্বাচন কমিশনার এবং শিক্ষাবিদ ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম কায়কোবাদ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মতিন সাদ আবদুল্লাহ, ড. মো. মাহফুজুল ইসলাম, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) পরিচালক মেজর জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন, সেনাকল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলামসহ ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সিআইসি বলেন, একজন টেকটিক্যাল ব্যক্তি পারবেন মেশিন নিয়ে মূল্যায়ন করতে। আমরা সেই দৃষ্টিকোণ থেকে কারিগরি বিশেষজ্ঞদের (টেকনিক্যাল পারসন) ডেকেছি। রাজনৈতিক দলগুলোকেও আমরা অনুরোধ করবো তাদের যে কারিগরি টিম আছে কিংবা যদি থাকে তাদের যাচাই করার জন্য।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, বিষয়টি শতভাগ আপেক্ষিক। আমরা যেটা বলতে চাচ্ছি, আমরা কিন্তু কারও মতামতকে উপেক্ষা করিনি। বিরোধী দল থেকে যে মতামত এসেছে আমরা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেইনি। আমরা অনেকগুলো বৈঠক করেছি। আজও বিশিষ্টজনদের সঙ্গে বসেছি। যারা প্রযুক্তিবিদ তাদের সঙ্গে বসেছি। এই মেশিনের (ইভিএম) ব্যাপারে উনাদের বক্তব্যের পরে কোন কিছু বলতে চাচ্ছি না। আমি শুধু বলতে চাচ্ছি এই মেশিনের বিষয়ে আরও কয়েকটা মিটিং করবো। রাজনৈতিক দলগুলোকেও ডাকা হবে।
তিনি আরও বলেন, ইভিএম নিয়ে প্রযুক্তিবিদরা বলেছেন প্রভাবিত করার সুযোগ নেই। আমার কিন্তু আস্থা রাখতে হবে ওইসব মানুষের ওপর, যারা এই জিনিসগুলো বোঝেন, যারা প্রোডাক্টগুলো তৈরি করেছেন তাদের ওপর। প্রযুক্তিবিদরা আশ্বস্ত হয়েছেন। আমরা আরও কয়েকটি বড় বৈঠক করবো। রাজনৈতিক দল যেহেতু বাইরে মাঠে বলছেন এটা মন্দ মেশিন, ভালো মেশিন না। আমরা লিখিতভাবে জানতে চাইবো আপনারা কী কী সমস্যা পাচ্ছেন? আমাদের লিখিতভাবে অবগত করুন। আমরা যেন সিস্টেমেটিক্যালি অ্যাড্রেস করার সুযোগ পাই। আমরা যথেষ্ট চেষ্টা করবো। আমাদের হয়তো লিমিটেশন আছে, কিন্তু চেষ্টার কোন ত্রুটি থাকবে না। যদি সবার আস্থা অর্জন করতে পারি। মেশিনের ভালো-খারাপ নিয়ে কিছু বলবো না, আপনাদের আর একটু অপেক্ষা করতে হবে।
বুধবার, ২৫ মে ২০২২
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ হলে কারচুপি করার সুযোগ রয়েছে, বিএনপিসহ রাজনৈতিক বিরোধী দলগুলোর অভিযোগের মুখে দেশের বিশিষ্ট তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের অভিমত হচ্ছে, ‘এটা অত্যন্ত চমৎকার মেশিন। এখানে ম্যানিপুলেশন (কারচুপি) করার জায়গা নেই। তবে একটি মেশিনকে কখনোই শতভাগ বিশ্বাস করা উচিত হবে না।’
বুধবার (২৫ মে) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইভিএম-এর পুরো বিষয় খতিয়ে দেখার পর দুপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের পক্ষে অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এম কায়কোবাদ অভিমত প্রকাশ করেন। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের পুরো বিষয় দেখে আশ্বস্ত হন তারা।
অধ্যাপক ড. জাফর ইকবাল বলেন, ইভিএম বিষয়টি পুরোটা দেখেছি। তার ভেতরে যে টেকনিক্যাল বিষয় আছে সেটাও তাদের (ইসির কর্মকর্তা) কাছ থেকে জেনে নিয়েছি। সর্বশেষ তারা আমাদের জন্য একটি মেশিন খুলে রেখেছিলেন, যাতে ভেতরে ঢুকে আইসি লেভেলে দেখতে পারি, কেউ যদি এটি ম্যানিপুলেট করতে চায় কতটুকু কঠিন হবে বা কতটুকু সোজা হবে সে ধারণা পাওয়ার জন্য। তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে কনভিন্সড হয়েছি। এটা অত্যন্ত চমৎকার একটি মেশিন। যেহেতু আমাদের বায়োমেট্রিক ডেটা আছে, সেজন্য ভোট দেয়া অত্যন্ত নিখুঁতভাবে করা সম্ভব, একজন মানুষ অন্যজনের ভোট দেয়া মোটামুটিভাবে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি আমাদের দেশের জন্য পারফেক্ট একটি মেশিন। অত্যন্ত সহজভাবে এটা চালানো সম্ভব।
এক প্রশ্নের জবাবে জাফর ইকবাল বলেন, ‘আমরা বলতে পারি যে, এটি কতটুকু পারফেকশনে পৌঁছেছে। এখানে একটি সমস্যা হলে ঠিক করার ব্যবস্থা আছে কি না। এখানে বিভিন্ন স্তরে ডেটা রক্ষা করার ব্যবস্থা আছে। ম্যানিপুলেশন করার জায়গা আপাতত নেই। ম্যানিপুলেশন করতে হলে যে লেভেলে যেতে হবে, সেই লেভেলে যাওয়া কারও পক্ষে সম্ভব নয়।’
অধ্যাপক এম কায়কোবাদ বলেন, ইভিএমে কোন ম্যানিপুলেশনের মোটেই সুযোগ নেই। এর প্রতিটি অংশ এমনভাবে কাস্টমাইজ করা হয়েছে, একজন ইচ্ছা করলেই সেখানে পরিবর্তন করতে পারবে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা যথেষ্ট দক্ষ, তাদের আমরা বিশ্বাস করতে পারি। এই প্রকল্পের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলেন, তাদের যে আত্মবিশ্বাস ও ওনারশিপ, সেটা আমি নিশ্চিত হয়েছি। এটি একটি ভালো মেশিন তৈরি করা হয়েছে। আমি আশা করি, এটা ডিসপ্লে করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে কায়কোবাদ বলেন, ‘যেকোন মেশিনের জন্যই আধুনিকায়ন করা জরুরি। তবে এর প্রতিটি ছোট ছোট অংশ যেভাবে কাস্টমাইজ করা হয়েছে, এটাকে কেউ এসে ম্যানিপুলেট করবে সেই সম্ভাবনা নেই আসলে।’
বুধবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ইভিএমবিষয়ক বিশিষ্ট তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা শেষে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল জানান, রাজনৈতিক দলগুলো কারিগরি টিম পাঠিয়ে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) যাচাই-বাছাই করতে পারবে। সিইসি বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে ইভিএমে ভোট করবো, নাকি ১০০ আসনে করবো, নাকি মোটেই করবো না- এগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। সব বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে যে নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করা হবে কি হবে না।
সকাল সোয়া ১০টা থেকে প্রায় চার ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠক ইসি এবং বিশেষজ্ঞদের মধ্যে সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল, চার নির্বাচন কমিশনার এবং শিক্ষাবিদ ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম কায়কোবাদ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মতিন সাদ আবদুল্লাহ, ড. মো. মাহফুজুল ইসলাম, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) পরিচালক মেজর জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন, সেনাকল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসলামসহ ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সিআইসি বলেন, একজন টেকটিক্যাল ব্যক্তি পারবেন মেশিন নিয়ে মূল্যায়ন করতে। আমরা সেই দৃষ্টিকোণ থেকে কারিগরি বিশেষজ্ঞদের (টেকনিক্যাল পারসন) ডেকেছি। রাজনৈতিক দলগুলোকেও আমরা অনুরোধ করবো তাদের যে কারিগরি টিম আছে কিংবা যদি থাকে তাদের যাচাই করার জন্য।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, বিষয়টি শতভাগ আপেক্ষিক। আমরা যেটা বলতে চাচ্ছি, আমরা কিন্তু কারও মতামতকে উপেক্ষা করিনি। বিরোধী দল থেকে যে মতামত এসেছে আমরা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেইনি। আমরা অনেকগুলো বৈঠক করেছি। আজও বিশিষ্টজনদের সঙ্গে বসেছি। যারা প্রযুক্তিবিদ তাদের সঙ্গে বসেছি। এই মেশিনের (ইভিএম) ব্যাপারে উনাদের বক্তব্যের পরে কোন কিছু বলতে চাচ্ছি না। আমি শুধু বলতে চাচ্ছি এই মেশিনের বিষয়ে আরও কয়েকটা মিটিং করবো। রাজনৈতিক দলগুলোকেও ডাকা হবে।
তিনি আরও বলেন, ইভিএম নিয়ে প্রযুক্তিবিদরা বলেছেন প্রভাবিত করার সুযোগ নেই। আমার কিন্তু আস্থা রাখতে হবে ওইসব মানুষের ওপর, যারা এই জিনিসগুলো বোঝেন, যারা প্রোডাক্টগুলো তৈরি করেছেন তাদের ওপর। প্রযুক্তিবিদরা আশ্বস্ত হয়েছেন। আমরা আরও কয়েকটি বড় বৈঠক করবো। রাজনৈতিক দল যেহেতু বাইরে মাঠে বলছেন এটা মন্দ মেশিন, ভালো মেশিন না। আমরা লিখিতভাবে জানতে চাইবো আপনারা কী কী সমস্যা পাচ্ছেন? আমাদের লিখিতভাবে অবগত করুন। আমরা যেন সিস্টেমেটিক্যালি অ্যাড্রেস করার সুযোগ পাই। আমরা যথেষ্ট চেষ্টা করবো। আমাদের হয়তো লিমিটেশন আছে, কিন্তু চেষ্টার কোন ত্রুটি থাকবে না। যদি সবার আস্থা অর্জন করতে পারি। মেশিনের ভালো-খারাপ নিয়ে কিছু বলবো না, আপনাদের আর একটু অপেক্ষা করতে হবে।