সার্বিয়া বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, সার্বিয়া বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসক, প্রকৌশলী, নার্স ও ইংরেজির শিক্ষক নিতে চায়।
বুধবার (২৫ মে) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সফররত সার্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোলা সেলাকোভিচের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে ড. মোমেন এসব কথা বলেন।
সার্বিয়া আমাদের শ্রমশক্তি নিয়ে খুশি উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের যেসব কোম্পানি আমাদের লেবার নিয়োগ করেছে, তাদের সার্ভিস নিয়ে তারা সন্তুষ্ট। এ জন্য তারা আমাদের দেশ থেকে আরও দক্ষ কর্মী নিতে চায়।
ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ ও সার্বিয়ার মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য কীভাবে বাড়ানো যায় সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। তারা আমাদের দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
ইতোমধ্যে কূটনৈতিক ও সরকারি পাসপোর্টধারীদের ভিসাবিহীন যাতায়াত এবং নিয়মিত ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) বিষয়ে দুটি সমঝোতা স্মারক সই করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়ার আগ্রহ থাকলেও ঢাকায় দেশেটির দূতাবাস না থাকায় সমস্যা হচ্ছে।তাদের দূতাবাস হচ্ছে নয়াদিল্লিতে।আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি, কীভাবে তাদের সহজে ভিসা দেওয়া যায়।
সার্বিয়ার সঙ্গে অনেক দেশের মুক্ত বাণিজ্য আছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সেখানে আমাদের জন্য বড় ধরনের সুবিধা রয়েছে। তাদের থেকে ট্যারিফ সুবিধা পাওয়া যাবে। তাছাড়া সার্বিয়া কাঠামোগত উন্নয়নে খুব দক্ষ।
তিনি আরও বলেন, তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে। তারা চায়, আমাদের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি নিয়ে যাক। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের দেশ থেকে মাত্র দুজন আবেদন করেছেন।
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
সার্বিয়া বাংলাদেশ থেকে দক্ষ কর্মী নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, সার্বিয়া বাংলাদেশ থেকে চিকিৎসক, প্রকৌশলী, নার্স ও ইংরেজির শিক্ষক নিতে চায়।
বুধবার (২৫ মে) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সফররত সার্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোলা সেলাকোভিচের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে ড. মোমেন এসব কথা বলেন।
সার্বিয়া আমাদের শ্রমশক্তি নিয়ে খুশি উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের যেসব কোম্পানি আমাদের লেবার নিয়োগ করেছে, তাদের সার্ভিস নিয়ে তারা সন্তুষ্ট। এ জন্য তারা আমাদের দেশ থেকে আরও দক্ষ কর্মী নিতে চায়।
ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ ও সার্বিয়ার মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য কীভাবে বাড়ানো যায় সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। তারা আমাদের দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
ইতোমধ্যে কূটনৈতিক ও সরকারি পাসপোর্টধারীদের ভিসাবিহীন যাতায়াত এবং নিয়মিত ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) বিষয়ে দুটি সমঝোতা স্মারক সই করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেওয়ার আগ্রহ থাকলেও ঢাকায় দেশেটির দূতাবাস না থাকায় সমস্যা হচ্ছে।তাদের দূতাবাস হচ্ছে নয়াদিল্লিতে।আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি, কীভাবে তাদের সহজে ভিসা দেওয়া যায়।
সার্বিয়ার সঙ্গে অনেক দেশের মুক্ত বাণিজ্য আছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সেখানে আমাদের জন্য বড় ধরনের সুবিধা রয়েছে। তাদের থেকে ট্যারিফ সুবিধা পাওয়া যাবে। তাছাড়া সার্বিয়া কাঠামোগত উন্নয়নে খুব দক্ষ।
তিনি আরও বলেন, তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে। তারা চায়, আমাদের শিক্ষার্থীরা বৃত্তি নিয়ে যাক। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের দেশ থেকে মাত্র দুজন আবেদন করেছেন।