ইভিএম বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত পর্যালোচনা করে ‘সামর্থ্য’ অনুযায়ী ‘সিদ্ধান্ত’ গ্রহণের কথা জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের মতবিনিময় শেষে তিনি বলেছেন, ‘আমরা ইভিএমের অন্ধ গ্রাহক ছিলাম না।’
দুই দফায় (১৯ ও ২১) ২৬টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের ইভিএম যাচাই বিষয়ক সভা করেছে ইসি। তবে বিএনপিসহ আটটি দল ইসির ডাকলেও সাড়া দেয়নি।
মঙ্গলবার আওয়ামীলীগসহ ১৩ রাজনৈতিক দলকে সংলাপে আমন্ত্রণপত্র জানায় ইসি।
এদিনে ইভিএম ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দেয় ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।
ওই বৈঠক শেষে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘সব আলোচনা লিপিবদ্ধ করেছি। আমাদের সামর্থ্য কতটা, তা দেখব। এরপর সিদ্ধান্ত নেব। সম্পূর্ণ বা ফিফটি ফিফটি করব কি-না সে সিদ্ধান্ত নেব।’
সিইসি জানান, আগামী আগস্ট থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠক হবে। তখন আবারও সব বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।
‘আমরা কিন্তু কোনো বাজে মতলব নিয়ে আসিনি বা আমাদের কোনো পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো আশ্বাসও কেউ দেননি।’ বলে যোগ করেন হাবিবুল আউয়াল।
এসময়ে রাজনৈতিক চাপের বিষয়ে কথাও বলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
তিনি বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক চাপ আমাদের ওপর নেই। প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, সেই সময় সরকার থাকবে কিন্তু আওয়ামী লীগ থাকবে না। সরকার আর আওয়ামী লীগ এক না। আমরা সরকারের কাছে আমরা হেল্প নেব। আওয়ামী লীগের কাছ থেকে আমরা কোনো হেল্প নেব না। প্রশ্নই আসে না।’
কাজী হাবিবুল আউয়ালের প্রত্যাশা, সহায়তা পাওয়ার যে অধিকার তা তিনি আদায় করে নিবেন। একটি সুন্দর নির্বাচন করতে পারবেন।
‘আমরা সহায়তা পাওয়ার অধিকারী। সেই সহায়তা আমরা আদায় করে নেব। যে সহায়তার আমরা প্রাপ্য সেই সহায়তা আমাদের দিতে হবে। সেই সহায়তা যদি দেওয়া না হয়, আপনারা যদি আশাই করেন যে সুন্দর ইলেকশন হবে, সুন্দর ইলেকশন হয়তো হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবার মধ্যে ঐক্য চাচ্ছি, নির্বাচনের মাঠে সবাই থাকবে। বিভিন্ন পার্টির উপস্থিতি কিন্তু এক ধরনের ভারসাম্য সৃষ্টি করে নির্বাচনের মাঠে।’
মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
ইভিএম বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত পর্যালোচনা করে ‘সামর্থ্য’ অনুযায়ী ‘সিদ্ধান্ত’ গ্রহণের কথা জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের মতবিনিময় শেষে তিনি বলেছেন, ‘আমরা ইভিএমের অন্ধ গ্রাহক ছিলাম না।’
দুই দফায় (১৯ ও ২১) ২৬টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের ইভিএম যাচাই বিষয়ক সভা করেছে ইসি। তবে বিএনপিসহ আটটি দল ইসির ডাকলেও সাড়া দেয়নি।
মঙ্গলবার আওয়ামীলীগসহ ১৩ রাজনৈতিক দলকে সংলাপে আমন্ত্রণপত্র জানায় ইসি।
এদিনে ইভিএম ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দেয় ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।
ওই বৈঠক শেষে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘সব আলোচনা লিপিবদ্ধ করেছি। আমাদের সামর্থ্য কতটা, তা দেখব। এরপর সিদ্ধান্ত নেব। সম্পূর্ণ বা ফিফটি ফিফটি করব কি-না সে সিদ্ধান্ত নেব।’
সিইসি জানান, আগামী আগস্ট থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠক হবে। তখন আবারও সব বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।
‘আমরা কিন্তু কোনো বাজে মতলব নিয়ে আসিনি বা আমাদের কোনো পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো আশ্বাসও কেউ দেননি।’ বলে যোগ করেন হাবিবুল আউয়াল।
এসময়ে রাজনৈতিক চাপের বিষয়ে কথাও বলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।
তিনি বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক চাপ আমাদের ওপর নেই। প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, সেই সময় সরকার থাকবে কিন্তু আওয়ামী লীগ থাকবে না। সরকার আর আওয়ামী লীগ এক না। আমরা সরকারের কাছে আমরা হেল্প নেব। আওয়ামী লীগের কাছ থেকে আমরা কোনো হেল্প নেব না। প্রশ্নই আসে না।’
কাজী হাবিবুল আউয়ালের প্রত্যাশা, সহায়তা পাওয়ার যে অধিকার তা তিনি আদায় করে নিবেন। একটি সুন্দর নির্বাচন করতে পারবেন।
‘আমরা সহায়তা পাওয়ার অধিকারী। সেই সহায়তা আমরা আদায় করে নেব। যে সহায়তার আমরা প্রাপ্য সেই সহায়তা আমাদের দিতে হবে। সেই সহায়তা যদি দেওয়া না হয়, আপনারা যদি আশাই করেন যে সুন্দর ইলেকশন হবে, সুন্দর ইলেকশন হয়তো হবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবার মধ্যে ঐক্য চাচ্ছি, নির্বাচনের মাঠে সবাই থাকবে। বিভিন্ন পার্টির উপস্থিতি কিন্তু এক ধরনের ভারসাম্য সৃষ্টি করে নির্বাচনের মাঠে।’