দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেছেন, ১২২ বছরের ইতিহাসে সিলেট ও সুনামগঞ্জে এমন ভয়াবহ বন্যা আর হয়নি। এই দুই জেলাসহ দেশের ১০ জেলার ৬৪ উপজেলা বন্যাকবলিত হয়েছে।
শনিবার (১৮ জুন) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে দেশের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের সব সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী রাতেও না ঘুমিয়ে উদ্ধার কার্যক্রম তদারকি করছেন।
দেশের ১০ জেলার ৬৪টি উপজেলা বন্যাকবলিত উল্লেখ করে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড উদ্ধার কার্যক্রম চালাচ্ছে। উদ্ধার কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত সেনাবাহিনীর কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
গত ১৫ মে এই বর্ষায় প্রথম দফায় বন্যা হয় সিলেটে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের হিসাবে, মে মাসের বন্যায় গত ১৮ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পানি হয় সিলেটে। তবে চলমান বন্যা গত মাসের রেকর্ডও ছাড়িয়ে গেছে।
বুধবার (১৫ জুন) থেকে সিলেটের নিচু এলাকায় পানি জমে। তবে বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে তা ভয়াবহ রূপ নেয়। দুপুর ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতের মধ্যেই সিলেট নগরের বেশির ভাগ এলাকা তলিয়ে যায় বন্যার পানিতে।
২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সিলেটে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানি বাসা-বাড়ি ভাসিয়ে নিয়েছে। একদিনে বন্যার এমন ভয়াবহ রূপ আগে দেখেনি সিলেটের মানুষ। বন্যার পানির এমন আকস্মিক বৃদ্ধিতে হতভম্ব ক্ষতিগ্রস্ত লাখ লাখ মানুষ। অবাক হয়েছেন সিলেট সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারাও।
শনিবার, ১৮ জুন ২০২২
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেছেন, ১২২ বছরের ইতিহাসে সিলেট ও সুনামগঞ্জে এমন ভয়াবহ বন্যা আর হয়নি। এই দুই জেলাসহ দেশের ১০ জেলার ৬৪ উপজেলা বন্যাকবলিত হয়েছে।
শনিবার (১৮ জুন) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে দেশের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের সব সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী রাতেও না ঘুমিয়ে উদ্ধার কার্যক্রম তদারকি করছেন।
দেশের ১০ জেলার ৬৪টি উপজেলা বন্যাকবলিত উল্লেখ করে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, কোস্ট গার্ড উদ্ধার কার্যক্রম চালাচ্ছে। উদ্ধার কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত সেনাবাহিনীর কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
গত ১৫ মে এই বর্ষায় প্রথম দফায় বন্যা হয় সিলেটে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের হিসাবে, মে মাসের বন্যায় গত ১৮ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পানি হয় সিলেটে। তবে চলমান বন্যা গত মাসের রেকর্ডও ছাড়িয়ে গেছে।
বুধবার (১৫ জুন) থেকে সিলেটের নিচু এলাকায় পানি জমে। তবে বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে তা ভয়াবহ রূপ নেয়। দুপুর ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতের মধ্যেই সিলেট নগরের বেশির ভাগ এলাকা তলিয়ে যায় বন্যার পানিতে।
২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সিলেটে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের পানি বাসা-বাড়ি ভাসিয়ে নিয়েছে। একদিনে বন্যার এমন ভয়াবহ রূপ আগে দেখেনি সিলেটের মানুষ। বন্যার পানির এমন আকস্মিক বৃদ্ধিতে হতভম্ব ক্ষতিগ্রস্ত লাখ লাখ মানুষ। অবাক হয়েছেন সিলেট সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারাও।