নিবন্ধনহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রগুলো ৭২ ঘন্টার মধ্যে বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বুধবার অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালকের (প্রশাসন) সভাপতিত্বে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবিরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে চারটি নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেগুলো হলো-
১. আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দেশের অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসমূহ বন্ধ করতে হবে। অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসমূহের বিরুদ্ধে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। এ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে।
২. যেসব প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন গ্রহণ করলেও নবায়ন করেননি, তাদের নিবন্ধন নবায়নের জন্য সময়সীমা প্রদান করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নবায়ন গ্রহণ না করলে, সেসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।
৩. বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহে অপারেশনের সময় এনেস্থিসিয়া প্রদান ও ওটি অ্যাসিস্ট করার ক্ষেত্রে নিবন্ধিত চিকিৎসক ছাড়া অন্যদের রাখা হলে সেসব প্রতিষ্ঠান ও জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে লাইসেন্স বাতিলসহ কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
৪. যেসব প্রতিষ্ঠান নতুন নিবন্ধনের আবেদন করেছেন, তাদের লাইসেন্স প্রদানের কার্যক্রম দ্রুত শেষ করতে হবে। লাইসেন্সপ্রাপ্তির আগে এসব প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরেরর পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখা) ডা. বেলাল হোসেন বলেন, অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অনিবন্ধিত সব ক্লিনিক বন্ধ করতে হবে। এসময়ের মধ্যে অনিবন্ধিত ক্লিনিক বন্ধ না করলে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেবো।
উল্লেখ্য, অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী দেশে অনুমোদিত ও আবেদন করা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা প্রায় ১১ হাজার।
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
নিবন্ধনহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রগুলো ৭২ ঘন্টার মধ্যে বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বুধবার অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালকের (প্রশাসন) সভাপতিত্বে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবিরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে চারটি নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেগুলো হলো-
১. আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দেশের অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসমূহ বন্ধ করতে হবে। অনিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসমূহের বিরুদ্ধে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে। এ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে।
২. যেসব প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন গ্রহণ করলেও নবায়ন করেননি, তাদের নিবন্ধন নবায়নের জন্য সময়সীমা প্রদান করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নবায়ন গ্রহণ না করলে, সেসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে।
৩. বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহে অপারেশনের সময় এনেস্থিসিয়া প্রদান ও ওটি অ্যাসিস্ট করার ক্ষেত্রে নিবন্ধিত চিকিৎসক ছাড়া অন্যদের রাখা হলে সেসব প্রতিষ্ঠান ও জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে লাইসেন্স বাতিলসহ কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
৪. যেসব প্রতিষ্ঠান নতুন নিবন্ধনের আবেদন করেছেন, তাদের লাইসেন্স প্রদানের কার্যক্রম দ্রুত শেষ করতে হবে। লাইসেন্সপ্রাপ্তির আগে এসব প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরেরর পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখা) ডা. বেলাল হোসেন বলেন, অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অনিবন্ধিত সব ক্লিনিক বন্ধ করতে হবে। এসময়ের মধ্যে অনিবন্ধিত ক্লিনিক বন্ধ না করলে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেবো।
উল্লেখ্য, অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী দেশে অনুমোদিত ও আবেদন করা ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা প্রায় ১১ হাজার।