সারা দেশে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বমুখী ধারার গত একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ১০১ জন, যা ১৮ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ। সর্বশেষ গত ১৯ ফেব্রুয়ারির একদিনে এর চেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছিল। সেদিন ২ হাজার ১৫০ জনের করোনা শনাক্তের কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এদিকে গত একদিনে করোনায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া দুই জনই ঢাকার বাসিন্দা। এর মধ্যে একজন নারী, একজন পুরুষ।
নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ২ শতাংশ। আগের দিন রোববার এই হার ছিল ১৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
নতুন রোগীদের নিয়ে দেশে শনাক্ত রোগীর মোট সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ২৭৪ জন। তাদের মধ্যে ২৯ হাজার ১৪২ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে করোনাভাইরাস।
সোমবার (২৭ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১৭৯ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৬ হাজার ৮৬৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২০ থেকে ২৬ জুন দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৮৮৪৬ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের। আগের সপ্তাহে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ২২১২ জন, কারও মৃত্যুর খবর সে সময় আসেনি।
এই হিসাবে এক সপ্তাহে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ৩০০ শতাংশ; আর মৃত্যু বেড়েছে ৯০০ শতাংশ।
গত একদিনে ১৩ হাজার ৯২০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ১৩ হাজার ৮২০টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
বিশ্বে করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছে ৬৩ লাখ ২৯ হাজারের বেশি মানুষ। বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত ছাড়িয়েছে ৫৪ কোটি ৩৬ লাখ।
সোমবার, ২৭ জুন ২০২২
সারা দেশে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বমুখী ধারার গত একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ১০১ জন, যা ১৮ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ। সর্বশেষ গত ১৯ ফেব্রুয়ারির একদিনে এর চেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছিল। সেদিন ২ হাজার ১৫০ জনের করোনা শনাক্তের কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এদিকে গত একদিনে করোনায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া দুই জনই ঢাকার বাসিন্দা। এর মধ্যে একজন নারী, একজন পুরুষ।
নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ২ শতাংশ। আগের দিন রোববার এই হার ছিল ১৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
নতুন রোগীদের নিয়ে দেশে শনাক্ত রোগীর মোট সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ২৭৪ জন। তাদের মধ্যে ২৯ হাজার ১৪২ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে করোনাভাইরাস।
সোমবার (২৭ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১৭৯ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৬ হাজার ৮৬৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২০ থেকে ২৬ জুন দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৮৮৪৬ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের। আগের সপ্তাহে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ২২১২ জন, কারও মৃত্যুর খবর সে সময় আসেনি।
এই হিসাবে এক সপ্তাহে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ৩০০ শতাংশ; আর মৃত্যু বেড়েছে ৯০০ শতাংশ।
গত একদিনে ১৩ হাজার ৯২০টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ১৩ হাজার ৮২০টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।
বিশ্বে করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছে ৬৩ লাখ ২৯ হাজারের বেশি মানুষ। বিশ্বজুড়ে আক্রান্ত ছাড়িয়েছে ৫৪ কোটি ৩৬ লাখ।